স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা দুদকের মামলার রায় ঘোষণার তারিখ আগামী ২৮ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মুহা. আবু তাহেরের আদালত এই তারিখ ঘোষণা করেন। গয়েশ্বরের পক্ষের আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক এস.এস মফিদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে একই বছরের ৫ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তিনি।
২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর তৎকালীন বিচারক মোজাম্মেল হোসেন। মামলাটির বিচার চলাকালে চার্জশিটভুক্ত ৪৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৯ জন সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, রায়ের বাজারে গয়েশ্বরের একটি ছয়তলা বাড়ী, যার নির্মাণ ব্যয় ৪০ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে গয়েশ্বরের বাড়ীর নির্মাণ ব্যয় ১৫ লক্ষ ৪ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়।
অথচ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক এই বাড়ী দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লক্ষ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা, যা গয়েশ্বরের গোপনকৃত এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ। এছাড়া গয়েশ্বরের বাসায় ব্যবহার্য ৫৮ হাজার ৬০০ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী পাওয়া যায়, যা তার ঘোষণা ও জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত।
আরও বলা হয়, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ২০০৪-২০০৫ সনে ক্ষমতাসীন দলের নেতা হওয়ার সুবাদে অবৈধভাবে প্রভাব খাটিয়ে মের্সাস আব্দুল মোনেম লিমিটেড ও রেজা কনট্রাকশন লিমিটেড নামের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে ২ কোটি ৬১ লক্ষ টাকা গ্রহণ করেন, যা তার অবৈধ অর্জন।
তার বাড়ী নির্মাণ, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং অবৈধভাবে অর্থ আদায়ের মাধ্যমে অর্জিত মোট সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ৮৬ লক্ষ ৯৫ হাজার ১০৫ টাকা। এসব অর্থ সম্পদ তিনি অবৈধভাবে অর্জন করেছেন মর্মে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা দুদকের মামলার রায় ঘোষণার তারিখ আগামী ২৮ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মুহা. আবু তাহেরের আদালত এই তারিখ ঘোষণা করেন। গয়েশ্বরের পক্ষের আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক এস.এস মফিদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে একই বছরের ৫ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তিনি।
২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর তৎকালীন বিচারক মোজাম্মেল হোসেন। মামলাটির বিচার চলাকালে চার্জশিটভুক্ত ৪৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৯ জন সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, রায়ের বাজারে গয়েশ্বরের একটি ছয়তলা বাড়ী, যার নির্মাণ ব্যয় ৪০ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে গয়েশ্বরের বাড়ীর নির্মাণ ব্যয় ১৫ লক্ষ ৪ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়।
অথচ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক এই বাড়ী দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লক্ষ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা, যা গয়েশ্বরের গোপনকৃত এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ। এছাড়া গয়েশ্বরের বাসায় ব্যবহার্য ৫৮ হাজার ৬০০ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী পাওয়া যায়, যা তার ঘোষণা ও জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত।
আরও বলা হয়, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ২০০৪-২০০৫ সনে ক্ষমতাসীন দলের নেতা হওয়ার সুবাদে অবৈধভাবে প্রভাব খাটিয়ে মের্সাস আব্দুল মোনেম লিমিটেড ও রেজা কনট্রাকশন লিমিটেড নামের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে ২ কোটি ৬১ লক্ষ টাকা গ্রহণ করেন, যা তার অবৈধ অর্জন।
তার বাড়ী নির্মাণ, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং অবৈধভাবে অর্থ আদায়ের মাধ্যমে অর্জিত মোট সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ৮৬ লক্ষ ৯৫ হাজার ১০৫ টাকা। এসব অর্থ সম্পদ তিনি অবৈধভাবে অর্জন করেছেন মর্মে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২৮ মিনিট আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
৩৭ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে