• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> সাহিত্য সাময়িকী

বিশ্বসভ্যতার সংরক্ষণে উদ্বোধন ‘মহান মিসরীয় জাদুঘর’

শাসসুদ্দিন ইলিয়াস
প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ০৫
আপডেট : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ০৮
logo
বিশ্বসভ্যতার সংরক্ষণে উদ্বোধন ‘মহান মিসরীয় জাদুঘর’

শাসসুদ্দিন ইলিয়াস

প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ০৫

গত ২ নভেম্বর উদ্বোধন করা হলো মহান মিসরীয় জাদুঘর, যেখানে ৭৯টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা, ঐতিহ্য এবং বর্তমান সময়ে এর স্থায়ী প্রভাব প্রদর্শন করা হয়। গিজা পিরামিডের পাশে অবস্থিত মহান মিসরীয় জাদুঘর উদ্বোধন উপলক্ষে সেদিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছিল মিসর। মিসরীয় কর্তৃপক্ষ এ বিশাল ভবনটিকে ‘একবিংশ শতাব্দীর বৃহত্তম সাংস্কৃতিক স্মৃতিস্তম্ভ’ বলে অভিহিত করে।

প্রায় পাঁচ লাখ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এবং এক লাখের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন ধারণ করতে সক্ষম এই বিশাল প্রকল্পটি ২০০২ সালে শুরু হওয়ার পর ২০২৫ সালের চলতি মাসে এ মাসে উদ্বোধন করা হয়।

জাদুঘরের প্রবেশপথে রাজা দ্বিতীয় রামসেসের একটি বিশাল মূর্তি রয়েছে, যা কায়রো শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি চত্বরে কয়েক দশক ধরে দাঁড়িয়ে ছিল। জাদুঘরে পুরাকীর্তিগুলোর জন্য একটি পুনরুদ্ধার এবং রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্রও রয়েছে, যা এক্ষেত্রে বৃহত্তম আন্তর্জাতিক কেন্দ্রগুলোর মধ্যে একটি। এটি ৩২ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত।

মহান মিশরীয় জাদুঘরে ফারাও যুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নিদর্শন হলো বিশাল মূর্তি, কফিন, সরঞ্জাম ও গয়না। যেগুলো দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতরণ করা হয়েছিল এবং এখন ৫০ হাজার বর্গমিটারেরও বেশি এলাকাজুড়ে প্রদর্শিত হচ্ছে।

আধুনিকভাবে পরিকল্পিত এই জাদুঘরে ৩০টি ফারাও রাজবংশের প্রায় এক লাখ নিদর্শন রয়েছে, যার প্রায় অর্ধেক প্রদর্শনীতে থাকবে। বাকিগুলো গুদামে রাখা হবে।

উপরের তলায় ১২টি হলরুমে প্রদর্শিত ফারাও সভ্যতার ইতিহাসের টুকরো রয়েছে, যা প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে গ্রিকো-রোমান যুগ পর্যন্ত ৩০টি রাজবংশের ৫০ শতাব্দীর ইতিহাস জুড়ে বিস্তৃত।

ভবনটিতে গবেষকদের জন্য উন্মুক্ত স্টোরেজ, পরীক্ষাগার, পুনরুদ্ধার কর্মশালা, গ্রন্থাগার, একটি সম্মেলন কেন্দ্র, রেস্তোরাঁ এবং শপিং তোরণও রয়েছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

গত ২ নভেম্বর উদ্বোধন করা হলো মহান মিসরীয় জাদুঘর, যেখানে ৭৯টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতা, ঐতিহ্য এবং বর্তমান সময়ে এর স্থায়ী প্রভাব প্রদর্শন করা হয়। গিজা পিরামিডের পাশে অবস্থিত মহান মিসরীয় জাদুঘর উদ্বোধন উপলক্ষে সেদিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছিল মিসর। মিসরীয় কর্তৃপক্ষ এ বিশাল ভবনটিকে ‘একবিংশ শতাব্দীর বৃহত্তম সাংস্কৃতিক স্মৃতিস্তম্ভ’ বলে অভিহিত করে।

প্রায় পাঁচ লাখ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এবং এক লাখের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন ধারণ করতে সক্ষম এই বিশাল প্রকল্পটি ২০০২ সালে শুরু হওয়ার পর ২০২৫ সালের চলতি মাসে এ মাসে উদ্বোধন করা হয়।

বিজ্ঞাপন

জাদুঘরের প্রবেশপথে রাজা দ্বিতীয় রামসেসের একটি বিশাল মূর্তি রয়েছে, যা কায়রো শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি চত্বরে কয়েক দশক ধরে দাঁড়িয়ে ছিল। জাদুঘরে পুরাকীর্তিগুলোর জন্য একটি পুনরুদ্ধার এবং রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্রও রয়েছে, যা এক্ষেত্রে বৃহত্তম আন্তর্জাতিক কেন্দ্রগুলোর মধ্যে একটি। এটি ৩২ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত।

মহান মিশরীয় জাদুঘরে ফারাও যুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নিদর্শন হলো বিশাল মূর্তি, কফিন, সরঞ্জাম ও গয়না। যেগুলো দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতরণ করা হয়েছিল এবং এখন ৫০ হাজার বর্গমিটারেরও বেশি এলাকাজুড়ে প্রদর্শিত হচ্ছে।

আধুনিকভাবে পরিকল্পিত এই জাদুঘরে ৩০টি ফারাও রাজবংশের প্রায় এক লাখ নিদর্শন রয়েছে, যার প্রায় অর্ধেক প্রদর্শনীতে থাকবে। বাকিগুলো গুদামে রাখা হবে।

উপরের তলায় ১২টি হলরুমে প্রদর্শিত ফারাও সভ্যতার ইতিহাসের টুকরো রয়েছে, যা প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে গ্রিকো-রোমান যুগ পর্যন্ত ৩০টি রাজবংশের ৫০ শতাব্দীর ইতিহাস জুড়ে বিস্তৃত।

ভবনটিতে গবেষকদের জন্য উন্মুক্ত স্টোরেজ, পরীক্ষাগার, পুনরুদ্ধার কর্মশালা, গ্রন্থাগার, একটি সম্মেলন কেন্দ্র, রেস্তোরাঁ এবং শপিং তোরণও রয়েছে।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

আমার দেশসাহিত্য সাময়িকী
সর্বশেষ
১

ওয়ারফেজের নেপথ্যগল্প বলবেন টিপু

২

তিন রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

৩

কনার ‘ভেতর বাহির’

৪

শতবর্ষী স্টিমারে চড়বেন কীভাবে, খরচ কত

৫

ভেনেজুয়েলা সীমান্তে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

বুকার প্রাইজ ২০২৫ পেলেন ডেভিড সালাই

১০ নভেম্বর, সোমবার লন্ডনে হাঙ্গেরীয়-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই-এর ষষ্ঠ উপন্যাস ‘ফ্লেশ’কে ২০২৫ সালের বুকার পুরস্কারজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সালাই পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন ৫০,০০০ পাউন্ড বা প্রায় আশি লাখ টাকা এবং একটি ট্রফি।

২ ঘণ্টা আগে

বিমূর্ত দোলাচল

এথেনাকে প্রথম দেখেছিলাম বড় অদ্ভুত সময়ে। সারা দিনের রোদ শেষে মিঠেল হাওয়ার অপরাহ্ণে। আমাদের ছোট্ট পুরোনো বাড়ির উত্তর পাশে বিহারি পট্টি। সেখানে সিরাজগঞ্জের একজন ডেভেলপার দশতলা ফ্ল্যাট অ্যান্ড কমার্শিয়াল সেন্টার নির্মাণ করছে। তখন ফোর্থ ফ্লোর পর্যন্ত ফিনিশিং হয়ে বিল্ডিং উঠেছে আরো দুতলা।

৩ ঘণ্টা আগে

হুমায়ূন আহমেদ ও বাংলা কথাসাহিত্যের ঘরে ফেরা

আমরা এতদিন হুমায়ূন নিয়ে যত আলোচনা, মতামত-মাতম ইত্যাদি দেখেছি, তাতে হুমায়ূন পাঠের দিকটা আড়ালে চলে গিয়েছে। ফলে সেইসব রেটরিক্যাল/বাচালি কথাবার্তার বাইরে হুমায়ূনকে ‘পাঠ’ করা অতি সহজ কাজ নয় মোটেই। আরো গোড়া থেকে প্রশ্ন করা যায়, কীভাবে হুমায়ূনকে বা তার কোনো টেক্সট/রচনাকে পাঠ করতে হবে?

৪ ঘণ্টা আগে

বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য, সীমান্ত ও আজকের লড়াই

সাহিত্য আমাদের চিন্তার বাহন; কিন্তু সে বাহনমাত্র নয়। সাহিত্য এক প্রক্রিয়া, গতি, যা চিন্তাকে তার উৎসের দিকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। সাহিত্য যে উপাদানগুলোর সমন্বয়ে গঠিত, সেগুলোকে যদি বিশ্লেষণ না করা হয়, তবে সাহিত্য শুধু প্রকাশের মাধ্যম হয়ে থাকবে, আত্ম-অনুসন্ধানের পথ রচনা করবে না।

৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্বসভ্যতার সংরক্ষণে উদ্বোধন ‘মহান মিসরীয় জাদুঘর’

বিশ্বসভ্যতার সংরক্ষণে উদ্বোধন ‘মহান মিসরীয় জাদুঘর’

বুকার প্রাইজ ২০২৫ পেলেন ডেভিড সালাই

বুকার প্রাইজ ২০২৫ পেলেন ডেভিড সালাই

বিমূর্ত দোলাচল

বিমূর্ত দোলাচল

হুমায়ূন আহমেদ ও বাংলা কথাসাহিত্যের ঘরে ফেরা

হুমায়ূন আহমেদ ও বাংলা কথাসাহিত্যের ঘরে ফেরা