নাহিদুল ইসলাম
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ কমে যাচ্ছে। পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য যতটুকু পড়া দরকার, তার মধ্যে নিজেদের সীমাবদ্ধ করে ফেলছে তারা। কেননা আমাদের সমাজে পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের ভিত্তিতেই একজন শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করা হয়। পরীক্ষার সিলেবাসের বাইরেও যে অনেক কিছু শেখার আছে, তা শিক্ষার্থীদের চিন্তায়ও আসে না। একাডেমিক বইয়ের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের উচিত বাসায় প্রতিদিন কমপক্ষে একটি হলেও পত্রিকা রাখা। বাসায় পত্রিকা রাখা হলে পরিবারের সদস্যরা একবার হলেও এটি হাতে নেয়। কেউ পত্রিকায় ছাপানো রঙিন ছবি দেখে আনন্দ লাভ করে। কেউ কেউ আবার অবসর সময়টাকে পত্রিকার পাতায় আটকে রাখে।
সমৃদ্ধ জীবন গঠনে : একজন সচেতন নাগরিক হওয়ার জন্য ছাত্রজীবন থেকেই নিয়মিত পত্রিকা পড়লে সুন্দর ক্যারিয়ার ও জীবন গঠনে সহায়ক হয়। পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে তরুণ পাঠকদের মধ্যে যেমন নিয়মিত পাঠাভ্যাস তৈরি হয়, তেমনি দেশ ও বিশ্ব সম্পর্কে বিভিন্ন অজানা তথ্য জানার মাধ্যমে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়। শিক্ষা, অর্থনীতি, বাণিজ্য, রাজনীতি, কূটনীতি, সাহিত্য, ধর্ম, খেলাধুলা, ফ্যাশন, লাইফস্টাইল-এমন সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়মিত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। অন্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক পরিস্থিতি, দেশের রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনৈতিক পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়গুলো পত্রিকা পড়ে জানা যায়। একজন স্মার্ট তরুণ হচ্ছে সে, যার কাছে অনেক বেশি সমসাময়িক তথ্য আছে। আর এসব তথ্যের অন্যতম উৎস হলো পত্রিকা।
ক্যারিয়ার সহায়ক : সংবাদপত্রে সরকারি-বেসরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ফলে নিজের যোগ্যতা, দক্ষতা অনুযায়ী সেসব চাকরিতে আবেদন করা যায়। কবে, কোথায়, কোন সময় পরীক্ষা-এসব জানা যায়। এ ছাড়া বিদেশে উচ্চশিক্ষাবিষয়ক সংবাদ, বৃত্তি, কোর্স প্রভৃতির খোঁজখবর ও পরামর্শমূলক লেখা পাওয়া যায়। ফলে যে শিক্ষার্থী দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা করতে যাবে, সেও পত্রিকা পড়ার ফলে উপকৃত হবে। দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় দেশের জন্য কারা গৌরব বয়ে আনল, তাদের নিয়ে ফিচার প্রকাশিত হয়। এসব পড়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনে অনুপ্রেরণা বাড়ে।
চাকরি প্রার্থীদের সহায়ক : বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি, ব্যাংকসহ অন্যান্য চাকরি পেতে একজন শিক্ষার্থীকে প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ধাপ অতিক্রম করতে হয়। এসব ধাপ অতিক্রম করতে বিভিন্ন বইয়ের পাশাপাশি দৈনিক পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি পেতে সাহায্য করে। চাকরি প্রার্থীরা পত্রিকা পড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ও লেখা নোট করে রাখেন, যা পরে তারা পড়ার সুযোগ পায়। প্রিলিমিনারির জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়লে বেশ কিছু বিষয়ে ভালো করা যায়। ভাইভায় বিভিন্ন সাম্প্রতিক বিষয় যেমন-বাংলাদেশ, পৃথিবীর ইতিহাস, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, দেশের উন্নয়ন, বিভিন্ন পুরস্কার, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, খেলাধুলা, ভৌগোলিক অবস্থা, সভ্যতা, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস, জাতিসংঘ, ব্যাংকিং সিস্টেম ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। নিয়মিত পত্রিকা পড়া ছাড়া এসব অংশে ভালো করা কঠিন।
