রক্তক্ষয়ী ৫ আগস্ট
নজমুল হুদা শাহীন, ঢাকা উত্তর
গত বছরের ৫ আগস্ট সাভারে ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ বিজয় মিছিলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী ক্যাডারদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণে অন্তত ৩০ জন নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন অন্তত আরো দুই শতাধিক মানুষ। ঘটনার এক বছর পেরিয়ে গেলেও বিচারের দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, ওইদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি লংমার্চ ঢাকা অভিমুখে যাত্রা শুরু করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে। এতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষ যোগ দেন। মিছিলটি সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয় এবং দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ গুলি ছোড়ে বলে জানা যায়। এতে বেশ কয়েকজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। নিহতদের মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল কাইউম ও কলেজছাত্রী নাফিসা হোসাইন মারওয়া ছিলেন।
পরে আন্দোলনকারীরা পাকিজা মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পুনরায় সংগঠিত হয়ে সাভার থানার দিকে অগ্রসর হন। দুপুরের পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মুক্তির মোড় ও থানার মোড়ে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গুলিতে অন্তত ২০-২২ জন নিহত হন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা একপর্যায়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গি করলেও জনগণের আক্রমণ এবং উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে সাভার ক্যান্টনমেন্ট অভিমুখে সরে যায়। সরে যাওয়ার সময় তারা পথে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। এ সময় মারা যায় আরো কয়েকজন। সব মিলিয়ে ওইদিন সাভারে মারা যান অন্তত ৩০ জন।
নিহতের পরিবার ও আন্দোলনকারীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। তারা প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ডে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন।
গত বছরের ৫ আগস্ট সাভারে ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ বিজয় মিছিলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী ক্যাডারদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণে অন্তত ৩০ জন নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন অন্তত আরো দুই শতাধিক মানুষ। ঘটনার এক বছর পেরিয়ে গেলেও বিচারের দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, ওইদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি লংমার্চ ঢাকা অভিমুখে যাত্রা শুরু করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে। এতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষ যোগ দেন। মিছিলটি সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয় এবং দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ গুলি ছোড়ে বলে জানা যায়। এতে বেশ কয়েকজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। নিহতদের মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল কাইউম ও কলেজছাত্রী নাফিসা হোসাইন মারওয়া ছিলেন।
পরে আন্দোলনকারীরা পাকিজা মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পুনরায় সংগঠিত হয়ে সাভার থানার দিকে অগ্রসর হন। দুপুরের পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মুক্তির মোড় ও থানার মোড়ে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গুলিতে অন্তত ২০-২২ জন নিহত হন।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা একপর্যায়ে আত্মসমর্পণের ভঙ্গি করলেও জনগণের আক্রমণ এবং উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে সাভার ক্যান্টনমেন্ট অভিমুখে সরে যায়। সরে যাওয়ার সময় তারা পথে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। এ সময় মারা যায় আরো কয়েকজন। সব মিলিয়ে ওইদিন সাভারে মারা যান অন্তত ৩০ জন।
নিহতের পরিবার ও আন্দোলনকারীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। তারা প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ডে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন।
জুলাই আন্দোলনে গুলিতে দৃষ্টিশক্তি হারানো এক যোদ্ধাকে বাদী দেখিয়ে অভিনব কায়দায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ করা হয়েছে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫২০২৪ সালের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে মৌলভীবাজার শহরে অন্যান্য শ্রমিকদের সঙ্গে মিছিলে অংশ নেন জসিমও। চৌমুহনায় মিছিলকারী ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশ ও আ.লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবুও পিছু হটেনি সাহস নিয়ে পুলিশের বন্দুকের সামনে বুক পেতে পুলিশ ও ছাত্রলীগকে লক্ষ্য
৩১ আগস্ট ২০২৫চব্বিশের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম একজন যোদ্ধা তরুণ আলেম মাওলানা শফিকুর রহমান। আন্দোলন ঘিরে যাত্রাবাড়ীর কাজলা এলাকায় পতিত আওয়ামী সরকারের পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে তার বাগবিতন্ডার একটি ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। রামপুরা এলাকায় আন্দোলনকারীদের মাঝে খাবার বিতরণ করতে দেখা যায় তাকে।
২৯ আগস্ট ২০২৫তাইমুরের বাবা পুলিশের এসআই মো. ময়নাল হোসেন ভুঁইয়া তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, ‘একজন মানুষকে মারতে কয়টা গুলি লাগে স্যার’। আমার ছেলের কি দোষ ছিল, কেন তাকে এত কষ্ট দিয়ে মারা হলো? কেন তার শরীরে দুইশ গুলি মারা হলো।
১৯ আগস্ট ২০২৫