আল খলিদ
চারদিকে গ্রীষ্মের কাঠফাটা রোদ। এই রোদেলা দিনে রোদচশমা খুবই প্রয়োজনীয় একটি অনুষঙ্গ। গরমে কড়া রোদ থেকে বাঁচতে এটি (রোদচশমা) বেশ উপকারী। ধুলাবালি ও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে রোদচশমার বিকল্প নেই। বিশেষ করে রোদচশমা সূর্য থেকে অতিবেগুনি রশ্মিকে আমাদের চোখে আসতে শুধু বাধাই দেয় না, বরং তা প্রতিহতও করে। রোদচশমা শুধু ফ্যাশনে নয়, চোখের সুরক্ষায়ও প্রয়োজন। তাই সূর্যের কড়া আলোয় সাবলীলভাবে তাকাতে চোখে রোদচশমা ব্যবহার করুন। তরুণ প্রজন্মের কাছে এটি ফ্যাশনও বটে।
আমাদের চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণত দুভাবে—প্রথমত, বাইরের ধুলাবালি ও জীবাণু দ্বারা এবং দ্বিতীয়ত, সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে।
রোদচশমার প্রয়োজনীয়তা
চলতি ফ্যাশন হিসেবে সব ঋতুতেই প্রয়োজন রোদচশমা। শুধু রোদ থেকে বাঁচতেই এটির প্রয়োজন তা নয়, একই সঙ্গে এটি ফ্যাশন অনুষঙ্গও। গরমের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে রোদের তাপ। রোদচশমা তীব্র সূর্যালোক থেকে সুরক্ষা প্রদানের পাশাপাশি ধুলা থেকেও চোখকে বাঁচায়। যাদের ধুলায় অ্যালার্জি, তাদের জন্য রোদচশমা শুধু ফ্যাশন নয়, অত্যাবশ্যকীয়ও। চোখের সংক্রমণ এড়াতে পরতে পারেন চশমা। তাই ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার আগে মনে করে অবশ্যই সঙ্গে রোদচশমা নিন।
ডাক্তারদের মতে, অতিবেগুনি (আলট্রাভায়োলেট) ও ইনফ্রারেড রশ্মি চোখ ও আমাদের দেহের প্রতিটি কোষের গঠনে বিঘ্ন ঘটায়। এ কারণে সব বয়সের মানুষেরই রোদচশমা ব্যবহার করা প্রয়োজন।
বিশেষ করে যারা বাইকে ঘোরেন, তাদের জন্য এই চশমা জরুরি। রাস্তায় সবসময়ই যানবাহন তীব্র গতিতে ছুটে চলে। তখন রাস্তায় চলাচলের সময় বাতাসে উড়ে ময়লা এসে চোখে আঘাত করে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষতি থেকে চোখ বাঁচাতে পরে নিন রোদচশমা।
বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চলন্ত অবস্থায় বাতাসের ধুলাবালি ও পোকামাকড় আমাদের চোখে এসে পড়তে পারে। আর এসব থেকে রক্ষা করে রোদচশমা। যারা সাইকেল চালান, কিংবা স্কেটিং করেন, চোখের সুরক্ষায় তারাও পরতে পারেন হাল ফ্যাশনের রোদচশমা। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি আমাদের চোখের কর্নিয়া ও রেটিনার নিদারুণ ক্ষতি করে।
যাদের চোখে পাওয়ারের চশমা পরতে হয়, তারাও চাইলে পরতে পারেন হাল ফ্যাশনের যেকোনো রোদচশমা। শুধু প্রয়োজন অনুসারে চোখের পাওয়ারের সঙ্গে মিল রেখে পরিবর্তন করে নিন গ্লাসটি। এতে রথ দেখাও হবে, সঙ্গে কলা বেচাও!
চোখে যদি পাওয়ারের চশমা দরকার হয়, ব্যবস্থাপত্র নিয়ে হাজির হয়ে যান দোকানে; চোখের আরামও হবে, সঙ্গে ফ্যাশনও। চলতি ফ্যাশন হিসেবে এখন ছেলেদের ক্লাব মাস্টার আর মেয়েদের ক্যাটস আই—রিমলেস ফ্রেম বেশি চলছে। ফ্যাশনেবল রোদচশমায় প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী শুধু প্রয়োজন হলে চোখের পাওয়ারের সঙ্গে মিল রেখে পরিবর্তন করে নিন গ্লাস। সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
কেমন হবে রোদচশমা
সব বয়সের মানুষকেই এখন কমবেশি রোদচশমা পরতে দেখা যায়। তবে এটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ হিসেবে তরুণদের কাছেই বেশি জনপ্রিয়। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের রোদচশমায় আসছে নিত্যনতুন ডিজাইন।
ফ্যাশন-সচেতন ক্রেতাদের ওজনে হালকাপাতলা এবং গাঢ় রঙের শেড দেওয়া রোদচশমা বেশি কিনতে দেখা যায়। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে বাঁচতে ভালো মানের রোদচশমার চাহিদা বেড়েছে। সাধারণত এসব চশমার দাম একটু বেশি হয়ে থাকে।
হাল ফ্যাশনে বদলে গেছে চশমার আকৃতিও। চার কোনা, তিন কোনা, ক্যাটস আই ও সম্পূর্ণ গোলাকার ফ্রেমের চশমা দেখা যাচ্ছে বাজারে। ফ্রেমের ক্ষেত্রে প্লাস্টিক ও ধাতব দু’ধরনেরই জনপ্রিয়তা আছে।
এখন রোদচশমায় গাঢ় রঙ খুব ট্রেন্ডি। নীল, সবুজ, লাল, সাদা, কফি বা খয়েরী ও কমলার মতো রঙের প্রাধান্য দেখা যায়। চাইলে কয়েকটা শেডের রোদচশমাও মিলবে। অনুষ্ঠানভেদে রোদচশমায় বৈচিত্র্য আনতে পারেন। ক্লাব মাস্টার ফ্রেম ফরমাল কিংবা ঘরোয়া দু’ধরনের অনুষ্ঠানেই মানিয়ে যায়। আর এভিয়েটর ফ্রেম ফরমাল পোশাকে বেশি মানানসই। মুখের গড়ন ও চুলের স্টাইলের সঙ্গে মিল রেখে বেছে নিন আপনার পছন্দের চশমাটি। সঙ্গে দরকারমতো পাওয়ারও যুক্ত করে নিন।
প্রাপ্তিস্থান ও দরদাম
কোথায় পাবেন : ঢাকার নিউমার্কেট, ধানমন্ডি, বসুন্ধরা শপিংমল, ফার্মগেট, মিরপুর, সীমান্ত স্কয়ার, বিজয়নগর, বসুন্ধরা শপিংমল, গুলশান, উত্তরা ও বনানী এবং অন্য শপিংমলগুলোয়ও আপনি পেতে পারেন আপনার মনের মতো রোদচশমা।
এ ছাড়া ঘরে বসে অনলাইনেই বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দের রোদচশমা। অনলাইন শপগুলোয় রোদচশমার হাজারো কালেকশন রয়েছে, যেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দেরটি অর্ডার করতে পারবেন।
দরদাম : ভালো ব্র্যান্ডের গ্লাসের দাম একটু বেশি। গ্লাসের দাম সাধারণত ব্র্যান্ড ও ডিজাইনের ওপর নির্ভর করে। ব্র্যান্ডভেদে রোদচশমার দামের পার্থক্য হয়। বিখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোর কপি পাওয়া যাবে ২ হাজার ৫০০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে। নন-ব্র্যান্ডের রোদচশমা সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে এক হাজার টাকার মধ্যেই মিলবে।
আর সাশ্রয়ী মূল্যে রোদচশমা কিনতে চাইলে যেতে পারেন এলিফ্যান্ট রোড ও মিরপুর ১০। সেখানে আপনি ২৫০ থেকে শুরু করে সাত হাজার টাকার মধ্যে রোদচশমা পেয়ে যাবেন।
চারদিকে গ্রীষ্মের কাঠফাটা রোদ। এই রোদেলা দিনে রোদচশমা খুবই প্রয়োজনীয় একটি অনুষঙ্গ। গরমে কড়া রোদ থেকে বাঁচতে এটি (রোদচশমা) বেশ উপকারী। ধুলাবালি ও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে রোদচশমার বিকল্প নেই। বিশেষ করে রোদচশমা সূর্য থেকে অতিবেগুনি রশ্মিকে আমাদের চোখে আসতে শুধু বাধাই দেয় না, বরং তা প্রতিহতও করে। রোদচশমা শুধু ফ্যাশনে নয়, চোখের সুরক্ষায়ও প্রয়োজন। তাই সূর্যের কড়া আলোয় সাবলীলভাবে তাকাতে চোখে রোদচশমা ব্যবহার করুন। তরুণ প্রজন্মের কাছে এটি ফ্যাশনও বটে।
আমাদের চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণত দুভাবে—প্রথমত, বাইরের ধুলাবালি ও জীবাণু দ্বারা এবং দ্বিতীয়ত, সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে।
রোদচশমার প্রয়োজনীয়তা
চলতি ফ্যাশন হিসেবে সব ঋতুতেই প্রয়োজন রোদচশমা। শুধু রোদ থেকে বাঁচতেই এটির প্রয়োজন তা নয়, একই সঙ্গে এটি ফ্যাশন অনুষঙ্গও। গরমের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে রোদের তাপ। রোদচশমা তীব্র সূর্যালোক থেকে সুরক্ষা প্রদানের পাশাপাশি ধুলা থেকেও চোখকে বাঁচায়। যাদের ধুলায় অ্যালার্জি, তাদের জন্য রোদচশমা শুধু ফ্যাশন নয়, অত্যাবশ্যকীয়ও। চোখের সংক্রমণ এড়াতে পরতে পারেন চশমা। তাই ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার আগে মনে করে অবশ্যই সঙ্গে রোদচশমা নিন।
ডাক্তারদের মতে, অতিবেগুনি (আলট্রাভায়োলেট) ও ইনফ্রারেড রশ্মি চোখ ও আমাদের দেহের প্রতিটি কোষের গঠনে বিঘ্ন ঘটায়। এ কারণে সব বয়সের মানুষেরই রোদচশমা ব্যবহার করা প্রয়োজন।
বিশেষ করে যারা বাইকে ঘোরেন, তাদের জন্য এই চশমা জরুরি। রাস্তায় সবসময়ই যানবাহন তীব্র গতিতে ছুটে চলে। তখন রাস্তায় চলাচলের সময় বাতাসে উড়ে ময়লা এসে চোখে আঘাত করে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষতি থেকে চোখ বাঁচাতে পরে নিন রোদচশমা।
বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চলন্ত অবস্থায় বাতাসের ধুলাবালি ও পোকামাকড় আমাদের চোখে এসে পড়তে পারে। আর এসব থেকে রক্ষা করে রোদচশমা। যারা সাইকেল চালান, কিংবা স্কেটিং করেন, চোখের সুরক্ষায় তারাও পরতে পারেন হাল ফ্যাশনের রোদচশমা। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি আমাদের চোখের কর্নিয়া ও রেটিনার নিদারুণ ক্ষতি করে।
যাদের চোখে পাওয়ারের চশমা পরতে হয়, তারাও চাইলে পরতে পারেন হাল ফ্যাশনের যেকোনো রোদচশমা। শুধু প্রয়োজন অনুসারে চোখের পাওয়ারের সঙ্গে মিল রেখে পরিবর্তন করে নিন গ্লাসটি। এতে রথ দেখাও হবে, সঙ্গে কলা বেচাও!
চোখে যদি পাওয়ারের চশমা দরকার হয়, ব্যবস্থাপত্র নিয়ে হাজির হয়ে যান দোকানে; চোখের আরামও হবে, সঙ্গে ফ্যাশনও। চলতি ফ্যাশন হিসেবে এখন ছেলেদের ক্লাব মাস্টার আর মেয়েদের ক্যাটস আই—রিমলেস ফ্রেম বেশি চলছে। ফ্যাশনেবল রোদচশমায় প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী শুধু প্রয়োজন হলে চোখের পাওয়ারের সঙ্গে মিল রেখে পরিবর্তন করে নিন গ্লাস। সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
কেমন হবে রোদচশমা
সব বয়সের মানুষকেই এখন কমবেশি রোদচশমা পরতে দেখা যায়। তবে এটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ হিসেবে তরুণদের কাছেই বেশি জনপ্রিয়। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের রোদচশমায় আসছে নিত্যনতুন ডিজাইন।
ফ্যাশন-সচেতন ক্রেতাদের ওজনে হালকাপাতলা এবং গাঢ় রঙের শেড দেওয়া রোদচশমা বেশি কিনতে দেখা যায়। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে বাঁচতে ভালো মানের রোদচশমার চাহিদা বেড়েছে। সাধারণত এসব চশমার দাম একটু বেশি হয়ে থাকে।
হাল ফ্যাশনে বদলে গেছে চশমার আকৃতিও। চার কোনা, তিন কোনা, ক্যাটস আই ও সম্পূর্ণ গোলাকার ফ্রেমের চশমা দেখা যাচ্ছে বাজারে। ফ্রেমের ক্ষেত্রে প্লাস্টিক ও ধাতব দু’ধরনেরই জনপ্রিয়তা আছে।
এখন রোদচশমায় গাঢ় রঙ খুব ট্রেন্ডি। নীল, সবুজ, লাল, সাদা, কফি বা খয়েরী ও কমলার মতো রঙের প্রাধান্য দেখা যায়। চাইলে কয়েকটা শেডের রোদচশমাও মিলবে। অনুষ্ঠানভেদে রোদচশমায় বৈচিত্র্য আনতে পারেন। ক্লাব মাস্টার ফ্রেম ফরমাল কিংবা ঘরোয়া দু’ধরনের অনুষ্ঠানেই মানিয়ে যায়। আর এভিয়েটর ফ্রেম ফরমাল পোশাকে বেশি মানানসই। মুখের গড়ন ও চুলের স্টাইলের সঙ্গে মিল রেখে বেছে নিন আপনার পছন্দের চশমাটি। সঙ্গে দরকারমতো পাওয়ারও যুক্ত করে নিন।
প্রাপ্তিস্থান ও দরদাম
কোথায় পাবেন : ঢাকার নিউমার্কেট, ধানমন্ডি, বসুন্ধরা শপিংমল, ফার্মগেট, মিরপুর, সীমান্ত স্কয়ার, বিজয়নগর, বসুন্ধরা শপিংমল, গুলশান, উত্তরা ও বনানী এবং অন্য শপিংমলগুলোয়ও আপনি পেতে পারেন আপনার মনের মতো রোদচশমা।
এ ছাড়া ঘরে বসে অনলাইনেই বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দের রোদচশমা। অনলাইন শপগুলোয় রোদচশমার হাজারো কালেকশন রয়েছে, যেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দেরটি অর্ডার করতে পারবেন।
দরদাম : ভালো ব্র্যান্ডের গ্লাসের দাম একটু বেশি। গ্লাসের দাম সাধারণত ব্র্যান্ড ও ডিজাইনের ওপর নির্ভর করে। ব্র্যান্ডভেদে রোদচশমার দামের পার্থক্য হয়। বিখ্যাত ব্র্যান্ডগুলোর কপি পাওয়া যাবে ২ হাজার ৫০০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে। নন-ব্র্যান্ডের রোদচশমা সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে এক হাজার টাকার মধ্যেই মিলবে।
আর সাশ্রয়ী মূল্যে রোদচশমা কিনতে চাইলে যেতে পারেন এলিফ্যান্ট রোড ও মিরপুর ১০। সেখানে আপনি ২৫০ থেকে শুরু করে সাত হাজার টাকার মধ্যে রোদচশমা পেয়ে যাবেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪২ মিনিট আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
১ ঘণ্টা আগে