
বিশেষ প্রতিনিধি

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জুলাই গণহত্যার মাস্টার মাইন্ড হিসেবে চিহ্নিত করেছেন প্রসিকিউশন টিম। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ অপর দুই আসামির বিরুদ্ধে নথিপত্র উপস্থাপন করে ৫টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেশ করেন আইনজীবীরা। সোমবার এ মামলার রায় ঘোষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের দায়, ষড়যন্ত্র, উস্কানি, গনহত্যা, পরিকল্পনাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি সুনিদিস্ট অভিযোগ গঠন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এসব অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে জুলাই-অগাস্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চালানো গুলিতে প্রায় দেড় হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়। আহত করা হয় প্রায় ২৫ হাজার মানুষকে। অনেকেই স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে গেছেন, চোখ হারিয়েছেন অনেকেই।
তাদের বিরুদ্ধে আনা প্রথম অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ১৪ই জুলাই সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনা ব্যাপক উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন । ওই বক্তব্যে তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ন্যায্য দাবিতে ডাকা আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা, রাজাকারের নাতি-পুতি বলে উল্লেখ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ তৎকালীন সরকারের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের 'প্ররোচনা, সহায়তা ও সম্পৃক্ততায়' আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সশস্ত্র 'আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ব্যাপক মাত্রায় ও পদ্ধতিগতভাবে নিরীহ নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার উপর আক্রমণ করে তাদের হতাহত করে ।
দ্বিতীয় অভিযোগটি হলো শেখ হাসিনা হেলিকপ্টার, ড্রোন ও প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের 'হত্যা করে নির্মূলের নির্দেশ' দিয়েছেন ।
যেটি বাস্তবায়ন করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী আবু সাইদ হত্যার ঘটনায় তৃতীয় অভিযোগটি আনা হয়।
চার নম্বর অভিযোগ হলো, আসামীদের নিদেশে পাঁচ অগাস্ট রাজধানীর চাঁনখারপুল এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক আন্দোলনকারী ছয় জনকে গুলি করে হত্যা করা । এতে বলা হয়েছে, হত্যার নির্দেশ, প্ররোচনা, উস্কানি, সহায়তা, ষড়যন্ত্র ও সম্পৃক্ততার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন শেখ হাসিনাসহ তিন আসামি।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা এক দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে আসার সময় আশুলিয়ায় ছাত্রদের গুলি করে হত্যা করে লাশ পুড়িয়ে দেয়া হয় যার মাঝে একজন জীবন্ত ছিল। এ ঘটনার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামি মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন।

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জুলাই গণহত্যার মাস্টার মাইন্ড হিসেবে চিহ্নিত করেছেন প্রসিকিউশন টিম। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ অপর দুই আসামির বিরুদ্ধে নথিপত্র উপস্থাপন করে ৫টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেশ করেন আইনজীবীরা। সোমবার এ মামলার রায় ঘোষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের দায়, ষড়যন্ত্র, উস্কানি, গনহত্যা, পরিকল্পনাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি সুনিদিস্ট অভিযোগ গঠন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এসব অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে জুলাই-অগাস্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চালানো গুলিতে প্রায় দেড় হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়। আহত করা হয় প্রায় ২৫ হাজার মানুষকে। অনেকেই স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে গেছেন, চোখ হারিয়েছেন অনেকেই।
তাদের বিরুদ্ধে আনা প্রথম অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ১৪ই জুলাই সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনা ব্যাপক উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন । ওই বক্তব্যে তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ন্যায্য দাবিতে ডাকা আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা, রাজাকারের নাতি-পুতি বলে উল্লেখ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ তৎকালীন সরকারের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের 'প্ররোচনা, সহায়তা ও সম্পৃক্ততায়' আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সশস্ত্র 'আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ব্যাপক মাত্রায় ও পদ্ধতিগতভাবে নিরীহ নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার উপর আক্রমণ করে তাদের হতাহত করে ।
দ্বিতীয় অভিযোগটি হলো শেখ হাসিনা হেলিকপ্টার, ড্রোন ও প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের 'হত্যা করে নির্মূলের নির্দেশ' দিয়েছেন ।
যেটি বাস্তবায়ন করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী আবু সাইদ হত্যার ঘটনায় তৃতীয় অভিযোগটি আনা হয়।
চার নম্বর অভিযোগ হলো, আসামীদের নিদেশে পাঁচ অগাস্ট রাজধানীর চাঁনখারপুল এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক আন্দোলনকারী ছয় জনকে গুলি করে হত্যা করা । এতে বলা হয়েছে, হত্যার নির্দেশ, প্ররোচনা, উস্কানি, সহায়তা, ষড়যন্ত্র ও সম্পৃক্ততার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন শেখ হাসিনাসহ তিন আসামি।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা এক দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে আসার সময় আশুলিয়ায় ছাত্রদের গুলি করে হত্যা করে লাশ পুড়িয়ে দেয়া হয় যার মাঝে একজন জীবন্ত ছিল। এ ঘটনার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামি মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি মামলায় আসামি হিসেবে থাকলেও দায় কাঁধে নিয়ে তিনি রাজসাক্ষী হয়ে যান। আদালতে দাঁড়িয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন নিজেরই একসময়ের নিয়োগকর্তা শেখ হাসিনা আর আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে। জাতির সামনে তুলে এনেছেন বহু অজানা তথ্য।
১ ঘণ্টা আগে
দুদক জানায়, চাঁদপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এক কোটি ৮২ লাখ ৫৫ হাজার ২৬১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। তার নামে থাকা ১৬টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ২৫৫ কোটি ২৫ লাখ ১১ হাজার ৭৩১ টাকা জমা এবং ২৫৫ কোটি ১২ লাখ ২০ হাজার ২০৪ টাকা উত্তোলনের তথ্য মিলেছে।
১ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণায় ট্রাইব্যুনাল বসবে সোমবার সকাল ১১টায়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রেজিস্টার কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমানসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
৪ ঘণ্টা আগে