স্টাফ রিপোর্টার
শিক্ষার্থীদের মানসিক সুস্বাস্থ্য গুনগত শিক্ষার অন্যতম ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।
তিনি বলেন, শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই। উন্নত বিশ্বে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার বিকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইউনিভার্সিটি উইমেন্স ফেডারেশন কলেজের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা ও আত্মবিশ্বাস অর্জন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে যেসব পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
তিনি আরও বলেন, মানসিকভাবে সুস্থ শিক্ষার্থীরাই পড়ালেখায় বেশি মনোযোগী হতে পারে, নতুন বিষয় দ্রুত আয়ত্ত করতে পারে এবং শেখার প্রক্রিয়ায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা হতাশা শিক্ষার্থীদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এবং শেখার আগ্রহ কমিয়ে দেয়, যা গুণগত শিক্ষাকে ব্যাহত করে।
উপাচার্য বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমান বিশ্বের চাহিদা মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সিলেবাস সংস্কার, আইসিটি নির্ভর শিক্ষাসহ নানাবিধ পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউনিসেফ, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং এটুআই সহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তিগুলো শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়াতে এবং বৈশ্বিক শ্রমবাজারের জন্য প্রস্তুত করতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেন, শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে সুস্থ থাকলে তাদের মধ্যে সৃজনশীলতা ও সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে, যা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য অপরিহার্য। তিনি শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর ভুয়সী প্রশংসা করেন এবং এটিকে সময়োপযোগী উদ্যোগ হিসেবে সাধুবাদ জানান।
দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, কোর্স কো-অর্ডিনেটর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং রিসোর্স পার্সন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস ও মাল্টিডিসিপ্লিনারি ট্রেনিং সেন্টারের চাইল্ড সাইকোলজি বিভাগের সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর ড. ফাইজা আহমেদ। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশিক্ষণ দপ্তরের পরিচালক সালমা পারভীন।
এই কর্মশালায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ইউনিভার্সিটি উইমেন্স ফেডারেশন কলেজ, আইডিয়াল কলেজ, নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজ, ড. মালেকা কলেজ এবং মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের ১৬০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়।
শিক্ষার্থীদের মানসিক সুস্বাস্থ্য গুনগত শিক্ষার অন্যতম ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।
তিনি বলেন, শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই। উন্নত বিশ্বে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার বিকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইউনিভার্সিটি উইমেন্স ফেডারেশন কলেজের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা ও আত্মবিশ্বাস অর্জন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে যেসব পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
তিনি আরও বলেন, মানসিকভাবে সুস্থ শিক্ষার্থীরাই পড়ালেখায় বেশি মনোযোগী হতে পারে, নতুন বিষয় দ্রুত আয়ত্ত করতে পারে এবং শেখার প্রক্রিয়ায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা হতাশা শিক্ষার্থীদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এবং শেখার আগ্রহ কমিয়ে দেয়, যা গুণগত শিক্ষাকে ব্যাহত করে।
উপাচার্য বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমান বিশ্বের চাহিদা মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সিলেবাস সংস্কার, আইসিটি নির্ভর শিক্ষাসহ নানাবিধ পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ইউনিসেফ, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং এটুআই সহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তিগুলো শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়াতে এবং বৈশ্বিক শ্রমবাজারের জন্য প্রস্তুত করতে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেন, শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে সুস্থ থাকলে তাদের মধ্যে সৃজনশীলতা ও সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে, যা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য অপরিহার্য। তিনি শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর ভুয়সী প্রশংসা করেন এবং এটিকে সময়োপযোগী উদ্যোগ হিসেবে সাধুবাদ জানান।
দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, কোর্স কো-অর্ডিনেটর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং রিসোর্স পার্সন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস ও মাল্টিডিসিপ্লিনারি ট্রেনিং সেন্টারের চাইল্ড সাইকোলজি বিভাগের সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর ড. ফাইজা আহমেদ। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশিক্ষণ দপ্তরের পরিচালক সালমা পারভীন।
এই কর্মশালায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ইউনিভার্সিটি উইমেন্স ফেডারেশন কলেজ, আইডিয়াল কলেজ, নিউ মডেল ডিগ্রি কলেজ, ড. মালেকা কলেজ এবং মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের ১৬০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে