মোহনা জাহ্নবী
ঈদ বাঙালি মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে বড় উৎসব। সারা বছর মুসলিমরা ঈদের জন্য অপেক্ষায় থাকেন। এ সময় সবাই সাধ্যমতো নিজেদের জন্য কেনাকাটা করেন, প্রিয়জনদের উপহার দেন। এত কেনাকাটা এক দিনে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। বারবার ছুটতে হয় শপিং মলে।
চাঁদরাত পর্যন্ত চলে কেনাকাটার ধুম। কেউ কেউ ঈদের যাবতীয় কেনাকাটা শেষের দিকেই করে থাকেন। কারণ তখন অনেক জায়গাতেই তুলনামূলকভাবে অল্প দামে পণ্য কিনতে পাওয়া যায়। আবার বেশিরভাগ মানুষই আনুষঙ্গিক কিছু কেনাকাটা করেন শেষ সময়ে।
যা যা কিনতে পারেন
অনেকে হয়তো জামা বা শাড়ি কিনেছেন, কিন্তু তার সঙ্গে ম্যাচিং গহনা, জুতা বা ব্যাগ কেনেননি। এসব কেনাকাটা করতে পারেন শেষের দিকে। কেউ কেউ হয়তো আত্মীয়দের জন্য কিছু কেনাকাটা করেন এ সময়ে।
যাদের পরিবারে শিশু আছে, তাদের ঈদ যেন সবচেয়ে রঙিন। সবার আগে কেনা হয় শিশুর রঙিন জামাকাপড়। কিন্তু তাদের জন্যও হয়তো জুতা, চুলের ক্লিপ, চুড়ি, ব্যাগ এসব কেনা বাকি থেকে যায়। তাই শেষের দিকের কেনাকাটার তালিকায় এসবও যুক্ত হতে পারে।
ঈদের সময় যে শুধু পোশাক বা গহনাই কেনা হয়, ব্যাপারটি তেমন নয়। কেনার প্রয়োজন হতে পারে ঘরের কিছু আনুষঙ্গিক জিনিসও। ঈদে ঘরে নতুনত্ব আনতে কিনতে পারেন রঙিন পর্দা, বিছানার চাদর, শোপিস কিংবা নিতান্তই নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো জিনিস। এসব আপনার ঘরকে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টিতে সাহায্য করবে।
কোথা থেকে কিনবেন
তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে কেনার জন্য নিউমার্কেটের বিকল্প নেই। সেখানে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় সব জিনিস পেয়ে যাবেন হাতের নাগালে। সব শ্রেণি ও পেশাজীবীর মানুষের ঈদ কেনাকাটায় নিউমার্কেটের আবেদন চিরকালীন।
এ ছাড়া আমাদের শহরে ফুটপাত ঘিরে গড়ে ওঠে বিভিন্ন অস্থায়ী দোকানপাট। একটু দেখেশুনে কিনতে পারলে সেখান থেকেও সুলভ মূল্যে পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্ক্ষিত জিনিসগুলো। নিউমার্কেট ঘিরে রয়েছে ফুটপাত। মীরপুর ১০-এর ফুটপাতেও পেয়ে যাবেন দারুণ সব জিনিস। সেখানে সাহেলী মার্কেট ও নতুন একটি শপিং মলও গড়ে উঠেছে। চাইলে সেখান থেকেও কিনতে পারেন।
উচ্চ শ্রেণির মানুষদের জন্য বিভিন্ন শপিং মল ও নামিদামি শোরুম তো আছেই। এক্ষেত্রে আপনি বেছে নেবেন আপনার বাসার কাছের কোনো শোরুম বা শপিং মল। এতে আপনার সময়ও বাঁচবে, ঝামেলাও কম হবে। যেমন আপনার বাসা যদি বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের কাছাকাছি হয়, সেখান থেকে শপিং করতে পারেন। একইভাবে বাসা যদি যমুনা ফিউচার পার্ক বা সীমান্ত স্কোয়ারের কাছাকাছি হয়, তাহলে সেখানে যেতে পারেন।
খেয়াল রাখবেন
শেষের দিকের কেনাকাটায় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন—
ঈদ বাঙালি মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে বড় উৎসব। সারা বছর মুসলিমরা ঈদের জন্য অপেক্ষায় থাকেন। এ সময় সবাই সাধ্যমতো নিজেদের জন্য কেনাকাটা করেন, প্রিয়জনদের উপহার দেন। এত কেনাকাটা এক দিনে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। বারবার ছুটতে হয় শপিং মলে।
চাঁদরাত পর্যন্ত চলে কেনাকাটার ধুম। কেউ কেউ ঈদের যাবতীয় কেনাকাটা শেষের দিকেই করে থাকেন। কারণ তখন অনেক জায়গাতেই তুলনামূলকভাবে অল্প দামে পণ্য কিনতে পাওয়া যায়। আবার বেশিরভাগ মানুষই আনুষঙ্গিক কিছু কেনাকাটা করেন শেষ সময়ে।
যা যা কিনতে পারেন
অনেকে হয়তো জামা বা শাড়ি কিনেছেন, কিন্তু তার সঙ্গে ম্যাচিং গহনা, জুতা বা ব্যাগ কেনেননি। এসব কেনাকাটা করতে পারেন শেষের দিকে। কেউ কেউ হয়তো আত্মীয়দের জন্য কিছু কেনাকাটা করেন এ সময়ে।
যাদের পরিবারে শিশু আছে, তাদের ঈদ যেন সবচেয়ে রঙিন। সবার আগে কেনা হয় শিশুর রঙিন জামাকাপড়। কিন্তু তাদের জন্যও হয়তো জুতা, চুলের ক্লিপ, চুড়ি, ব্যাগ এসব কেনা বাকি থেকে যায়। তাই শেষের দিকের কেনাকাটার তালিকায় এসবও যুক্ত হতে পারে।
ঈদের সময় যে শুধু পোশাক বা গহনাই কেনা হয়, ব্যাপারটি তেমন নয়। কেনার প্রয়োজন হতে পারে ঘরের কিছু আনুষঙ্গিক জিনিসও। ঈদে ঘরে নতুনত্ব আনতে কিনতে পারেন রঙিন পর্দা, বিছানার চাদর, শোপিস কিংবা নিতান্তই নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো জিনিস। এসব আপনার ঘরকে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টিতে সাহায্য করবে।
কোথা থেকে কিনবেন
তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে কেনার জন্য নিউমার্কেটের বিকল্প নেই। সেখানে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় সব জিনিস পেয়ে যাবেন হাতের নাগালে। সব শ্রেণি ও পেশাজীবীর মানুষের ঈদ কেনাকাটায় নিউমার্কেটের আবেদন চিরকালীন।
এ ছাড়া আমাদের শহরে ফুটপাত ঘিরে গড়ে ওঠে বিভিন্ন অস্থায়ী দোকানপাট। একটু দেখেশুনে কিনতে পারলে সেখান থেকেও সুলভ মূল্যে পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্ক্ষিত জিনিসগুলো। নিউমার্কেট ঘিরে রয়েছে ফুটপাত। মীরপুর ১০-এর ফুটপাতেও পেয়ে যাবেন দারুণ সব জিনিস। সেখানে সাহেলী মার্কেট ও নতুন একটি শপিং মলও গড়ে উঠেছে। চাইলে সেখান থেকেও কিনতে পারেন।
উচ্চ শ্রেণির মানুষদের জন্য বিভিন্ন শপিং মল ও নামিদামি শোরুম তো আছেই। এক্ষেত্রে আপনি বেছে নেবেন আপনার বাসার কাছের কোনো শোরুম বা শপিং মল। এতে আপনার সময়ও বাঁচবে, ঝামেলাও কম হবে। যেমন আপনার বাসা যদি বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের কাছাকাছি হয়, সেখান থেকে শপিং করতে পারেন। একইভাবে বাসা যদি যমুনা ফিউচার পার্ক বা সীমান্ত স্কোয়ারের কাছাকাছি হয়, তাহলে সেখানে যেতে পারেন।
খেয়াল রাখবেন
শেষের দিকের কেনাকাটায় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন—
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে