স্টাফ রিপোর্টার
দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তা'মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা ঢাকায় ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের আলিম শ্রেণির নবীন শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাদ্রাসা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন প্রধান মুহাদ্দিস মাওলানা আব্দুল গাফফার মাক্কী ও অনার্স বিভাগের পরিচালক মাওলানা শরিফুল ইসলাম।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ড. মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান মাদানীর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাদ্রাসটির সাবেক অধ্যক্ষ, তা'মীরুল মিল্লাত ট্রাস্টের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে শাম্মি কামিল মাদরাসার সাবেক মুহাদ্দিস শায়খুল হাদীস আল্লামা ফজলুল কারীম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ইমাম ড. মুহিউদ্দীন কাসেমী।
নবীন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালযয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান, মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক আব্দুস সামাদ, ফকিহ মাওলানা মহিউদ্দীন, মুফাসসির মাওলানা আবুল কাসেম, মুফাসসির মাওলানা জাকির হুসাইন শেখ, কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ভিপি হাফেজ আব্দুর রহমান ও এজিএস আব্দুল কাইয়ুম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা যাইনুল আবেদীন নবীন শিক্ষার্থীদের করণীয় সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। তিনি শিক্ষার্থীদের যুগ শ্রেষ্ঠ আলেম এবং বিশ্ব নেতৃত্বের উন্নততর যোগ্যতা অর্জনের জন্য আহ্বান জানান।
সভাপতির বক্তব্যে ড. মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান শিক্ষার্থীদের অমিত সম্ভাবনার কথা বলে তাদেরকে আগামীর পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আহ্বান করেন।
নবাগত শিক্ষার্থীদের পবিত্র হাদীস থেকে দরস দিয়ে আলিম ক্লাসের প্রথম সবক উদ্বোধন করেন অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন। অনুষ্ঠানের শেষে এ মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় বোর্ড বৃত্তি প্রাপ্ত ২২ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তা'মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা ঢাকায় ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের আলিম শ্রেণির নবীন শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাদ্রাসা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন প্রধান মুহাদ্দিস মাওলানা আব্দুল গাফফার মাক্কী ও অনার্স বিভাগের পরিচালক মাওলানা শরিফুল ইসলাম।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ড. মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান মাদানীর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাদ্রাসটির সাবেক অধ্যক্ষ, তা'মীরুল মিল্লাত ট্রাস্টের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে শাম্মি কামিল মাদরাসার সাবেক মুহাদ্দিস শায়খুল হাদীস আল্লামা ফজলুল কারীম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ইমাম ড. মুহিউদ্দীন কাসেমী।
নবীন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালযয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান, মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক আব্দুস সামাদ, ফকিহ মাওলানা মহিউদ্দীন, মুফাসসির মাওলানা আবুল কাসেম, মুফাসসির মাওলানা জাকির হুসাইন শেখ, কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ভিপি হাফেজ আব্দুর রহমান ও এজিএস আব্দুল কাইয়ুম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা যাইনুল আবেদীন নবীন শিক্ষার্থীদের করণীয় সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। তিনি শিক্ষার্থীদের যুগ শ্রেষ্ঠ আলেম এবং বিশ্ব নেতৃত্বের উন্নততর যোগ্যতা অর্জনের জন্য আহ্বান জানান।
সভাপতির বক্তব্যে ড. মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান শিক্ষার্থীদের অমিত সম্ভাবনার কথা বলে তাদেরকে আগামীর পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আহ্বান করেন।
নবাগত শিক্ষার্থীদের পবিত্র হাদীস থেকে দরস দিয়ে আলিম ক্লাসের প্রথম সবক উদ্বোধন করেন অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন। অনুষ্ঠানের শেষে এ মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় বোর্ড বৃত্তি প্রাপ্ত ২২ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৭ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে