প্রতিনিধি, জবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফেরদৌসী খাতুনকে নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সঙ্গে তার ক্যাম্পাসে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. শেখ গিয়াস উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষার্থীদের একটি ক্লাস নিয়ে দুইটি ক্লাসের উপস্থিতি দেখানো, ধারাবাহিক মূল্যায়ন নম্বর প্রদানে স্বেচ্ছাচারিতা, বিভাগের চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার দপ্তর ও উপাচার্য দপ্তরের কর্মকর্তাদের হুমকি দেওয়া এবং অশালীন ভাষায় কটূক্তি করার মতো অসদাচরণ ও নৈতিকস্খলনের কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আদেশে আরও বলা হয়, এ ধরনের আচরণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ এর ৪৪(৬) ধারা এবং সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-২০১৮ এর ১২(১) বিধির আলোকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই আজ থেকেই তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত এবং ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হলো।
এর আগে, ড. ফেরদৌসী খাতুনের বিরুদ্ধে নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মসহ নানা অভিযোগ ওঠে। অনার্স-মাস্টার্সে দ্বিতীয় শ্রেণি পাওয়া সত্ত্বেও তিনি ২০১২ সালে প্রভাষক পদে নিয়োগ পান, যদিও বিজ্ঞপ্তিতে অন্তত একটি পর্যায়ে প্রথম শ্রেণি থাকার শর্ত ছিল। দুই বছর পূর্ণ না করেই ২০১৪ সালে তিনি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান, তাও আবার বিভাগীয় অনুমতি ছাড়াই। গবেষণা প্রবন্ধে ভিন্ন নামে (ফেরদৌসী হক) প্রকাশনা করার ঘটনাও সামনে আসে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়ের অভিযোগ, তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত ক্লাস নেন না, ক্লাসে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলেন, পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নে স্বেচ্ছাচারিতা করেন এবং নম্বর দেন ইচ্ছামতো। ভর্তি পরীক্ষার দায়িত্বে থেকেও প্রশ্নপত্র বাইরে নেওয়া, সহকর্মী শিক্ষকদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ, হুমকি-ধমকি ও গালিগালাজ করার ঘটনাও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এ ছাড়া সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ না করা, ক্ষমতার দম্ভ প্রদর্শন, শিক্ষকদের নিরাপত্তাহীনতায় ফেলা এবং সাংবাদিকদের সঙ্গেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এসব কারণে বিভাগীয় শিক্ষকরা একাডেমিক কার্যক্রম থেকে তাকে প্রত্যাহারের দাবি তুলেছিলেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফেরদৌসী খাতুনকে নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সঙ্গে তার ক্যাম্পাসে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. শেখ গিয়াস উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষার্থীদের একটি ক্লাস নিয়ে দুইটি ক্লাসের উপস্থিতি দেখানো, ধারাবাহিক মূল্যায়ন নম্বর প্রদানে স্বেচ্ছাচারিতা, বিভাগের চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার দপ্তর ও উপাচার্য দপ্তরের কর্মকর্তাদের হুমকি দেওয়া এবং অশালীন ভাষায় কটূক্তি করার মতো অসদাচরণ ও নৈতিকস্খলনের কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আদেশে আরও বলা হয়, এ ধরনের আচরণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ এর ৪৪(৬) ধারা এবং সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-২০১৮ এর ১২(১) বিধির আলোকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই আজ থেকেই তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত এবং ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হলো।
এর আগে, ড. ফেরদৌসী খাতুনের বিরুদ্ধে নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মসহ নানা অভিযোগ ওঠে। অনার্স-মাস্টার্সে দ্বিতীয় শ্রেণি পাওয়া সত্ত্বেও তিনি ২০১২ সালে প্রভাষক পদে নিয়োগ পান, যদিও বিজ্ঞপ্তিতে অন্তত একটি পর্যায়ে প্রথম শ্রেণি থাকার শর্ত ছিল। দুই বছর পূর্ণ না করেই ২০১৪ সালে তিনি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান, তাও আবার বিভাগীয় অনুমতি ছাড়াই। গবেষণা প্রবন্ধে ভিন্ন নামে (ফেরদৌসী হক) প্রকাশনা করার ঘটনাও সামনে আসে।
শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়ের অভিযোগ, তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত ক্লাস নেন না, ক্লাসে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলেন, পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নে স্বেচ্ছাচারিতা করেন এবং নম্বর দেন ইচ্ছামতো। ভর্তি পরীক্ষার দায়িত্বে থেকেও প্রশ্নপত্র বাইরে নেওয়া, সহকর্মী শিক্ষকদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ, হুমকি-ধমকি ও গালিগালাজ করার ঘটনাও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এ ছাড়া সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ না করা, ক্ষমতার দম্ভ প্রদর্শন, শিক্ষকদের নিরাপত্তাহীনতায় ফেলা এবং সাংবাদিকদের সঙ্গেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এসব কারণে বিভাগীয় শিক্ষকরা একাডেমিক কার্যক্রম থেকে তাকে প্রত্যাহারের দাবি তুলেছিলেন।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৫ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে