স্টাফ রিপোর্টার
টানা বৃষ্টিতে কৃষকের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সরবরাহ কমে সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম তিনগুণ বেড়ে এখন ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা বলছেন, কয়েকদিনের ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির কারণে দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। মরিচ ক্ষেত তলিয়ে গেছে। এর ফলে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ কমে দাম বেড়েছে।
শনিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে হাতিরপুল কাঁচাবাজারে গিয়ে দেখা গেল নানা ধরনের সবজি সাজিয়ে বসে আছেন দোকানিরা। আগে এই বাজারের প্রায় সব সবজির দোকানে বিক্রি করা হলেও শনিবার অধিকাংশ দোকানে কাঁচা মরিচ পাওয়া যায়নি। হাতে গোনা ৩-৪টি দোকানে উচ্চদামে ৩২০টাকায় কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে দেখা গেছে।
হোসেন আলী নামের সবজি বিক্রেতা বলেন, আড়তেই তো কাঁচা মরিচ পাওয়া যাচ্ছে না, খুচরা বাজারে পাবেন কী করে। আড়ত থেকেই আমাদেরকে ১৫০০টাকা পাল্লা কিনতে হচ্ছে, এরসঙ্গে গাড়ি ভাড়া যুক্ত হবে। ফলে বর্তমানে কাঁচা মরিচ বিক্রিতে আমাদের কোনো লাভ নেই। আজ আমি ৩২০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। এই কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে গিয়ে ক্রেতারা বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, কাঁচা আমাদেরকে মাসখানেক সময় ধরে ভোগাতে পারে। কেননা, যেসব এলাকা থেকে কাঁচা মরিচ আসে ওইসব এলাকায় কাঁচামরিচের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।
তবে হেলাল নামের সবজি বিক্রেতা বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে সাময়িকভাবে কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে। আর বৃষ্টি না হলে ২-৩দিনের মধ্যে দাম কমে আসবে। তিনি বলেন, দুইদিন আগে ১৫০০টাকা পাল্লা কিনতে হয়েছে, আজ শনিবার সকালে ১২৫০টাকা পাল্লা কিনেছি।
এর আগে শুক্রবার বেলা ১১টা, কেরানিগঞ্জ মডেল টাউনে ভ্যানে করে আনোয়ার হোসেন সবজি বিক্রি করছিলেন। তার দোকান থেকে অনেক দামাদামি ৮০টাকায় এক পোয়া মানে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনেন রেহেনা নামের এক গৃহবধু। সেই হিসেবে এককেজি কাঁচা মরিচের দাম ৩২০ টাকা।
গৃহবধু রেহেনা বলেন, কাঁচা মরিচ ছাড়া তো তরকারি স্বাদ হয় না। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই উচ্চদামে মানে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনেলাম। কয়েকদিন আগেও ৫০ থেকে ৬০টাকা কেজি এই মরিচ বিক্রি হয়েছে।
সবজি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন বলেন, গত ৪-৫ দিন আগেও ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি করেছি। এখন তো আড়তেই কাঁচা মরিচ পাওয়া যাচ্ছে না। যতটুকু পাওয়া তাতে দাম বেশি হাঁকাচ্ছে। তিনি বলেন, আড়ৎ থেকে আজ ২৫০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ কিনে এনেছি। তাই আমাদেরও কিছুটা লাভ করতে হবে।
পরে বেলা ১২টার দিকে কেরানিগঞ্জ বউবাজারে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ সবজির দোকানে কাঁচা মরিচ নেই। যেসব দোকানে আছে, সেগুলোর বেশির ভাগই অর্ধ পাকা কিংবা পাকা। এই মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি পর্যন্ত। আর একটু ভালো মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৬০ টাকা কেজি দরে।
এই বাজারের বিক্রেতা রমজান আলী বলেন, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে মরিচক্ষেত পানিতে ডুবে গেছে, তাই বাজারে মরিচ নেই। এ কারণে দাম বেড়েছে। এই বাজারে ৩২০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এদিকে শনিবার রাজধনীর হাতিরপুল কাঁচাবাজারের তুলনায় কারওয়ানবাজারে কিছুটা কমে কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা গেছে। বিকালে কারওয়ান বাজারের একাধিক দোকান ঘুরে ২৪০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে হাতিরপুল কাঁচাবাজারের তুলনায় কারওয়ানবাজারের কাঁচা মরিচের মান কিছু নিম্নমানের বলে লক্ষ্য করা গেছে।
টানা বৃষ্টিতে কৃষকের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সরবরাহ কমে সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম তিনগুণ বেড়ে এখন ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা বলছেন, কয়েকদিনের ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির কারণে দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। মরিচ ক্ষেত তলিয়ে গেছে। এর ফলে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ কমে দাম বেড়েছে।
শনিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে হাতিরপুল কাঁচাবাজারে গিয়ে দেখা গেল নানা ধরনের সবজি সাজিয়ে বসে আছেন দোকানিরা। আগে এই বাজারের প্রায় সব সবজির দোকানে বিক্রি করা হলেও শনিবার অধিকাংশ দোকানে কাঁচা মরিচ পাওয়া যায়নি। হাতে গোনা ৩-৪টি দোকানে উচ্চদামে ৩২০টাকায় কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে দেখা গেছে।
হোসেন আলী নামের সবজি বিক্রেতা বলেন, আড়তেই তো কাঁচা মরিচ পাওয়া যাচ্ছে না, খুচরা বাজারে পাবেন কী করে। আড়ত থেকেই আমাদেরকে ১৫০০টাকা পাল্লা কিনতে হচ্ছে, এরসঙ্গে গাড়ি ভাড়া যুক্ত হবে। ফলে বর্তমানে কাঁচা মরিচ বিক্রিতে আমাদের কোনো লাভ নেই। আজ আমি ৩২০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। এই কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে গিয়ে ক্রেতারা বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, কাঁচা আমাদেরকে মাসখানেক সময় ধরে ভোগাতে পারে। কেননা, যেসব এলাকা থেকে কাঁচা মরিচ আসে ওইসব এলাকায় কাঁচামরিচের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।
তবে হেলাল নামের সবজি বিক্রেতা বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে সাময়িকভাবে কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে। আর বৃষ্টি না হলে ২-৩দিনের মধ্যে দাম কমে আসবে। তিনি বলেন, দুইদিন আগে ১৫০০টাকা পাল্লা কিনতে হয়েছে, আজ শনিবার সকালে ১২৫০টাকা পাল্লা কিনেছি।
এর আগে শুক্রবার বেলা ১১টা, কেরানিগঞ্জ মডেল টাউনে ভ্যানে করে আনোয়ার হোসেন সবজি বিক্রি করছিলেন। তার দোকান থেকে অনেক দামাদামি ৮০টাকায় এক পোয়া মানে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনেন রেহেনা নামের এক গৃহবধু। সেই হিসেবে এককেজি কাঁচা মরিচের দাম ৩২০ টাকা।
গৃহবধু রেহেনা বলেন, কাঁচা মরিচ ছাড়া তো তরকারি স্বাদ হয় না। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই উচ্চদামে মানে ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ কিনেলাম। কয়েকদিন আগেও ৫০ থেকে ৬০টাকা কেজি এই মরিচ বিক্রি হয়েছে।
সবজি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন বলেন, গত ৪-৫ দিন আগেও ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি করেছি। এখন তো আড়তেই কাঁচা মরিচ পাওয়া যাচ্ছে না। যতটুকু পাওয়া তাতে দাম বেশি হাঁকাচ্ছে। তিনি বলেন, আড়ৎ থেকে আজ ২৫০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ কিনে এনেছি। তাই আমাদেরও কিছুটা লাভ করতে হবে।
পরে বেলা ১২টার দিকে কেরানিগঞ্জ বউবাজারে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ সবজির দোকানে কাঁচা মরিচ নেই। যেসব দোকানে আছে, সেগুলোর বেশির ভাগই অর্ধ পাকা কিংবা পাকা। এই মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি পর্যন্ত। আর একটু ভালো মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৬০ টাকা কেজি দরে।
এই বাজারের বিক্রেতা রমজান আলী বলেন, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে মরিচক্ষেত পানিতে ডুবে গেছে, তাই বাজারে মরিচ নেই। এ কারণে দাম বেড়েছে। এই বাজারে ৩২০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এদিকে শনিবার রাজধনীর হাতিরপুল কাঁচাবাজারের তুলনায় কারওয়ানবাজারে কিছুটা কমে কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা গেছে। বিকালে কারওয়ান বাজারের একাধিক দোকান ঘুরে ২৪০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে হাতিরপুল কাঁচাবাজারের তুলনায় কারওয়ানবাজারের কাঁচা মরিচের মান কিছু নিম্নমানের বলে লক্ষ্য করা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে