
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক

নিবন্ধনবিহীন বা আন অফিসিয়াল মোবাইল ফোন আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে। বিজয় দিবস থেকে চালু হচ্ছে ‘ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার’ বা এনইআইআর, যার মাধ্যমে প্রত্যেকটি মোবাইল ফোনকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে।
প্রতিটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের আন্তর্জাতিকভাবে অনুমোদিত আইএমইআই নম্বরকে ব্যবহারকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও ব্যবহৃত সিমের সঙ্গে যুক্ত করে নিবন্ধিত করবে। ফলে বৈধ ও অবৈধ হ্যান্ডসেট সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ হতে গ্রাহক কর্তৃক ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটটি বিক্রয়/ হস্তান্তরের প্রয়োজন হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন করে হস্তান্তর করা যাবে। ডি-রেজিস্ট্রেশন করার সময় আবশ্যই এনআইডি এর শেষের ৪ (চার) ডিজিট প্রদান করতে হবে।
ঘরে বসেই যেসব মাধ্যনে ডি-রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন দেখে নিন-
ডি-রেজিস্ট্রেশন করার শর্তসমূহ
১. ডি-রেজিস্ট্রেশন করার জন্য গ্রাহকের হ্যান্ডসেটে/মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত সিমটি অবশ্যই নিজ এনআইডি তে নিবন্ধিত হতে হবে।
২. ক্লোন/ডুপ্লিকেট আইএমইআই (IMEI) -সম্বলিত হ্যান্ডসেটটি ডি-রেজিস্ট্রেশন করার সময় অতিরিক্ত তথ্য হিসেবে পরবর্তী ব্যবহারকারীর সিম নম্বর প্রদান করতে হবে।
কর্পোরেট সিম ব্যবহারকারীরা ডি-রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে
কর্পোরেট সিম ব্যবহারকারীদের ৩০ দিনের মধ্যে ইউএসএসডি চ্যানেল অথবা সিটিজেন পোর্টালের মাধ্যমে ব্যক্তিগত এনআইডি এর তথ্য প্রদান করার জন্য এসএমএস এর মাধ্যমে অবহিত করা হবে। কর্পোরেট গ্রাহক বর্ণিত তথ্য জমা প্রদান সাপেক্ষে ব্যক্তিগত এনআইডি অথবা কী-কন্টাক্ট-পয়েন্ট (কেএসপি) এর এনআইডি দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশন সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
অন্যথায়, শুধু কী-কন্টাক্ট-পয়েন্ট (কেএসপি) এর এনআইডি এর তথ্য দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।

নিবন্ধনবিহীন বা আন অফিসিয়াল মোবাইল ফোন আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে। বিজয় দিবস থেকে চালু হচ্ছে ‘ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার’ বা এনইআইআর, যার মাধ্যমে প্রত্যেকটি মোবাইল ফোনকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে।
প্রতিটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের আন্তর্জাতিকভাবে অনুমোদিত আইএমইআই নম্বরকে ব্যবহারকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও ব্যবহৃত সিমের সঙ্গে যুক্ত করে নিবন্ধিত করবে। ফলে বৈধ ও অবৈধ হ্যান্ডসেট সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ হতে গ্রাহক কর্তৃক ব্যবহৃত হ্যান্ডসেটটি বিক্রয়/ হস্তান্তরের প্রয়োজন হলে ডি-রেজিস্ট্রেশন করে হস্তান্তর করা যাবে। ডি-রেজিস্ট্রেশন করার সময় আবশ্যই এনআইডি এর শেষের ৪ (চার) ডিজিট প্রদান করতে হবে।
ঘরে বসেই যেসব মাধ্যনে ডি-রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন দেখে নিন-
ডি-রেজিস্ট্রেশন করার শর্তসমূহ
১. ডি-রেজিস্ট্রেশন করার জন্য গ্রাহকের হ্যান্ডসেটে/মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত সিমটি অবশ্যই নিজ এনআইডি তে নিবন্ধিত হতে হবে।
২. ক্লোন/ডুপ্লিকেট আইএমইআই (IMEI) -সম্বলিত হ্যান্ডসেটটি ডি-রেজিস্ট্রেশন করার সময় অতিরিক্ত তথ্য হিসেবে পরবর্তী ব্যবহারকারীর সিম নম্বর প্রদান করতে হবে।
কর্পোরেট সিম ব্যবহারকারীরা ডি-রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে
কর্পোরেট সিম ব্যবহারকারীদের ৩০ দিনের মধ্যে ইউএসএসডি চ্যানেল অথবা সিটিজেন পোর্টালের মাধ্যমে ব্যক্তিগত এনআইডি এর তথ্য প্রদান করার জন্য এসএমএস এর মাধ্যমে অবহিত করা হবে। কর্পোরেট গ্রাহক বর্ণিত তথ্য জমা প্রদান সাপেক্ষে ব্যক্তিগত এনআইডি অথবা কী-কন্টাক্ট-পয়েন্ট (কেএসপি) এর এনআইডি দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশন সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
অন্যথায়, শুধু কী-কন্টাক্ট-পয়েন্ট (কেএসপি) এর এনআইডি এর তথ্য দিয়ে ডি-রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৫১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর এডিস মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা ৭০ হাজার ছাড়াল। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে কারো মৃত্যু হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে
টিকিট কাটা ও ডাক্তার দেখাতে গিয়ে রোগীদের দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এ ভোগান্তি এড়াতে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) বহির্বিভাগে অনলাইন টিকেটিং সেবা চালু হয়েছে। রোগীরা বিএমইউর ওয়েবসাইটে bmu.ac.bd গিয়ে অনলাইনে পেমেন্ট সম্পন্ন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বর্ষসেরা সাংবাদিক পুরস্কার প্রদান করা হয়। বর্ষসেরা অনুসন্ধানী সাংবাদিকের পুরস্কার পেয়েছেন আমার দেশ প্রতিনিধি নাহিদুল ইসলাম এবং আরটিভি প্রতিনিধি মো. রিয়াদুল ইসলাম। বর্ষসেরা বিশেষ প্রতিবেদন (প্রিন্ট) ক্যাটাগরিতে দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার প্রতিনিধি মোস্তাকিম সাদিক এবং অনলাইন
১ দিন আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে এই সময়ের মধ্যে এডিস মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।
১ দিন আগে