
সাঈদুর রহমান লিটন

একদিন সকালে মুগ্ধ ঘুম থেকে উঠে দেখতে পেল তার জানালার পাশে একটা অদ্ভুত ছায়া। সে কৌতূহলী হয়ে জানালার পর্দা সরাতেই চোখ কপালে! বাইরে দাঁড়িয়ে আছে একটা সবুজ রঙের ডাইনোসর! বিশাল শরীর, লম্বা লেজ, কিন্তু চোখে-মুখে মায়াভরা এক কোমল হাসি। মুগ্ধ ভয় না পেয়ে দরজা খুলে বাইরে এলো। ডাইনোসরটা ধীরে ধীরে মাথা নিচু করে বলল, হ্যালো মুগ্ধ! আমি ডিনো। তুমি কি আমার বন্ধু হবে?
মুগ্ধ তো খুশিতে লাফিয়ে উঠল।
অবশ্যই! তুমি কোথা থেকে এসেছো?
ডিনো বলল, আমি এসেছি সময়-যন্ত্রে চড়ে, অনেক অনেক বছর আগের পৃথিবী থেকে। আমরা ডাইনোসররা এখন আর নেই, কিন্তু তোমাদের জগৎটা দেখতে খুব ইচ্ছে করছিল। মুগ্ধ অবাক হয়ে ডিনোর গা বেয়ে উঠে তার পিঠে চড়ে বসল। তারপর শুরু হলো তাদের অ্যাডভেঞ্চার। তারা উড়ে গেল মেঘ ছুঁয়ে, পাহাড়ের মাথায় খেলতে, নদীর জল ছিটিয়ে মজা করতে। ডিনো মুগ্ধকে নিয়ে গেল জাদুর বনে, যেখানে গাছেরা গান গায় আর পাখিরা ছড়া পড়ে।
হঠাৎ এক জায়গায় গিয়ে ডিনো একটু চুপ হয়ে গেল।
কী হয়েছে, ডিনো?
ডিনো বলল, আমার ফিরে যাওয়ার সময় হয়ে এসেছে। সময়-যন্ত্র খুব বেশি সময় আমাকে এখানে থাকতে দেবে না।
মুগ্ধের চোখ ভিজে উঠল। মুগ্ধ বলল, তুমি কি আবার আসবে?
ডিনো হেসে বলল, বন্ধু, দেখা তো হবেই । আমি তোমার স্বপ্নে আসব, আর তুমি যখন বড় হবে, তখন একটা নতুন সময়-যন্ত্র বানিয়ে আমায় দেখতে এসো!
মুগ্ধ জোরে জোরে হাত নাড়ল ডিনোর দিকে, যতক্ষণ না সে আকাশের ভেতর মিলিয়ে গেল।
পরদিন সকালে মুগ্ধ জানালার পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে রোদে চোখ মেলে দেখল, একটা সবুজ পালক! ডিনোর রেখে যাওয়া উপহার!
মুগ্ধ জানে, এটা স্বপ্ন না। ডিনো ছিল, আছে, ঠিক তার হৃদয়ের এককোণে।

একদিন সকালে মুগ্ধ ঘুম থেকে উঠে দেখতে পেল তার জানালার পাশে একটা অদ্ভুত ছায়া। সে কৌতূহলী হয়ে জানালার পর্দা সরাতেই চোখ কপালে! বাইরে দাঁড়িয়ে আছে একটা সবুজ রঙের ডাইনোসর! বিশাল শরীর, লম্বা লেজ, কিন্তু চোখে-মুখে মায়াভরা এক কোমল হাসি। মুগ্ধ ভয় না পেয়ে দরজা খুলে বাইরে এলো। ডাইনোসরটা ধীরে ধীরে মাথা নিচু করে বলল, হ্যালো মুগ্ধ! আমি ডিনো। তুমি কি আমার বন্ধু হবে?
মুগ্ধ তো খুশিতে লাফিয়ে উঠল।
অবশ্যই! তুমি কোথা থেকে এসেছো?
ডিনো বলল, আমি এসেছি সময়-যন্ত্রে চড়ে, অনেক অনেক বছর আগের পৃথিবী থেকে। আমরা ডাইনোসররা এখন আর নেই, কিন্তু তোমাদের জগৎটা দেখতে খুব ইচ্ছে করছিল। মুগ্ধ অবাক হয়ে ডিনোর গা বেয়ে উঠে তার পিঠে চড়ে বসল। তারপর শুরু হলো তাদের অ্যাডভেঞ্চার। তারা উড়ে গেল মেঘ ছুঁয়ে, পাহাড়ের মাথায় খেলতে, নদীর জল ছিটিয়ে মজা করতে। ডিনো মুগ্ধকে নিয়ে গেল জাদুর বনে, যেখানে গাছেরা গান গায় আর পাখিরা ছড়া পড়ে।
হঠাৎ এক জায়গায় গিয়ে ডিনো একটু চুপ হয়ে গেল।
কী হয়েছে, ডিনো?
ডিনো বলল, আমার ফিরে যাওয়ার সময় হয়ে এসেছে। সময়-যন্ত্র খুব বেশি সময় আমাকে এখানে থাকতে দেবে না।
মুগ্ধের চোখ ভিজে উঠল। মুগ্ধ বলল, তুমি কি আবার আসবে?
ডিনো হেসে বলল, বন্ধু, দেখা তো হবেই । আমি তোমার স্বপ্নে আসব, আর তুমি যখন বড় হবে, তখন একটা নতুন সময়-যন্ত্র বানিয়ে আমায় দেখতে এসো!
মুগ্ধ জোরে জোরে হাত নাড়ল ডিনোর দিকে, যতক্ষণ না সে আকাশের ভেতর মিলিয়ে গেল।
পরদিন সকালে মুগ্ধ জানালার পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে রোদে চোখ মেলে দেখল, একটা সবুজ পালক! ডিনোর রেখে যাওয়া উপহার!
মুগ্ধ জানে, এটা স্বপ্ন না। ডিনো ছিল, আছে, ঠিক তার হৃদয়ের এককোণে।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগে
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগে