ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে আত্মসাৎ
স্টাফ রিপোর্টার
ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু ও এমডি ফখরুল ইসলামসহ ১৭ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক জানায়, মেসার্স ফোর এস স্টিল নামের একটি প্রতিষ্ঠান ২০১৩ সালের মার্চ মাসে বেসিক ব্যাংকের গুলশান শাখায় একটি হিসাব খুলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে ৫০ কোটি টাকার ঋণের আবেদন করে। ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. মাসুদ রানা ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখায় হিসাব খুলেই মাত্র তিন দিন পর ২৮ মার্চ ঋণের আবেদন করেন। জামানত হিসেবে বাড্ডা মৌজার বিভিন্ন খতিয়ান ও দাগভুক্ত ১৮ দশমিক ১৫ কাঠা জমি মর্টগেজ দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। আর ওই প্রস্তাব শাখার ক্রেডিট কমিটির কাছে পাঠানো হয়। পরে ওই ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে ৩০ কোটি টাকা দেওয়া হয়।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, বেসিক ব্যাংকের ঋণ দেওয়ার যে কমিটি রয়েছে ওই কমিটি বিভিন্ন নেতিবাচক দিক, ঝুঁকি ও ঋণ প্রদানে প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরলেও গুলশান শাখা প্রধান শিপার আহমেদ তা উপেক্ষা করে নিজের একক ক্ষমতাবলে ঋণ প্রস্তাবটি প্রধান কার্যালয়ে পাঠায়। ওই বছরের ২৮ এপ্রিল ঋণ প্রস্তাবের নানা ত্রুটি ও আপত্তির কথা উল্লেখ করে ঋণ না দেওয়ার পক্ষে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তারপরও ১০ জুন ব্যাংকটির তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম ৩২৩তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় ঋণ প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন।
তিনি আরও জানান, যেখানে চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু এবং অন্যান্য নয়জন পরিচালক উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রস্তাবিত শর্তসাপেক্ষে ৩০ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেন। অথচ দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায় ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাংক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছে। তাই আসামিদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, মামলার আসামিরা হলেন, বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম, পরিচালক শুভাশিষ বোস, শ্যাম সুন্দর সিকদার, নিলুফার আহমেদ, কামরুন নাহার আহমেদ, এ কে এম রেজাউর রহমান, এ কে এম কামরুল ইসলাম (এফসিএ), মো. আনোয়ারুল ইসলাম (এফসিএমএ), আনিস আহমেদ, প্রতিষ্ঠানটির কোম্পানি সচিব মো. শাহ আলম ভুঞা, জেনারেল ম্যানেজার ও শাখা ব্যবস্থাপক শিপার আহমেদ, উপ-মহাব্যবস্থাপক ওমর ফারুক, ক্রেডিট ইনচার্জ এস এম জাহিদ হাসান, প্রোপ্রাইটর (ফোর এস স্টিল) মো. মাসুদ রানা এবং সাধারণ গ্রাহক কামাল হোসেন সেলিমও তার স্ত্রী সাহিদা আক্তার শিমু। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, বেসিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি বিষয় নিয়ে তদন্ত চলছে।
ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু ও এমডি ফখরুল ইসলামসহ ১৭ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক জানায়, মেসার্স ফোর এস স্টিল নামের একটি প্রতিষ্ঠান ২০১৩ সালের মার্চ মাসে বেসিক ব্যাংকের গুলশান শাখায় একটি হিসাব খুলে মাত্র তিন দিনের মধ্যে ৫০ কোটি টাকার ঋণের আবেদন করে। ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. মাসুদ রানা ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখায় হিসাব খুলেই মাত্র তিন দিন পর ২৮ মার্চ ঋণের আবেদন করেন। জামানত হিসেবে বাড্ডা মৌজার বিভিন্ন খতিয়ান ও দাগভুক্ত ১৮ দশমিক ১৫ কাঠা জমি মর্টগেজ দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। আর ওই প্রস্তাব শাখার ক্রেডিট কমিটির কাছে পাঠানো হয়। পরে ওই ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে ৩০ কোটি টাকা দেওয়া হয়।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, বেসিক ব্যাংকের ঋণ দেওয়ার যে কমিটি রয়েছে ওই কমিটি বিভিন্ন নেতিবাচক দিক, ঝুঁকি ও ঋণ প্রদানে প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরলেও গুলশান শাখা প্রধান শিপার আহমেদ তা উপেক্ষা করে নিজের একক ক্ষমতাবলে ঋণ প্রস্তাবটি প্রধান কার্যালয়ে পাঠায়। ওই বছরের ২৮ এপ্রিল ঋণ প্রস্তাবের নানা ত্রুটি ও আপত্তির কথা উল্লেখ করে ঋণ না দেওয়ার পক্ষে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তারপরও ১০ জুন ব্যাংকটির তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম ৩২৩তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় ঋণ প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন।
তিনি আরও জানান, যেখানে চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু এবং অন্যান্য নয়জন পরিচালক উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রস্তাবিত শর্তসাপেক্ষে ৩০ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেন। অথচ দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায় ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাংক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছে। তাই আসামিদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, মামলার আসামিরা হলেন, বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম, পরিচালক শুভাশিষ বোস, শ্যাম সুন্দর সিকদার, নিলুফার আহমেদ, কামরুন নাহার আহমেদ, এ কে এম রেজাউর রহমান, এ কে এম কামরুল ইসলাম (এফসিএ), মো. আনোয়ারুল ইসলাম (এফসিএমএ), আনিস আহমেদ, প্রতিষ্ঠানটির কোম্পানি সচিব মো. শাহ আলম ভুঞা, জেনারেল ম্যানেজার ও শাখা ব্যবস্থাপক শিপার আহমেদ, উপ-মহাব্যবস্থাপক ওমর ফারুক, ক্রেডিট ইনচার্জ এস এম জাহিদ হাসান, প্রোপ্রাইটর (ফোর এস স্টিল) মো. মাসুদ রানা এবং সাধারণ গ্রাহক কামাল হোসেন সেলিমও তার স্ত্রী সাহিদা আক্তার শিমু। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, বেসিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি বিষয় নিয়ে তদন্ত চলছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে