শাফিন আহমেদকে সঙ্গীতপ্রেমীদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ

বিনোদন রিপোর্টার
প্রকাশ : ২৫ জুলাই ২০২৫, ১৬: ৫৩

বাংলাদেশের ব্যান্ড সঙ্গীতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র ও মাইলস ব্যান্ডের প্রধান ভোকাল শাফিন আহমেদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। গত বছরের আজকের দিনে বাংলাদেশ সময় ২৫ জুলাই, ভোরে যুক্তরাষ্ট্রে মারা যান তিনি। সঙ্গীতপ্রেমীরা আজ গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করছেন এই নন্দিত শিল্পীকে।

চার দশকের বেশি সময় ধরে শাফিন আহমেদ তার সুরের জাদুতে ভরিয়ে দিয়েছেন বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের জগৎ। মাইলস ব্যান্ডের ‘ফিরিয়ে দাও’, ‘নীলা’, ‘চাঁদ তারা সূর্য’ কিংবা ‘প্রেমে পড়া বারণ’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। 

বিজ্ঞাপন

ব্যান্ডের প্রধান ভোকাল হিসেবে তার গায়কী, মঞ্চ পারফরম্যান্স প্রজন্মের পর প্রজন্মকে মুগ্ধ করেছে। শাফিন আহমেদ শুধু একজন কণ্ঠশিল্পী নন, তিনি ছিলেন সঙ্গীতের এক প্রেরণার নাম। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। বাংলাদেশের ব্যান্ড সঙ্গীতের ইতিহাসে তিনি চিরকাল অমর হয়ে থাকবেন-এমনটিই মনে করছেন তাঁর হাজারো ভক্ত-অনুরাগীরা।  

সংগীতের বিখ্যাত পরিবারে শাফিনের জন্ম। বাবা কমল দাশগুপ্তের কাছে শিখেছেন উচ্চাঙ্গ সংগীত, মা ফিরোজা বেগমের কাছে নজরুলগীতি। যুক্তরাজ্যে পড়তে গিয়ে ঝুঁকে পড়েন ব্যান্ড সংগীতে। দেশে ফিরে ভাই হামিন আহমেদের সঙ্গে শুরু হয় ‘মাইলস’ অধ্যায়।

একপর্যায়ে ওই ব্যান্ডে শাফিন আহমেদ মূল ভোকাল হিসেবে যুক্ত হন। ৮০ ও ৯০-এর দশকে মাইলস ব্যান্ড বাংলা রক মিউজিককে এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেয়। 

তিনি শুধু গায়ক নন, একজন দক্ষ সুরকার এবং সংগীত পরিচালকও ছিলেন। তাঁর গানগুলোতে রক ও পপের মেলবন্ধন বাংলা গানের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিল। মাইলস ব্যান্ডের অসংখ্য অ্যালবাম সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে কালজয়ী হয়ে আছে। ‘প্রতিশ্রুতি’, ‘প্রত্যাশা’, ‘প্রতীক্ষা’ এই অ্যালবামগুলো এখনও শ্রোতা হৃদয়ে অনুরণন তোলে।

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

শুক্র-শনিবারও চলবে বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম

প্রধান উপদেষ্টার আদেশে জুলাই সনদের আইনি রূপ দিতে হবে

নভেম্বরের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা শুরুর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

আইআরআই’র সঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়া ও ইসির নিরপেক্ষতা নিয়ে আলোচনা এনসিপির

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত