স্টাফ রিপোর্টার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বুধবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
দুদকের আবেদন সূত্রে জানা যায়, অবরুদ্ধ করা আদেশের ৫৬টি একাউন্ট ও হিসাবের মধ্যে রুহুল হকের নামে রয়েছে ৩৯টি, তার আত্মীয় ইলা হকের নামে ২টি এবং ১৫টি হিসাব রয়েছে আরেক আত্মীয় জিয়াউল হকের নামে। এসব হিসাবের মোট ১৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা রয়েছে।
দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক এস এম রশেদুল হাসান এই আবেদন করেন। এতে বলা হয়, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাবসমূহে বিপুল পরিমাণ অর্থের সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। এসব হিসাবসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর, বন্ধক বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব হিসাবসমূহ অবিলম্বে অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৫৬টি হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বুধবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
দুদকের আবেদন সূত্রে জানা যায়, অবরুদ্ধ করা আদেশের ৫৬টি একাউন্ট ও হিসাবের মধ্যে রুহুল হকের নামে রয়েছে ৩৯টি, তার আত্মীয় ইলা হকের নামে ২টি এবং ১৫টি হিসাব রয়েছে আরেক আত্মীয় জিয়াউল হকের নামে। এসব হিসাবের মোট ১৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা রয়েছে।
দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক এস এম রশেদুল হাসান এই আবেদন করেন। এতে বলা হয়, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ.ফ.ম রুহুল হক ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাবসমূহে বিপুল পরিমাণ অর্থের সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। এসব হিসাবসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর, বন্ধক বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব হিসাবসমূহ অবিলম্বে অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
দীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
১৪ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামির বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে
৩৫ মিনিট আগেসেনা কর্মকর্তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরের বিভিন্ন সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীরা বৈষম্যহীন ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছেন। তারা বলেন, অভিযুক্ত সেনা অফিসাররা আইন অনুযায়ী জেলে ডিভিশন পেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে