
ইমন আলী, বেরোবি

হেমন্তের হালকা রোদে ঝলমল করছে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সবুজ চত্বর। কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সামনে কয়েকজন শিক্ষার্থী আড্ডা দিচ্ছিলেন। তাদের কারো হাতে বই আর কারো হাতে ছিল নোটখাতা। কথার ফাঁকে ফাঁকে উচ্চারিত হচ্ছিল একটাই শব্দ-‘ব্রাকসু’।
দীর্ঘ সময়ের নিস্তব্ধতা ভেঙে যেন হঠাৎই প্রাণ ফিরে পেয়েছে বেরোবি। সকালের চায়ের কাপে, দুপুরের লাঞ্চে, ক্লাস শেষে বিকালে রুমে ফেরার পথে, এমনকি সন্ধ্যায় ব্যাডমিন্টন কোর্টেও এখন আলোচনার বিষয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (ব্রাকসু) নির্বাচন। গঠনতন্ত্র অনুমোদন হয়েছে, ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনও গঠন করা হয়েছে। এখন শুধু তফসিলের অপেক্ষা।
প্রতিষ্ঠার ১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে যাচ্ছে বেরোবিতে। একসময় নিস্তব্ধ থাকা আড্ডাস্থলগুলো এখন সরব নির্বাচনি আলোচনায়। সবখানেই এখন একটাই আলোচনাÑব্রাকসু নির্বাচন কবে, কীভাবে এবং কে নেতৃত্ব দেবেন নতুন প্রজন্মকে?
দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীরা যে অধিকার, অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব বিকাশের প্রত্যাশা বুকে লালন করছিলেন, এখন যেন তা বাস্তবায়নের দুয়ার খুলছে। কেউ কেউ সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন ফেসবুকে। কেউ আবার পোস্টার ডিজাইনের চিন্তায় ব্যস্ত। যেন এক নতুন উচ্ছ্বাস ও নতুন আশার সূচনা দেখছেন শিক্ষার্থীরা।
ছাত্রছাত্রীরা বলছেন, এটি শুধু একটি নির্বাচন নয়; বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চর্চা, নেতৃত্ব বিকাশ ও শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক সূচনা। দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণে তারা দেখছেন একটি নতুন দিনের সম্ভাবনা, যে সংসদ সত্যিকারার্থে তাদের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠবে দলীয় রাজনীতির নয়; বরং ঐক্য, উন্নয়ন ও দায়িত্ববোধের প্রতীক হয়ে।
শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা, এই সংসদ হবে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত প্রতিনিধি, যেখানে আলোচনায় জায়গা পাবে শিক্ষা, গবেষণা, ক্যাম্পাস নিরাপত্তা, আবাসন, পরিবহন, খাদ্যমান ও সাংস্কৃতিক বিকাশের মতো বাস্তব সমস্যা; রাজনীতির বিভাজন বা ক্ষমতার প্রতিযোগিতা নয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মুমিনুল ইসলাম মুমিন বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত বিষয় হলো শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন। একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে আমার প্রত্যাশা, নির্বাচনটি হবে গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ ও সহনশীল পরিবেশে। আমরা চাই নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নেতৃত্ব আসবেন, তারা যেন সত্যিকারার্থে শিক্ষার্থীদের অধিকার রক্ষা করেন, শিক্ষার মানোন্নয়ন, আবাসন সংকট, পরিবহন সমস্যা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক উন্নয়নে কাজ করেন।
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী এনামুল হক শাওন বলেন, শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের বিধি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমাদের প্রাণের দাবি পূরণ হওয়ার পথে। তবে এর মাঝেও খানিকটা উদ্বেগ থেকেই যায়। ব্রাকসু যেহেতু প্রথমবারের মতো হচ্ছে, এক্ষেত্রে প্রশাসনের সর্বোচ্চ সতর্কতার প্রয়োজন।
অপর শিক্ষার্থী হাসিবুল হোসেন শান্ত বলেন, ব্রাকসু হোক সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মূল নেতৃত্ব। আমরা এমন নেতা চাই, যারা শুধু নিজেদের স্বার্থের আন্দোলনের নেতৃত্ব নয়; বরং যুক্তিসংগত সব আন্দোলনে থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, জুলাই আন্দোলনে যেসব সহযোদ্ধা নেতৃত্বে ছিলেন, জুলাই-পরবর্তী সময়ে বেশকিছু ন্যায়সংগত আন্দোলনে তারা নিশ্চুপ। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, ব্রাকসুতে স্বার্থান্বেষী নেতৃত্ব চাই না, যারা কিছুদিন পর নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে পরিণত হবে। আমরা চাই সৎ, যোগ্য ও শিক্ষার্থীবান্ধব নেতৃত্ব, যারা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে হবেন প্রতিবাদী।
আরেক শিক্ষার্থী বায়েজিদ বোস্তামী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখানকার শিক্ষার্থীর একটি বড় অংশ সক্রিয়ভাবে নানা সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কাজে লিপ্ত থাকলেও সুষ্ঠু নেতৃত্ব চর্চার সুযোগ পায়নি। আসন্ন ব্রাকসু নির্বাচন শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রতিনিধিত্বমূলক নেতৃত্বের নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে।
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আল আমিন বলেন, শিক্ষার্থীদের বহুল প্রত্যাশিত ছাত্র সংসদের নীতিমালার অনুমোদন হয়েছে, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুশির সংবাদ। আমরা চাই ছাত্র সংসদ নির্বাচন যথাযথ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হোক। নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা প্রশাসনের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি সুমন সরকার বলেন, শুধু নির্বাচন কমিশন গঠন করলেই হবে না, প্রশাসনকে নভেম্বর মাসের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। এজন্য দ্রুত ভোটের তারিখ ঘোষণা করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি।

হেমন্তের হালকা রোদে ঝলমল করছে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সবুজ চত্বর। কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সামনে কয়েকজন শিক্ষার্থী আড্ডা দিচ্ছিলেন। তাদের কারো হাতে বই আর কারো হাতে ছিল নোটখাতা। কথার ফাঁকে ফাঁকে উচ্চারিত হচ্ছিল একটাই শব্দ-‘ব্রাকসু’।
দীর্ঘ সময়ের নিস্তব্ধতা ভেঙে যেন হঠাৎই প্রাণ ফিরে পেয়েছে বেরোবি। সকালের চায়ের কাপে, দুপুরের লাঞ্চে, ক্লাস শেষে বিকালে রুমে ফেরার পথে, এমনকি সন্ধ্যায় ব্যাডমিন্টন কোর্টেও এখন আলোচনার বিষয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (ব্রাকসু) নির্বাচন। গঠনতন্ত্র অনুমোদন হয়েছে, ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনও গঠন করা হয়েছে। এখন শুধু তফসিলের অপেক্ষা।
প্রতিষ্ঠার ১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে যাচ্ছে বেরোবিতে। একসময় নিস্তব্ধ থাকা আড্ডাস্থলগুলো এখন সরব নির্বাচনি আলোচনায়। সবখানেই এখন একটাই আলোচনাÑব্রাকসু নির্বাচন কবে, কীভাবে এবং কে নেতৃত্ব দেবেন নতুন প্রজন্মকে?
দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীরা যে অধিকার, অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব বিকাশের প্রত্যাশা বুকে লালন করছিলেন, এখন যেন তা বাস্তবায়নের দুয়ার খুলছে। কেউ কেউ সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন ফেসবুকে। কেউ আবার পোস্টার ডিজাইনের চিন্তায় ব্যস্ত। যেন এক নতুন উচ্ছ্বাস ও নতুন আশার সূচনা দেখছেন শিক্ষার্থীরা।
ছাত্রছাত্রীরা বলছেন, এটি শুধু একটি নির্বাচন নয়; বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চর্চা, নেতৃত্ব বিকাশ ও শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক সূচনা। দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণে তারা দেখছেন একটি নতুন দিনের সম্ভাবনা, যে সংসদ সত্যিকারার্থে তাদের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠবে দলীয় রাজনীতির নয়; বরং ঐক্য, উন্নয়ন ও দায়িত্ববোধের প্রতীক হয়ে।
শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা, এই সংসদ হবে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত প্রতিনিধি, যেখানে আলোচনায় জায়গা পাবে শিক্ষা, গবেষণা, ক্যাম্পাস নিরাপত্তা, আবাসন, পরিবহন, খাদ্যমান ও সাংস্কৃতিক বিকাশের মতো বাস্তব সমস্যা; রাজনীতির বিভাজন বা ক্ষমতার প্রতিযোগিতা নয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মুমিনুল ইসলাম মুমিন বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত বিষয় হলো শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন। একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে আমার প্রত্যাশা, নির্বাচনটি হবে গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ ও সহনশীল পরিবেশে। আমরা চাই নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নেতৃত্ব আসবেন, তারা যেন সত্যিকারার্থে শিক্ষার্থীদের অধিকার রক্ষা করেন, শিক্ষার মানোন্নয়ন, আবাসন সংকট, পরিবহন সমস্যা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক উন্নয়নে কাজ করেন।
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী এনামুল হক শাওন বলেন, শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের বিধি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমাদের প্রাণের দাবি পূরণ হওয়ার পথে। তবে এর মাঝেও খানিকটা উদ্বেগ থেকেই যায়। ব্রাকসু যেহেতু প্রথমবারের মতো হচ্ছে, এক্ষেত্রে প্রশাসনের সর্বোচ্চ সতর্কতার প্রয়োজন।
অপর শিক্ষার্থী হাসিবুল হোসেন শান্ত বলেন, ব্রাকসু হোক সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মূল নেতৃত্ব। আমরা এমন নেতা চাই, যারা শুধু নিজেদের স্বার্থের আন্দোলনের নেতৃত্ব নয়; বরং যুক্তিসংগত সব আন্দোলনে থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, জুলাই আন্দোলনে যেসব সহযোদ্ধা নেতৃত্বে ছিলেন, জুলাই-পরবর্তী সময়ে বেশকিছু ন্যায়সংগত আন্দোলনে তারা নিশ্চুপ। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, ব্রাকসুতে স্বার্থান্বেষী নেতৃত্ব চাই না, যারা কিছুদিন পর নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে পরিণত হবে। আমরা চাই সৎ, যোগ্য ও শিক্ষার্থীবান্ধব নেতৃত্ব, যারা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে হবেন প্রতিবাদী।
আরেক শিক্ষার্থী বায়েজিদ বোস্তামী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখানকার শিক্ষার্থীর একটি বড় অংশ সক্রিয়ভাবে নানা সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কাজে লিপ্ত থাকলেও সুষ্ঠু নেতৃত্ব চর্চার সুযোগ পায়নি। আসন্ন ব্রাকসু নির্বাচন শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রতিনিধিত্বমূলক নেতৃত্বের নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে।
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আল আমিন বলেন, শিক্ষার্থীদের বহুল প্রত্যাশিত ছাত্র সংসদের নীতিমালার অনুমোদন হয়েছে, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুশির সংবাদ। আমরা চাই ছাত্র সংসদ নির্বাচন যথাযথ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হোক। নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা প্রশাসনের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি সুমন সরকার বলেন, শুধু নির্বাচন কমিশন গঠন করলেই হবে না, প্রশাসনকে নভেম্বর মাসের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। এজন্য দ্রুত ভোটের তারিখ ঘোষণা করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি।

রাজধানীর মহাখালী এলাকা থেকে শারমিন খানম (৪০) এসেছেন ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা ক্যাম্পে। ৩০ অক্টোবর সরেজমিনে কথা হয় তার সঙ্গে। আলাপচারিতায় শারমিন বলছিলেন, ‘নিজের শরীরের যত্ন নিজেকেই নিতে হবে। সুস্থতা আল্লাহর সবচেয়ে বড় নিয়ামত। ক্যানসার এমনটি একটি রোগ, যা মারণব্যাধি।
২ ঘণ্টা আগে
যৌতুক প্রথা ও নারী নির্যাতন বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সমস্যাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক অমানবিক সমস্যা। কেবল নিম্নবিত্ত বা মধ্যবিত্ত নয়, উচ্চ মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত পরিবারেও উপহারের নামে যৌতুক দেওয়ার চল রয়েছে বাংলাদেশে। যৌতুক বা পণ হলো মেয়ের বিয়েতে বাবা-মায়ের সম্পত্তির হস্তান্তর প্রক্রিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
জীবনের অন্য নাম সংগ্রাম। জীবন মানেই যুদ্ধ বা লড়াই; কখনো নিজের সঙ্গে, কখনো সমাজের সঙ্গে, কখনো সময়ের নির্মমতার সঙ্গে। ঝড়-তুফান পেরিয়ে, অন্ধকার ভেদ করে যারা সামনের পথে এগিয়ে চলেন, তাদের গল্প কখনো হার মানার নয়। বরং প্রতিটি পদক্ষেপে তারা লিখে যান বেঁচে থাকার এক নতুন কবিতা।
৪ ঘণ্টা আগে
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও আগ্রহ তৈরি হয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে