টঙ্গী-আব্দুল্লাহপুর যাতায়াতে ভোগান্তি

স্টাফ রিপোর্টার

টঙ্গী-আব্দুল্লাহপুর সড়কের তুরাগ নদীর উপরে থাকা আর এফ সি সেতু ভেঙ্গে ফেলায় যোগাযোগ বিপর্যয় ঘটার অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। টঙ্গী বাজার ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী সেতুটি পুনঃনির্মাণের দাবি জানিয়েছে। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে টঙ্গীর ব্যবসায়ী ও বসবাসকারীদের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
তাদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী টঙ্গী বাজার গাজীপুরসহ আশপাশের ২০ থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকা ক্ষুদ্র, খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের প্রধান মোকাম টঙ্গী। প্রতিদিন লক্ষাধিক মানুষ এ বাজারে কেনাকাটা করতে আসেন। কিন্তু তুরাগ নদের ওপর টঙ্গী-আব্দুল্লাহপুরের পুরাতন আর.এফ.সি সেতুটি বি.আর.টি প্রকল্পের কারণে ভেঙে ফেলার পর থেকে এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
এতে অভিযোগ করা হয়, অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত বি.আর.টি ফ্লাইওভারের ফলে টঙ্গী ও উত্তরা এলাকার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এতে প্রতিদিন হাজারো স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী নারী-পুরুষ, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের যাতায়াত মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। সময়মতো রোগীকে হাসপাতালে নিতে না পারায় অনেকের মৃত্যু ঘটছে বলেও দাবি করেন তাঁরা।
ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার বলেন, এই সেতু না থাকায় আমাদের অনেক ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। এছাড়া ছিনতাইয়ের শিকারও হয়েছে অনেক। যার সংখ্যা আড়াই'শ এর উপরে। ফলে আমাদের জান-মাল রক্ষায় ও ভোগান্তি নিরসনে এই সেতু নির্মাণ এখন সময়ের দাবি। এছাড়া সেতু না থাকায় রাতের বেলায় ছিনতাই ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে গেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। তার মতে, ফ্লাইওভারের নিচের এলাকা এখন দুর্ঘটনা ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় পরিণত হয়েছে।
আমার দেশ-এর করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন , টঙ্গী বাজার ও নদীপাড়ের ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে নতুন আর.এফ.সি আন্ডারপাস সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন। মানববন্ধন ও আন্দোলনের পরও সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো কার্যকর আশ্বাস মেলেনি। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে দপ্তরে ঘুরেও কোন লাভ হয়নি। তাই নিরুপায় হয়ে আমরা এখন কঠোর কর্মসূচির দিকে যাওয়ার কথা ভাবছি।
এসময় বক্তারা সতর্ক করে বলেন, দ্রুত সেতু পুনঃনির্মাণের উদ্যোগ না নিলে ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী বাধ্য হয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন এবং উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন চলাচল বন্ধসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
বক্তারা আরও বলেন, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত হয়। দেশ-বিদেশের মুসল্লিদের নির্বিঘ্ন যাতায়াতের স্বার্থে তুরাগের এই সেতু নির্মাণ এখন সময়ের দাবি।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রাশেদুল ইসলাম কিরণ, আবদুল মান্নান, হাজী আবু তাহের আলী প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ডিআরইউ-এর সামনে মানববন্ধন করেন তারা।

টঙ্গী-আব্দুল্লাহপুর সড়কের তুরাগ নদীর উপরে থাকা আর এফ সি সেতু ভেঙ্গে ফেলায় যোগাযোগ বিপর্যয় ঘটার অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। টঙ্গী বাজার ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী সেতুটি পুনঃনির্মাণের দাবি জানিয়েছে। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে টঙ্গীর ব্যবসায়ী ও বসবাসকারীদের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
তাদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী টঙ্গী বাজার গাজীপুরসহ আশপাশের ২০ থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকা ক্ষুদ্র, খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের প্রধান মোকাম টঙ্গী। প্রতিদিন লক্ষাধিক মানুষ এ বাজারে কেনাকাটা করতে আসেন। কিন্তু তুরাগ নদের ওপর টঙ্গী-আব্দুল্লাহপুরের পুরাতন আর.এফ.সি সেতুটি বি.আর.টি প্রকল্পের কারণে ভেঙে ফেলার পর থেকে এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
এতে অভিযোগ করা হয়, অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত বি.আর.টি ফ্লাইওভারের ফলে টঙ্গী ও উত্তরা এলাকার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এতে প্রতিদিন হাজারো স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী নারী-পুরুষ, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের যাতায়াত মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। সময়মতো রোগীকে হাসপাতালে নিতে না পারায় অনেকের মৃত্যু ঘটছে বলেও দাবি করেন তাঁরা।
ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার বলেন, এই সেতু না থাকায় আমাদের অনেক ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। এছাড়া ছিনতাইয়ের শিকারও হয়েছে অনেক। যার সংখ্যা আড়াই'শ এর উপরে। ফলে আমাদের জান-মাল রক্ষায় ও ভোগান্তি নিরসনে এই সেতু নির্মাণ এখন সময়ের দাবি। এছাড়া সেতু না থাকায় রাতের বেলায় ছিনতাই ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে গেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। তার মতে, ফ্লাইওভারের নিচের এলাকা এখন দুর্ঘটনা ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় পরিণত হয়েছে।
আমার দেশ-এর করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন , টঙ্গী বাজার ও নদীপাড়ের ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে নতুন আর.এফ.সি আন্ডারপাস সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন। মানববন্ধন ও আন্দোলনের পরও সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো কার্যকর আশ্বাস মেলেনি। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে দপ্তরে ঘুরেও কোন লাভ হয়নি। তাই নিরুপায় হয়ে আমরা এখন কঠোর কর্মসূচির দিকে যাওয়ার কথা ভাবছি।
এসময় বক্তারা সতর্ক করে বলেন, দ্রুত সেতু পুনঃনির্মাণের উদ্যোগ না নিলে ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী বাধ্য হয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন এবং উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন চলাচল বন্ধসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
বক্তারা আরও বলেন, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত হয়। দেশ-বিদেশের মুসল্লিদের নির্বিঘ্ন যাতায়াতের স্বার্থে তুরাগের এই সেতু নির্মাণ এখন সময়ের দাবি।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রাশেদুল ইসলাম কিরণ, আবদুল মান্নান, হাজী আবু তাহের আলী প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ডিআরইউ-এর সামনে মানববন্ধন করেন তারা।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, “আরবান ট্রি মিউজিয়াম এবং বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র একসঙ্গে নগরের মানুষকে প্রকৃতির সঙ্গে যুক্ত করবে। এটি হবে শেখা, অংশগ্রহণ ও প্রকৃতিকে ভালোবাসার জায়গা। গাছের যত্ন মানে নিজের জীবনের যত্ন।”
২ ঘণ্টা আগে
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, কাদিয়ানি মতবাদের সূচনালগ্ন থেকেই ওলামায়ে কেরাম ও মুসলিম উম্মাহ একে ইসলামের মৌলিক আকীদার পরিপন্থি ঘোষণা করেছেন। আন্তর্জাতিক, জাতীয় বিভিন্ন ইসলামি সংগঠন ও আদালতও আনুষ্ঠানিকভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম হিসেবে ঘোষণা করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
কেনাকাটা করতে রাজধানী ঢাকায় প্রতিদিন মানুষ কোথাও না কোথাও যায়। কিন্তু জ্যাম ও ভোগান্তির পর গন্তব্যস্থলে গিয়ে দেখলেন, সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ। তখন কাজ তো হলোই না, বরং সময় নষ্ট।
১২ ঘণ্টা আগে
উদ্বোধন শেষে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘এসব তোরণ আমাদের ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন। সেই আন্দোলনের স্মৃতি ধরে রাখতে এবং শহরের নান্দনিকতা সমৃদ্ধ করতে এই স্থাপনাগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে