প্রতিনিধি, ইবি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে ফের আন্দোলন করেছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে একটি মিছিল বের করে প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা 'জেগেছে-রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে', 'বিচার চাই বিচার চাই, সাজিদ হত্যার বিচার চাই' 'দালালি না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম' , 'মৌলিক দাবি একটাই, হত্যাকারীর বিচার চাই' , 'খুনিদের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না', 'খুনিদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও', 'ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনিদের ফাঁসি চাই ', 'তুমি কে, আমি কে; সাজিদ সাজিদ' সহ বিভিন্ন প্রতিবাদী স্লোগান দেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ইবি শাখা ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ জমিয়তে তালাবায়ে আরাবিয়ার নেতৃবৃন্দ ।
বক্তব্য প্রদানকালে, ইবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে প্রতিটা শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে । প্রতিটা শিক্ষার্থী যেন নিরাপদে ক্লাস করতে পারেন, নিরাপদে হলে অবস্থান করতে পারেন এবং প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী যেন সুস্থভাবে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করতে পারে তার নিশ্চয়তা দিতে হবে। এবং অবিলম্বে সাজিদ হত্যার খুনিদেরকে গ্রেপ্তার করতে হবে। প্রয়োজনে পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতা নিতে হবে। পিবিআই কে তদন্তের দায়িত্ব দিয়ে গ্রেফতার করতে হবে। এবং কয় ঘণ্টার ভেতরে এই গ্রেফতার কার্যক্রম সক্ষম হয় সেই তথ্য প্রশাসনকে শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরতে হবে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ‘গতকাল প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে যে সাজিদ আবদুল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই। আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে যেই দাবি উঠেছে সেটাকে ষড়যন্ত্র করে কেউ যেন অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে না পারে। আমরা ইতোমধ্যে জানতে পেরেছি প্রশাসন সাজিদের হত্যার তদন্তের প্রক্রিয়া পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করবে। এই হস্তান্তর প্রক্রিয়া যেন দীর্ঘমেয়াদি না হয়, কোনো কালক্ষেপ না করে আজকের মধ্যেই এই তদন্ত পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করতে হবে। এবং আমার দাবি, পিবিআই যে তদন্তের একটা রোডম্যাপ ফলো করবে সেই রোড ম্যাপকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর সামনে উত্থাপন করতে হবে। তদন্তের সময় কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে তা তা যেন শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরা হয়।’
তিনি আরো বলেন, আমি সাজিদ হত্যার মাধ্যমে আতঙ্কিত বোধ করছি। সাজিদ জুলাই আন্দোলনে সম্মুখ সারি থেকে আন্দোলন করেছিলেন। যারা কথিত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন, তাদের জীবন আজ শঙ্কায় পরিণত হয়েছে। অবিলম্বে প্রশাসনকে জুলাই আন্দোলনের সহযোদ্ধাদের কে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। শুধু ক্যাম্পাসেই নয়, ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী এলাকাতে যেসব শিক্ষার্থী এবং জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সহযোদ্ধারা আছেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুর রহমান হলের পুকুর থেকে শ্বাসরোধ করে হত্যার শিকার শিক্ষার্থী সাজিদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং তারা নিরাপদ ক্যাম্পাস দাবি ও সাজিদ হত্যার বিচার চেয়ে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে ফের আন্দোলন করেছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে একটি মিছিল বের করে প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা 'জেগেছে-রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে', 'বিচার চাই বিচার চাই, সাজিদ হত্যার বিচার চাই' 'দালালি না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম' , 'মৌলিক দাবি একটাই, হত্যাকারীর বিচার চাই' , 'খুনিদের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না', 'খুনিদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও', 'ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনিদের ফাঁসি চাই ', 'তুমি কে, আমি কে; সাজিদ সাজিদ' সহ বিভিন্ন প্রতিবাদী স্লোগান দেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ইবি শাখা ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ জমিয়তে তালাবায়ে আরাবিয়ার নেতৃবৃন্দ ।
বক্তব্য প্রদানকালে, ইবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে প্রতিটা শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে । প্রতিটা শিক্ষার্থী যেন নিরাপদে ক্লাস করতে পারেন, নিরাপদে হলে অবস্থান করতে পারেন এবং প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী যেন সুস্থভাবে ক্যাম্পাসে যাতায়াত করতে পারে তার নিশ্চয়তা দিতে হবে। এবং অবিলম্বে সাজিদ হত্যার খুনিদেরকে গ্রেপ্তার করতে হবে। প্রয়োজনে পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতা নিতে হবে। পিবিআই কে তদন্তের দায়িত্ব দিয়ে গ্রেফতার করতে হবে। এবং কয় ঘণ্টার ভেতরে এই গ্রেফতার কার্যক্রম সক্ষম হয় সেই তথ্য প্রশাসনকে শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরতে হবে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ‘গতকাল প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে যে সাজিদ আবদুল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই। আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে যেই দাবি উঠেছে সেটাকে ষড়যন্ত্র করে কেউ যেন অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে না পারে। আমরা ইতোমধ্যে জানতে পেরেছি প্রশাসন সাজিদের হত্যার তদন্তের প্রক্রিয়া পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করবে। এই হস্তান্তর প্রক্রিয়া যেন দীর্ঘমেয়াদি না হয়, কোনো কালক্ষেপ না করে আজকের মধ্যেই এই তদন্ত পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করতে হবে। এবং আমার দাবি, পিবিআই যে তদন্তের একটা রোডম্যাপ ফলো করবে সেই রোড ম্যাপকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর সামনে উত্থাপন করতে হবে। তদন্তের সময় কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে তা তা যেন শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরা হয়।’
তিনি আরো বলেন, আমি সাজিদ হত্যার মাধ্যমে আতঙ্কিত বোধ করছি। সাজিদ জুলাই আন্দোলনে সম্মুখ সারি থেকে আন্দোলন করেছিলেন। যারা কথিত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন, তাদের জীবন আজ শঙ্কায় পরিণত হয়েছে। অবিলম্বে প্রশাসনকে জুলাই আন্দোলনের সহযোদ্ধাদের কে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। শুধু ক্যাম্পাসেই নয়, ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী এলাকাতে যেসব শিক্ষার্থী এবং জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সহযোদ্ধারা আছেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুর রহমান হলের পুকুর থেকে শ্বাসরোধ করে হত্যার শিকার শিক্ষার্থী সাজিদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং তারা নিরাপদ ক্যাম্পাস দাবি ও সাজিদ হত্যার বিচার চেয়ে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
২ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
২ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৩ ঘণ্টা আগে