উদ্যোক্তা হতে চাইলে : দেশের অনেক সাহসী শিক্ষার্থী আছেন, যারা গতানুগতিক চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হয়ে মানুষকে চাকরি দিতে চান। তাদের জন্যও পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হয়। নানা বাধা অতিক্রম করে, যারা উদ্যোক্তা হয়ে সফল হয়েছেন, তাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে নতুন নতুন ফিচার প্রকাশিত হয়। সেসব ফিচার পড়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত হয়। কী ধরনের বাধা অতিক্রম করতে হবে, সে বিষয়ে আগাম প্রস্তুতি নিতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ের নিত্যনতুন ধারণা পায়। বিভিন্ন আপডেট তথ্যও জানতে পারে। ফলে নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করতে পারে।
বিনোদনের উৎস : পত্রিকা শুধু জ্ঞান আর তথ্যের ভান্ডার নয়। এটি বিনোদনেরও অন্যতম মাধ্যম। বিনোদনের জন্য পত্রিকাগুলোয় সাপ্তাহিক ফিচার পাতা বের হয়। এ পাতায় দেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনের নায়ক-নায়িকাসহ বিনোদন-সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়। অনেকের কাছে সমগ্র পত্রিকাটাই বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। ফলে দেখা যায় অবসর সময়ে একজন শিক্ষার্থী পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে খুব অনায়াসেই বিনোদন পেতে পারছে। অবসর সময়টায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সময় না দিয়ে, পত্রিকা পড়লে বিনোদনের পাশাপাশি অনেক কিছু জানার ও শেখার সুযোগ হয়। তাই একজন শিক্ষার্থীকে সচেতন নাগরিক হয়ে জীবন গঠন করতে চাইলে ছাত্রজীবন থেকেই নিয়মিত পত্রিকা পাঠের অভ্যাস করতে হবে।
লেখক : শিক্ষার্থী, ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ কমে যাচ্ছে। পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য যতটুকু পড়া দরকার, তার মধ্যে নিজেদের সীমাবদ্ধ করে ফেলছে তারা। কেননা আমাদের সমাজে পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের ভিত্তিতেই একজন শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করা হয়। পরীক্ষার সিলেবাসের বাইরেও যে অনেক কিছু শেখার আছে, তা শিক্ষার্থীদের চিন্তায়ও আসে না। একাডেমিক বইয়ের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের উচিত বাসায় প্রতিদিন কমপক্ষে একটি হলেও পত্রিকা রাখা। বাসায় পত্রিকা রাখা হলে পরিবারের সদস্যরা একবার হলেও এটি হাতে নেয়। কেউ পত্রিকায় ছাপানো রঙিন ছবি দেখে আনন্দ লাভ করে। কেউ কেউ আবার অবসর সময়টাকে পত্রিকার পাতায় আটকে রাখে।
সমৃদ্ধ জীবন গঠনে : একজন সচেতন নাগরিক হওয়ার জন্য ছাত্রজীবন থেকেই নিয়মিত পত্রিকা পড়লে সুন্দর ক্যারিয়ার ও জীবন গঠনে সহায়ক হয়। পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে তরুণ পাঠকদের মধ্যে যেমন নিয়মিত পাঠাভ্যাস তৈরি হয়, তেমনি দেশ ও বিশ্ব সম্পর্কে বিভিন্ন অজানা তথ্য জানার মাধ্যমে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়। শিক্ষা, অর্থনীতি, বাণিজ্য, রাজনীতি, কূটনীতি, সাহিত্য, ধর্ম, খেলাধুলা, ফ্যাশন, লাইফস্টাইল-এমন সব ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়মিত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। অন্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক পরিস্থিতি, দেশের রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনৈতিক পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়গুলো পত্রিকা পড়ে জানা যায়। একজন স্মার্ট তরুণ হচ্ছে সে, যার কাছে অনেক বেশি সমসাময়িক তথ্য আছে। আর এসব তথ্যের অন্যতম উৎস হলো পত্রিকা।
ক্যারিয়ার সহায়ক : সংবাদপত্রে সরকারি-বেসরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ফলে নিজের যোগ্যতা, দক্ষতা অনুযায়ী সেসব চাকরিতে আবেদন করা যায়। কবে, কোথায়, কোন সময় পরীক্ষা-এসব জানা যায়। এ ছাড়া বিদেশে উচ্চশিক্ষাবিষয়ক সংবাদ, বৃত্তি, কোর্স প্রভৃতির খোঁজখবর ও পরামর্শমূলক লেখা পাওয়া যায়। ফলে যে শিক্ষার্থী দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা করতে যাবে, সেও পত্রিকা পড়ার ফলে উপকৃত হবে। দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় দেশের জন্য কারা গৌরব বয়ে আনল, তাদের নিয়ে ফিচার প্রকাশিত হয়। এসব পড়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনে অনুপ্রেরণা বাড়ে।
চাকরি প্রার্থীদের সহায়ক : বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি, ব্যাংকসহ অন্যান্য চাকরি পেতে একজন শিক্ষার্থীকে প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ধাপ অতিক্রম করতে হয়। এসব ধাপ অতিক্রম করতে বিভিন্ন বইয়ের পাশাপাশি দৈনিক পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি পেতে সাহায্য করে। চাকরি প্রার্থীরা পত্রিকা পড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ও লেখা নোট করে রাখেন, যা পরে তারা পড়ার সুযোগ পায়। প্রিলিমিনারির জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়লে বেশ কিছু বিষয়ে ভালো করা যায়। ভাইভায় বিভিন্ন সাম্প্রতিক বিষয় যেমন-বাংলাদেশ, পৃথিবীর ইতিহাস, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, দেশের উন্নয়ন, বিভিন্ন পুরস্কার, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, খেলাধুলা, ভৌগোলিক অবস্থা, সভ্যতা, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস, জাতিসংঘ, ব্যাংকিং সিস্টেম ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে। নিয়মিত পত্রিকা পড়া ছাড়া এসব অংশে ভালো করা কঠিন।
উদ্যোক্তা হতে চাইলে : দেশের অনেক সাহসী শিক্ষার্থী আছেন, যারা গতানুগতিক চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হয়ে মানুষকে চাকরি দিতে চান। তাদের জন্যও পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হয়। নানা বাধা অতিক্রম করে, যারা উদ্যোক্তা হয়ে সফল হয়েছেন, তাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে নতুন নতুন ফিচার প্রকাশিত হয়। সেসব ফিচার পড়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত হয়। কী ধরনের বাধা অতিক্রম করতে হবে, সে বিষয়ে আগাম প্রস্তুতি নিতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ের নিত্যনতুন ধারণা পায়। বিভিন্ন আপডেট তথ্যও জানতে পারে। ফলে নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করতে পারে।
বিনোদনের উৎস : পত্রিকা শুধু জ্ঞান আর তথ্যের ভান্ডার নয়। এটি বিনোদনেরও অন্যতম মাধ্যম। বিনোদনের জন্য পত্রিকাগুলোয় সাপ্তাহিক ফিচার পাতা বের হয়। এ পাতায় দেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনের নায়ক-নায়িকাসহ বিনোদন-সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়। অনেকের কাছে সমগ্র পত্রিকাটাই বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। ফলে দেখা যায় অবসর সময়ে একজন শিক্ষার্থী পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে খুব অনায়াসেই বিনোদন পেতে পারছে। অবসর সময়টায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সময় না দিয়ে, পত্রিকা পড়লে বিনোদনের পাশাপাশি অনেক কিছু জানার ও শেখার সুযোগ হয়। তাই একজন শিক্ষার্থীকে সচেতন নাগরিক হয়ে জীবন গঠন করতে চাইলে ছাত্রজীবন থেকেই নিয়মিত পত্রিকা পাঠের অভ্যাস করতে হবে।
লেখক : শিক্ষার্থী, ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে