প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট চালুসহ বেশ কিছু দাবি জানিয়েছেন মুসাদ্দেক-জুবায়ের আংশিক প্যানেলের প্রার্থীরা। রবিবার মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সমাজসেবা সম্পাদক পদপ্রার্থী এ বি জুবায়ের এ দাবি উত্থাপন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জুবায়ের বলেন, “মাদকাসক্ত প্রার্থী নির্বাচিত হলে তা শিক্ষাঙ্গনের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। তাই সবার জন্য বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট প্রয়োজন।”
এছাড়া তিনি কয়েকটি প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে— ভোটকেন্দ্র পুনর্বিন্যাস করে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীম উদ্দিন হল ও শেখ মুজিব হলের কেন্দ্র ল্যাবরেটরিতে এবং কুয়েত-মৈত্রী ও ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের কেন্দ্র সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা; মনোনয়নপত্র সংগ্রহের পর থেকে যেসব প্রার্থী নিয়মভঙ্গ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া; ভোট প্রদানে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বৈধ পরিচয়পত্র গ্রহণের সুযোগ রাখা; প্রার্থীর মূল নামের পাশাপাশি ডাকনাম ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া; ব্যালট পেপারে নাম ও নম্বরের পাশাপাশি ছবি সংযোজন করা; নারী প্রার্থীদের সাইবার বুলিং ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হয়রানি থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
প্যানেলের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্পাদক আশিক খান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এখনও বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশের কারণে অরক্ষিত। প্রশাসন কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।”
জুবায়ের আরও অভিযোগ করে বলেন, “অভ্যুত্থান ঘটনার সঙ্গে জড়িত ফ্যাসিবাদী শিক্ষকরা এখনও স্বপদে বহাল আছেন। এমনকি ডাকসু নির্বাচনে তাদের দায়িত্ব দেওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই দ্রুত তাদের বিচারের আওতায় আনা জরুরি।”
সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মুহাম্মদ, কেন্দ্রীয় সদস্য সম্পাদক আব্দুর রহমান আল ফাহাদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট চালুসহ বেশ কিছু দাবি জানিয়েছেন মুসাদ্দেক-জুবায়ের আংশিক প্যানেলের প্রার্থীরা। রবিবার মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সমাজসেবা সম্পাদক পদপ্রার্থী এ বি জুবায়ের এ দাবি উত্থাপন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জুবায়ের বলেন, “মাদকাসক্ত প্রার্থী নির্বাচিত হলে তা শিক্ষাঙ্গনের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। তাই সবার জন্য বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট প্রয়োজন।”
এছাড়া তিনি কয়েকটি প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে— ভোটকেন্দ্র পুনর্বিন্যাস করে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীম উদ্দিন হল ও শেখ মুজিব হলের কেন্দ্র ল্যাবরেটরিতে এবং কুয়েত-মৈত্রী ও ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের কেন্দ্র সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা; মনোনয়নপত্র সংগ্রহের পর থেকে যেসব প্রার্থী নিয়মভঙ্গ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া; ভোট প্রদানে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বৈধ পরিচয়পত্র গ্রহণের সুযোগ রাখা; প্রার্থীর মূল নামের পাশাপাশি ডাকনাম ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া; ব্যালট পেপারে নাম ও নম্বরের পাশাপাশি ছবি সংযোজন করা; নারী প্রার্থীদের সাইবার বুলিং ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হয়রানি থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
প্যানেলের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্পাদক আশিক খান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এখনও বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশের কারণে অরক্ষিত। প্রশাসন কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।”
জুবায়ের আরও অভিযোগ করে বলেন, “অভ্যুত্থান ঘটনার সঙ্গে জড়িত ফ্যাসিবাদী শিক্ষকরা এখনও স্বপদে বহাল আছেন। এমনকি ডাকসু নির্বাচনে তাদের দায়িত্ব দেওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই দ্রুত তাদের বিচারের আওতায় আনা জরুরি।”
সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মুহাম্মদ, কেন্দ্রীয় সদস্য সম্পাদক আব্দুর রহমান আল ফাহাদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২১ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে