এক প্ল্যাটফর্মে সব লেনদেন

অর্থনৈতিক রিপোর্টার

ব্যাংক, মোবাইলে আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) ও পিএসপির মধ্যে আন্তঃলেনদেন সেবা চালু হয়েছে। এ সেবায় অনেক প্রতিষ্ঠান যুক্ত হলেও শীর্ষ স্থানীয় এমএফএস বিকাশ নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্ত হয়নি। আর নগদকে যুক্ত হওয়ার অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। এনিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
জানা গেছে, ইন্টারঅপারেবল লেনদেন চালুর জন্য কারিগরি ও অর্থ স্থানান্তরের চার্জ নির্ধারণে বাংলাদেশ ব্যাংকে যেসব বৈঠক হয়েছে সেখানে অন্যদের সঙ্গে বিকাশ এবং নগদের প্রতিনিধিরা ছিলেন। সব প্রতিষ্ঠানের মতামত নিয়ে গত ১৩ অক্টোবর সার্কুলার দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব ব্যাংক, এমএফএস এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের মধ্যে ইন্টারঅপারেবল লেনদেন চালুর জন্য ১ নভেম্বর তারিখ ঘোষণা করে। তবে গত বৃহস্পতিবার এ সেবায় ১০টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হলেও নগদকে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হওয়ার অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। আর অনুমোদন পেলেও গত বৃহস্পতিবার অফিস টাইম শেষে ৬টা ৪৪ মিনিটে বিকাশ এ সেবা যুক্ত হওয়ার জন্য প্রস্তুত নয় জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেয়।
কী ধরনের নিরাপত্তা ইস্যুর জন্য যুক্ত হয়নি তা জানতে চাইলে বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম আমার দেশকে বলেন, বিকাশ শুরু থেকেই বাংলাদেশে ব্যাংকের আন্ত:লেনদেন সেবা চালুর উদ্যাগের সঙ্গে যুক্ত আছে। সেই লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে এই সেবার সর্বশেষ সংস্করণে যুক্ত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই সুবিধা গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল লেনদেন আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে। এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ইতোমধ্যেই আংশিকভাবে লেনদেন চালু করেছে বিকাশ। তবে গ্রাহক স্বার্থ বিবেচনায় নিয়ে কিছু লেনদেন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, কেননা, আন্ত:লেনদেনের নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা এই ব্যবস্থায় সংযুক্ত অন্যান্য অংশীজনদের উপরও নির্ভর করে। তাই এই মুহূর্তে আমরা শক্তিশালী অথেন্টিকেশন এবং স্তরভিত্তিক (লেয়ারড) নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি, যাতে লেনদেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় এবং এই সংক্রান্ত কোনো বিরোধ (ডিসপিউট) দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধান করা যায়। সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পর, আমরা আশা করি খুব দ্রুতই গ্রাহকরা পূর্ণাঙ্গভাবে সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, মার্কেটে যে যত বড়ই হোক কারো বিষয়ে পক্ষপাতিত্বের সুযোগ নেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। আমরা সবাইকে নিয়ে আন্তঃলেনদেন চালু করতে চেয়েছি। কিন্তু শেষ মুহুর্তে বিকাশ নিরাপত্তা ইস্যুতে তিন মাস সময় চেয়েছে। সেই মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ ছিল না। তবে আমরা তাদের ডাকবো কেনো তিন মাস সময় লাগবে সেই বিষয়ে জানতে। আর নগদের আইনি জটিলতা থাকার কারণে অনুমোদন দেয়া হয়নি। তবে গভর্নর সঙ্গে এ বিষয়ে মিটিং হবে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন জানান, নগদ এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসক দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ সেবায় যুক্ত হতে নগদের আইনি জটিলতা থাকার কথা না। কোন কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক নিজেদের প্রশাসকের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না তা বোধগম্য নয়।

ব্যাংক, মোবাইলে আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) ও পিএসপির মধ্যে আন্তঃলেনদেন সেবা চালু হয়েছে। এ সেবায় অনেক প্রতিষ্ঠান যুক্ত হলেও শীর্ষ স্থানীয় এমএফএস বিকাশ নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্ত হয়নি। আর নগদকে যুক্ত হওয়ার অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। এনিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
জানা গেছে, ইন্টারঅপারেবল লেনদেন চালুর জন্য কারিগরি ও অর্থ স্থানান্তরের চার্জ নির্ধারণে বাংলাদেশ ব্যাংকে যেসব বৈঠক হয়েছে সেখানে অন্যদের সঙ্গে বিকাশ এবং নগদের প্রতিনিধিরা ছিলেন। সব প্রতিষ্ঠানের মতামত নিয়ে গত ১৩ অক্টোবর সার্কুলার দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব ব্যাংক, এমএফএস এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের মধ্যে ইন্টারঅপারেবল লেনদেন চালুর জন্য ১ নভেম্বর তারিখ ঘোষণা করে। তবে গত বৃহস্পতিবার এ সেবায় ১০টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হলেও নগদকে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হওয়ার অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। আর অনুমোদন পেলেও গত বৃহস্পতিবার অফিস টাইম শেষে ৬টা ৪৪ মিনিটে বিকাশ এ সেবা যুক্ত হওয়ার জন্য প্রস্তুত নয় জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেয়।
কী ধরনের নিরাপত্তা ইস্যুর জন্য যুক্ত হয়নি তা জানতে চাইলে বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম আমার দেশকে বলেন, বিকাশ শুরু থেকেই বাংলাদেশে ব্যাংকের আন্ত:লেনদেন সেবা চালুর উদ্যাগের সঙ্গে যুক্ত আছে। সেই লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে এই সেবার সর্বশেষ সংস্করণে যুক্ত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই সুবিধা গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল লেনদেন আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে। এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ইতোমধ্যেই আংশিকভাবে লেনদেন চালু করেছে বিকাশ। তবে গ্রাহক স্বার্থ বিবেচনায় নিয়ে কিছু লেনদেন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, কেননা, আন্ত:লেনদেনের নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা এই ব্যবস্থায় সংযুক্ত অন্যান্য অংশীজনদের উপরও নির্ভর করে। তাই এই মুহূর্তে আমরা শক্তিশালী অথেন্টিকেশন এবং স্তরভিত্তিক (লেয়ারড) নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি, যাতে লেনদেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় এবং এই সংক্রান্ত কোনো বিরোধ (ডিসপিউট) দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধান করা যায়। সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পর, আমরা আশা করি খুব দ্রুতই গ্রাহকরা পূর্ণাঙ্গভাবে সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, মার্কেটে যে যত বড়ই হোক কারো বিষয়ে পক্ষপাতিত্বের সুযোগ নেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। আমরা সবাইকে নিয়ে আন্তঃলেনদেন চালু করতে চেয়েছি। কিন্তু শেষ মুহুর্তে বিকাশ নিরাপত্তা ইস্যুতে তিন মাস সময় চেয়েছে। সেই মুহূর্তে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার সুযোগ ছিল না। তবে আমরা তাদের ডাকবো কেনো তিন মাস সময় লাগবে সেই বিষয়ে জানতে। আর নগদের আইনি জটিলতা থাকার কারণে অনুমোদন দেয়া হয়নি। তবে গভর্নর সঙ্গে এ বিষয়ে মিটিং হবে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন জানান, নগদ এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসক দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ সেবায় যুক্ত হতে নগদের আইনি জটিলতা থাকার কথা না। কোন কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক নিজেদের প্রশাসকের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না তা বোধগম্য নয়।

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সাথে ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিম (এসএমটি) এর সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার দিলকুশাস্থ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা।
৪ ঘণ্টা আগে
যমুনা ব্যাংক পিএলসি-এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিওও মো. আব্দুস সালামের উপস্থিতিতে উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক এবং সিবিও নূর মোহাম্মদ এবং ইউনাইটেড হেলথকেয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। সদ্য বিদায়ী অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ বেশি।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান।
১২ ঘণ্টা আগে