
আরিফ বিন নজরুল

কম্পিউটার কেনার সময় আমরা সাধারণত প্রসেসরের গতি, গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতা কিংবা র্যামের আকার নিয়ে চিন্তা করি। কিন্তু একটি যন্ত্রাংশকে বেশির ভাগ সময় অবহেলা করা হয়। আর তা হলো পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট (PSU)। অথচ এটিই হলো সেই অংশ, যা প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করে পুরো সিস্টেমকে সচল রাখে। ভুল বা নিম্নমানের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করলে কম্পিউটার শুধু অকার্যকরই হবে না, বরং হাজার হাজার টাকার হার্ডওয়্যার মুহূর্তেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
অল্প দামের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো স্থায়ী ক্ষতি। এসব পাওয়ার সাপ্লাই সাধারণত ভেতরে মানসম্মত কম্পোনেন্ট ব্যবহার করে না এবং ভোল্টেজ ওঠানামা, শর্ট সার্কিট বা ওভারলোড হলে সেগুলো সামলানোর মতো কোনো সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকে না। অনেকেই প্রথমে ভেবে নেন, কিছু টাকা সাশ্রয় হলো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, হঠাৎ করেই মাদারবোর্ড, প্রসেসর কিংবা গ্রাফিক্স কার্ড নষ্ট হয়ে গেছে। কয়েকশ টাকা সাশ্রয়ের কারণে কয়েক হাজার টাকার ক্ষতির ঝুঁকি নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
একটি মানসম্মত পাওয়ার সাপ্লাইতে থাকে ভোল্টেজ রেগুলেশন সিস্টেম, যা বিদ্যুতের ওঠানামা সামলে স্থিতিশীল বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। পাশাপাশি থাকে ওভার-কারেন্ট, ওভার-হিট ও শর্ট সার্কিট প্রটেকশন, যা যেকোনো অঘটন থেকে কম্পিউটারকে রক্ষা করে। উচ্চ কার্যকারিতা বা এফিসিয়েন্সি-সম্পন্ন পাওয়ার সাপ্লাই বিদ্যুতের অপচয় কমায়, ডিভাইসকে ঠান্ডা রাখে এবং বিদ্যুৎ বিলও কমাতে সাহায্য করে।
ওয়াটেজ নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সচেতন থাকা জরুরি। সাধারণ অফিস বা স্টাডি পিসির জন্য ৪৫০ থেকে ৫৫০ ওয়াট পাওয়ার সাপ্লাই যথেষ্ট হলেও গেমিং বা গ্রাফিক্সনির্ভর পিসির জন্য অন্তত ৬৫০ থেকে ৭৫০ ওয়াট দরকার। আর হাই-এন্ড ওয়ার্কস্টেশন বা মাল্টি-জিপিইউ সিস্টেমের জন্য ৮৫০ ওয়াটের ওপরে পাওয়ার সাপ্লাই প্রয়োজন হতে পারে। তাই পিসির কনফিগারেশনের সঙ্গে মানানসই পাওয়ার সাপ্লাই বেছে নেওয়াই সঠিক সিদ্ধান্ত।
বিখ্যাত ব্র্যান্ড, যেমন Corsair, Cooler Master, Thermaltake বা Antec-এর পাওয়ার সাপ্লাইতে আন্তর্জাতিক মানের সার্টিফিকেশন থাকে; যেমন 80 PLUS Bronze, Silver বা Gold। এগুলো বিদ্যুৎ খরচ কমায়, অতিরিক্ত গরম হওয়া রোধ করে এবং দীর্ঘস্থায়ী সেবা দেয়। তাই শুরুতে কিছুটা বেশি খরচ হলেও এসব পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহারকারীর জন্য অনেক বেশি নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য।
সবশেষে বলা যায়, কম্পিউটারের জন্য সঠিক পাওয়ার সাপ্লাই নির্বাচন করা শুধু একটি যন্ত্রাংশ কেনা নয়, এর মাধ্যমে আসলে পুরো সিস্টেমের নিরাপত্তা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করা যায়। সস্তা পাওয়ার সাপ্লাই কয়েক দিনের স্বস্তি দিলেও একদিন নিয়ে আসবে বড় ক্ষতি। বরং সামান্য বেশি দামে মানসম্মত পাওয়ার সাপ্লাই কিনলেই মিলবে নিশ্চিন্ত ব্যবহারের সুবিধা, নিরাপদ হার্ডওয়্যার ও দীর্ঘস্থায়ী কম্পিউটার।

কম্পিউটার কেনার সময় আমরা সাধারণত প্রসেসরের গতি, গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতা কিংবা র্যামের আকার নিয়ে চিন্তা করি। কিন্তু একটি যন্ত্রাংশকে বেশির ভাগ সময় অবহেলা করা হয়। আর তা হলো পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট (PSU)। অথচ এটিই হলো সেই অংশ, যা প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করে পুরো সিস্টেমকে সচল রাখে। ভুল বা নিম্নমানের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করলে কম্পিউটার শুধু অকার্যকরই হবে না, বরং হাজার হাজার টাকার হার্ডওয়্যার মুহূর্তেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
অল্প দামের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো স্থায়ী ক্ষতি। এসব পাওয়ার সাপ্লাই সাধারণত ভেতরে মানসম্মত কম্পোনেন্ট ব্যবহার করে না এবং ভোল্টেজ ওঠানামা, শর্ট সার্কিট বা ওভারলোড হলে সেগুলো সামলানোর মতো কোনো সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকে না। অনেকেই প্রথমে ভেবে নেন, কিছু টাকা সাশ্রয় হলো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, হঠাৎ করেই মাদারবোর্ড, প্রসেসর কিংবা গ্রাফিক্স কার্ড নষ্ট হয়ে গেছে। কয়েকশ টাকা সাশ্রয়ের কারণে কয়েক হাজার টাকার ক্ষতির ঝুঁকি নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
একটি মানসম্মত পাওয়ার সাপ্লাইতে থাকে ভোল্টেজ রেগুলেশন সিস্টেম, যা বিদ্যুতের ওঠানামা সামলে স্থিতিশীল বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। পাশাপাশি থাকে ওভার-কারেন্ট, ওভার-হিট ও শর্ট সার্কিট প্রটেকশন, যা যেকোনো অঘটন থেকে কম্পিউটারকে রক্ষা করে। উচ্চ কার্যকারিতা বা এফিসিয়েন্সি-সম্পন্ন পাওয়ার সাপ্লাই বিদ্যুতের অপচয় কমায়, ডিভাইসকে ঠান্ডা রাখে এবং বিদ্যুৎ বিলও কমাতে সাহায্য করে।
ওয়াটেজ নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সচেতন থাকা জরুরি। সাধারণ অফিস বা স্টাডি পিসির জন্য ৪৫০ থেকে ৫৫০ ওয়াট পাওয়ার সাপ্লাই যথেষ্ট হলেও গেমিং বা গ্রাফিক্সনির্ভর পিসির জন্য অন্তত ৬৫০ থেকে ৭৫০ ওয়াট দরকার। আর হাই-এন্ড ওয়ার্কস্টেশন বা মাল্টি-জিপিইউ সিস্টেমের জন্য ৮৫০ ওয়াটের ওপরে পাওয়ার সাপ্লাই প্রয়োজন হতে পারে। তাই পিসির কনফিগারেশনের সঙ্গে মানানসই পাওয়ার সাপ্লাই বেছে নেওয়াই সঠিক সিদ্ধান্ত।
বিখ্যাত ব্র্যান্ড, যেমন Corsair, Cooler Master, Thermaltake বা Antec-এর পাওয়ার সাপ্লাইতে আন্তর্জাতিক মানের সার্টিফিকেশন থাকে; যেমন 80 PLUS Bronze, Silver বা Gold। এগুলো বিদ্যুৎ খরচ কমায়, অতিরিক্ত গরম হওয়া রোধ করে এবং দীর্ঘস্থায়ী সেবা দেয়। তাই শুরুতে কিছুটা বেশি খরচ হলেও এসব পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহারকারীর জন্য অনেক বেশি নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য।
সবশেষে বলা যায়, কম্পিউটারের জন্য সঠিক পাওয়ার সাপ্লাই নির্বাচন করা শুধু একটি যন্ত্রাংশ কেনা নয়, এর মাধ্যমে আসলে পুরো সিস্টেমের নিরাপত্তা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করা যায়। সস্তা পাওয়ার সাপ্লাই কয়েক দিনের স্বস্তি দিলেও একদিন নিয়ে আসবে বড় ক্ষতি। বরং সামান্য বেশি দামে মানসম্মত পাওয়ার সাপ্লাই কিনলেই মিলবে নিশ্চিন্ত ব্যবহারের সুবিধা, নিরাপদ হার্ডওয়্যার ও দীর্ঘস্থায়ী কম্পিউটার।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাখা ছাত্রদলের এক যুগ্ম আহ্বায়ক বলেন, ছাত্রদল সবসময় জবিতে শক্ত অবস্থানে ছিল। এখন যদি বাইরের প্রার্থীদের দিয়ে প্যানেল গঠন হয়, তাহলে আমাদের আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের মূল্য শূন্যে নেমে আসবে। আমরা চাই, জবি ছাত্রদলের নিজস্ব প্রার্থীরাই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক।
৮ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (গাকৃবি) গাভির ওলানপ্রদাহ রোগের টেকসই ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে ‘গাভির ওলানপ্রদাহ রোগ নির্ণয়ের জন্য মলিকুলার কিট ও প্রোবায়োটিক-ভিত্তিক চিকিৎসা উদ্ভাবন’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট (টিএইচএম) বিভাগের আয়োজনে ১৮তম টিএইচএম ডে ও ক্যারিয়ার ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১০ নভেম্বর ২০২৫) টিএসসি প্রাঙ্গণে এ উপলক্ষে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার ইফতেখারুল আলম মাসউদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের দাবি জানিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রাকসু ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় রাকসুর নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে