স্টাফ রিপোর্টার
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সাবেক সম্পাদক নঈম নিজামসহ তিন জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
রোববার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নূরে আলম এ আদেশ দেন।
পরোয়ানা জারি হওয়া অপর আসামিরা হলেন-বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী এবং বাংলা ইনসাইডার পত্রিকার প্রধান সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীর।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারি জুয়েল মিয়া জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে সিআইডি। গত ২ জুন তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন আমলে গ্রহণ করা হয়। আসামিদের আজ আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। তবে তারা আদালতে হাজির হননি। বাদীপক্ষ থেকে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়। আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আগামি ২৮ আগস্ট গ্রেপ্তার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন নঈম নিজামসহ সাত জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালত ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)কে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
মামলায় আরও যাদের আসামি করা হয় তারা হলেন-ওয়েবসাইট ভাইরাল প্রতিদিনের অ্যাডমিন,বর্ণনাকারী, ভিডিও প্রস্তুতকারী ও টেকনিশিয়ান। গত বছরের ২০ নভেম্বর তিন জনকে অভিযুক্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করেন সিআইডির এসআই তরিকুল ইসলাম।
মামলায় ২৭ পৃষ্ঠার আরজিতে বলা হয়, ২০২১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় ‘নুসরাতকে দিয়ে বিচ্ছু সামশু সিন্ডিকেটের ফের ষড়যন্ত্রমূলক মামলা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত করা হয়। তা অনলাইনেও দেওয়া হয়।
সেখানে বলা হয়, নুসরাতের আইনজীবী হলেন ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে ব্যারিস্টার এম সারোয়ারের জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রবিরোধী গুজব ও অপপ্রচারকারী চক্রের অন্যতম হোতা। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং নাশকতার একাধিক মামলা রয়েছে। মুনিয়া ইস্যু নিয়ে তারা এর আগেও রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিলেন।
মামলায় সারোয়ার বলেছেন, তিনি নুসরাতের আইনজীবী নন। নুসরাতের মামলার নারাজি আবেদনের শুনানিতে অংশ নিয়েছিলেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ইনসাইডার পত্রিকায় ‘কে এই সারোয়ার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের কথাও মামলায় উল্লেখ করা হয়।
পাশাপাশি সারোয়ার বলেন, ফেইসবুক পেইজ ভাইরাল প্রতিদিনে তাকে নিয়ে ‘উদ্দেশ্যেপ্রণোদিতভাবে’লেখা হচ্ছে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সাবেক সম্পাদক নঈম নিজামসহ তিন জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
রোববার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নূরে আলম এ আদেশ দেন।
পরোয়ানা জারি হওয়া অপর আসামিরা হলেন-বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী এবং বাংলা ইনসাইডার পত্রিকার প্রধান সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীর।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারি জুয়েল মিয়া জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে সিআইডি। গত ২ জুন তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন আমলে গ্রহণ করা হয়। আসামিদের আজ আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। তবে তারা আদালতে হাজির হননি। বাদীপক্ষ থেকে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়। আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আগামি ২৮ আগস্ট গ্রেপ্তার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন নঈম নিজামসহ সাত জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালত ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)কে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
মামলায় আরও যাদের আসামি করা হয় তারা হলেন-ওয়েবসাইট ভাইরাল প্রতিদিনের অ্যাডমিন,বর্ণনাকারী, ভিডিও প্রস্তুতকারী ও টেকনিশিয়ান। গত বছরের ২০ নভেম্বর তিন জনকে অভিযুক্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করেন সিআইডির এসআই তরিকুল ইসলাম।
মামলায় ২৭ পৃষ্ঠার আরজিতে বলা হয়, ২০২১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় ‘নুসরাতকে দিয়ে বিচ্ছু সামশু সিন্ডিকেটের ফের ষড়যন্ত্রমূলক মামলা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত করা হয়। তা অনলাইনেও দেওয়া হয়।
সেখানে বলা হয়, নুসরাতের আইনজীবী হলেন ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে ব্যারিস্টার এম সারোয়ারের জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রবিরোধী গুজব ও অপপ্রচারকারী চক্রের অন্যতম হোতা। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং নাশকতার একাধিক মামলা রয়েছে। মুনিয়া ইস্যু নিয়ে তারা এর আগেও রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিলেন।
মামলায় সারোয়ার বলেছেন, তিনি নুসরাতের আইনজীবী নন। নুসরাতের মামলার নারাজি আবেদনের শুনানিতে অংশ নিয়েছিলেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ইনসাইডার পত্রিকায় ‘কে এই সারোয়ার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের কথাও মামলায় উল্লেখ করা হয়।
পাশাপাশি সারোয়ার বলেন, ফেইসবুক পেইজ ভাইরাল প্রতিদিনে তাকে নিয়ে ‘উদ্দেশ্যেপ্রণোদিতভাবে’লেখা হচ্ছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক এনায়েত করিম চৌধুরীর তৃতীয় দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
৪ ঘণ্টা আগে