আবু সুফিয়ান
বাংলাদেশে যারা গুম হয়ে ফিরেছেন, তাদের বেঁচে ফেরাটা যেমন এক অলৌকিক ও স্বস্তিদায়ক, তেমনি ফিরেই তারা পড়তেন এক নতুন দুর্বিষহ বন্দিত্বে—‘মিডিয়া ট্রায়াল’। এই ট্রায়াল আদালতের কাঠগড়ায় নয়, বরং সাংবাদিকদের সামনে, ক্যামেরার ফ্ল্যাশের নিচে। যেখানে অপরাধ প্রমাণের আগেই তাদের দাঁড় করানো হতো একতরফা ও সাজানো বিবৃতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে, যেখান থেকে বাঁচার সুযোগ প্রায়ই ছিল না।
শেখ হাসিনার জমানায় রাষ্ট্রীয় বাহিনী কর্তৃক আয়োজিত এসব সংবাদ সম্মেলন বা প্রেস ব্রিফিংয়ের নামই ভুক্তভোগীদের ভাষায়—‘মিডিয়া করা’ বা ‘ডুইং মিডিয়া’, যা কিনা তরবারির দুই ধারের মতোই মনে হতো ভুক্তভোগীদের কাছে। এতে বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই তাদেরকে অপরাধী হিসেবে উপস্থাপন করা হতো। অনেক সময় মামলার অস্তিত্ব বা ফাইলেই অভিযোগে গোঁজামিল থাকতো। কিন্তু গণমাধ্যমের সামনে তারা পরিচিত হতেন 'জঙ্গি', 'ষড়যন্ত্রকারী', বা 'রাষ্ট্রবিরোধী' পরিচয়ে। এতে কোনো আদালতের খালাস বা রায়ের অপেক্ষার আগেই চোখে তারা হয়ে উঠতেন ভয়ঙ্কর অপরাধী।
গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের দ্বিতীয় অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। ৪ জুন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এই প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। ‘আনফোল্ডিং দ্য ট্রুথ: আ স্ট্রাকচারাল ডায়াগনোসিস অব এনফোর্সড ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে গুমের ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত প্রতিটি বাহিনীর জড়িত থাকার পাশাপাশি গণমাধ্যমের ভূমিকাও তুলে ধরা হয়েছে।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জয়ী ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার গত ২৭ আগস্ট গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন গঠন করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করেছে এই কমিশন। গত ১৪ ডিসেম্বর ‘আনফোল্ডিং দ্য ট্রুথ’ (সত্য উন্মোচন) শীর্ষক প্রথম অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া হয়। সেই প্রতিবেদনে গত ১৫ বছরে সংঘটিত বিভিন্ন গুমের ঘটনায় নির্দেশদাতা হিসেবে ক্ষমতাচ্যুত পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়ার কথা উঠে আসে।
বেঁচেও ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছেন তারা:
২০১৭ সালে নিখোঁজ হওয়ার পর ২০২৩ সালে ফিরে আসেন একজন ব্যক্তি। তিনি জানান, ফিরে এসে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে হিমশিম খেতে হয় তাকে। যদিও তাঁর হাতে ছিল দুটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্টডক্টরাল অফার। ভিসা সাক্ষাৎকারের সময় দূতাবাস কর্তৃপক্ষ তাঁকে বলেন, “আপনার নামে মামলা আছে।” অথচ সেই মামলা পরে খারিজ হয়ে যায়—নিজেদেরই দায়ের করা মামলায় র্যাব নিজেই তা প্রত্যাহার করে।
একইভাবে, ২০১৮ সালে নিখোঁজ হওয়া এক নারী জানান, তাকে ঘিরে ছড়ানো হয় জঙ্গিবাদের গুজব। রাজনৈতিক সহকর্মীরাও নানান ভীতিতে তাঁর পাশে সেই সময় দাঁড়াননি। পরিবারের প্রতি সামাজিক বৈরিতা, অপমান আর নিঃসঙ্গতা তাঁকে আরও একবার গুম করে দেয়—সমাজচ্যুতি ও মানসিক যন্ত্রণার অন্ধকারে।
অথচ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রাষ্ট্র বনাম জনাব স্বদেশ রায় মামলায় বলেছেন, “বিচারাধীন অবস্থায় কারো সম্পর্কে নেতিবাচক তথ্য প্রকাশ বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ। এটি ন্যায়বিচারের মূল উৎসে বিষ মেশানোর সামিল।”
এই পর্যবেক্ষণ তথ্য প্রকাশের দায়িত্বশীলতার বিষয়ে গণমাধ্যমের জন্য ছিল একটি সতর্কবার্তা। কিন্তু বাস্তবে, বিশেষত গুম-ফেরতদের ক্ষেত্রে দেখা যায়—রাষ্ট্রের একতরফা বিবৃতিই হয়ে দাঁড়ায় চূড়ান্ত সত্য। তাঁদের জীবনের আরেক দফা বিচার হয়ে যায় সাংবাদিক সম্মেলনের টেবিলে।
গুম থেকে ফেরা একজন জানান, সেই সময় গণমাধ্যমের কণ্ঠ অনেক সময় হয়ে ওঠে রাষ্ট্রের প্রতিধ্বনি। কেউ কেউ হয়তো পরিবারের বক্তব্য তুলে ধরেন, গ্রেফতারের সময় নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তবে “সন্ত্রাসী কার্যক্রম” বা “রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড”—এমন তকমা দিতে ছাড়তো না গণমাধ্যম।
একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে র্যাবের বক্তব্য তুলে ধরা হয়, যে ফিরিয়ে আনা ব্যক্তিরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালিয়েছেন। একই প্রতিবেদনে পারিবারিক সূত্রে বলা হয়, তাদের তুলে নেওয়া হয়েছিল ‘গোয়েন্দা পুলিশ’ পরিচয়ে। কিন্তু মূল অভিযোগ, বিচার প্রক্রিয়া, বা রাষ্ট্রীয় বিবৃতির যথার্থতা—এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলার সাহস দেখা যেত না গণমাধ্যম কর্মীদের।
ভুক্তভোগীরা বলেন, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ শুধুই একটি সাংবাদিকতা বিষয় নয়—এটি এক ধরণের বিচারবহির্ভূত শাস্তি। একটি মানুষকে অপমান করে তাকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করার একটি প্রাতিষ্ঠানিক কৌশল। এটি আইনের শাসনকে পাশ কাটিয়ে, সন্দেহভাজনদের দোষী বানিয়ে ফেলে আদালতের বাইরেই। ফলে প্রশ্ন ওঠে—গণমাধ্যম কি এই প্রচারে সহযোগী হয়ে পড়ে না? তাদের দায়িত্ব কি শুধুই সরকারি প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠ করা, নাকি নাগরিক অধিকারের প্রতিস্বর হয়ে ওঠা?
বাংলাদেশে যারা গুম হয়ে ফিরেছেন, তাদের বেঁচে ফেরাটা যেমন এক অলৌকিক ও স্বস্তিদায়ক, তেমনি ফিরেই তারা পড়তেন এক নতুন দুর্বিষহ বন্দিত্বে—‘মিডিয়া ট্রায়াল’। এই ট্রায়াল আদালতের কাঠগড়ায় নয়, বরং সাংবাদিকদের সামনে, ক্যামেরার ফ্ল্যাশের নিচে। যেখানে অপরাধ প্রমাণের আগেই তাদের দাঁড় করানো হতো একতরফা ও সাজানো বিবৃতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে, যেখান থেকে বাঁচার সুযোগ প্রায়ই ছিল না।
শেখ হাসিনার জমানায় রাষ্ট্রীয় বাহিনী কর্তৃক আয়োজিত এসব সংবাদ সম্মেলন বা প্রেস ব্রিফিংয়ের নামই ভুক্তভোগীদের ভাষায়—‘মিডিয়া করা’ বা ‘ডুইং মিডিয়া’, যা কিনা তরবারির দুই ধারের মতোই মনে হতো ভুক্তভোগীদের কাছে। এতে বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই তাদেরকে অপরাধী হিসেবে উপস্থাপন করা হতো। অনেক সময় মামলার অস্তিত্ব বা ফাইলেই অভিযোগে গোঁজামিল থাকতো। কিন্তু গণমাধ্যমের সামনে তারা পরিচিত হতেন 'জঙ্গি', 'ষড়যন্ত্রকারী', বা 'রাষ্ট্রবিরোধী' পরিচয়ে। এতে কোনো আদালতের খালাস বা রায়ের অপেক্ষার আগেই চোখে তারা হয়ে উঠতেন ভয়ঙ্কর অপরাধী।
গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের দ্বিতীয় অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। ৪ জুন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এই প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। ‘আনফোল্ডিং দ্য ট্রুথ: আ স্ট্রাকচারাল ডায়াগনোসিস অব এনফোর্সড ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে গুমের ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত প্রতিটি বাহিনীর জড়িত থাকার পাশাপাশি গণমাধ্যমের ভূমিকাও তুলে ধরা হয়েছে।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জয়ী ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার গত ২৭ আগস্ট গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন গঠন করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করেছে এই কমিশন। গত ১৪ ডিসেম্বর ‘আনফোল্ডিং দ্য ট্রুথ’ (সত্য উন্মোচন) শীর্ষক প্রথম অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া হয়। সেই প্রতিবেদনে গত ১৫ বছরে সংঘটিত বিভিন্ন গুমের ঘটনায় নির্দেশদাতা হিসেবে ক্ষমতাচ্যুত পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়ার কথা উঠে আসে।
বেঁচেও ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছেন তারা:
২০১৭ সালে নিখোঁজ হওয়ার পর ২০২৩ সালে ফিরে আসেন একজন ব্যক্তি। তিনি জানান, ফিরে এসে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে হিমশিম খেতে হয় তাকে। যদিও তাঁর হাতে ছিল দুটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্টডক্টরাল অফার। ভিসা সাক্ষাৎকারের সময় দূতাবাস কর্তৃপক্ষ তাঁকে বলেন, “আপনার নামে মামলা আছে।” অথচ সেই মামলা পরে খারিজ হয়ে যায়—নিজেদেরই দায়ের করা মামলায় র্যাব নিজেই তা প্রত্যাহার করে।
একইভাবে, ২০১৮ সালে নিখোঁজ হওয়া এক নারী জানান, তাকে ঘিরে ছড়ানো হয় জঙ্গিবাদের গুজব। রাজনৈতিক সহকর্মীরাও নানান ভীতিতে তাঁর পাশে সেই সময় দাঁড়াননি। পরিবারের প্রতি সামাজিক বৈরিতা, অপমান আর নিঃসঙ্গতা তাঁকে আরও একবার গুম করে দেয়—সমাজচ্যুতি ও মানসিক যন্ত্রণার অন্ধকারে।
অথচ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রাষ্ট্র বনাম জনাব স্বদেশ রায় মামলায় বলেছেন, “বিচারাধীন অবস্থায় কারো সম্পর্কে নেতিবাচক তথ্য প্রকাশ বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ। এটি ন্যায়বিচারের মূল উৎসে বিষ মেশানোর সামিল।”
এই পর্যবেক্ষণ তথ্য প্রকাশের দায়িত্বশীলতার বিষয়ে গণমাধ্যমের জন্য ছিল একটি সতর্কবার্তা। কিন্তু বাস্তবে, বিশেষত গুম-ফেরতদের ক্ষেত্রে দেখা যায়—রাষ্ট্রের একতরফা বিবৃতিই হয়ে দাঁড়ায় চূড়ান্ত সত্য। তাঁদের জীবনের আরেক দফা বিচার হয়ে যায় সাংবাদিক সম্মেলনের টেবিলে।
গুম থেকে ফেরা একজন জানান, সেই সময় গণমাধ্যমের কণ্ঠ অনেক সময় হয়ে ওঠে রাষ্ট্রের প্রতিধ্বনি। কেউ কেউ হয়তো পরিবারের বক্তব্য তুলে ধরেন, গ্রেফতারের সময় নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তবে “সন্ত্রাসী কার্যক্রম” বা “রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড”—এমন তকমা দিতে ছাড়তো না গণমাধ্যম।
একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে র্যাবের বক্তব্য তুলে ধরা হয়, যে ফিরিয়ে আনা ব্যক্তিরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালিয়েছেন। একই প্রতিবেদনে পারিবারিক সূত্রে বলা হয়, তাদের তুলে নেওয়া হয়েছিল ‘গোয়েন্দা পুলিশ’ পরিচয়ে। কিন্তু মূল অভিযোগ, বিচার প্রক্রিয়া, বা রাষ্ট্রীয় বিবৃতির যথার্থতা—এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলার সাহস দেখা যেত না গণমাধ্যম কর্মীদের।
ভুক্তভোগীরা বলেন, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ শুধুই একটি সাংবাদিকতা বিষয় নয়—এটি এক ধরণের বিচারবহির্ভূত শাস্তি। একটি মানুষকে অপমান করে তাকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করার একটি প্রাতিষ্ঠানিক কৌশল। এটি আইনের শাসনকে পাশ কাটিয়ে, সন্দেহভাজনদের দোষী বানিয়ে ফেলে আদালতের বাইরেই। ফলে প্রশ্ন ওঠে—গণমাধ্যম কি এই প্রচারে সহযোগী হয়ে পড়ে না? তাদের দায়িত্ব কি শুধুই সরকারি প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠ করা, নাকি নাগরিক অধিকারের প্রতিস্বর হয়ে ওঠা?
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
১ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে