স্টাফ রিপোর্টার
দক্ষিণ কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও রোস্টারভুক্ত ডিলেট হওয়া এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) কর্মীদের পুনরায় রোস্টার ও সব রোস্টারভুক্তদের ভিসা ইস্যু করার লক্ষ্যে নয় দফা দাবি জানিয়েছেন ইপিএস কর্মীরা।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় রোস্টারভুক্ত সব ‘ভিসা প্রত্যাশীদের’ ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে এসব দাবি জানানো হয়।
তাদের দাবিগুলো হলো
২০২২ সাল থেকে শুরু করে যে সব কর্মী ডিলেট হয়েছে বা হবে, সে সব কর্মীদের রাষ্ট্রীয় কূটনৈতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে পুনরায় রোস্টার বাধ্যতামূলক করতে হবে।
২০২৩ সাল-সহ যে সব ইপিএস কর্মী রোস্টারে আছে, তাদের ডিলিট না হওয়ার নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে; দুই বছরের ১০টি ইস্যুতে ৭-৮ বার কোম্পানির মালিকের কাছে আমাদের ফাইল বাধ্যতামূলক পৌঁছাতে হবে এবং সেটা সিরিয়াল/সাল/বছর অনুযায়ী হতে হবে।
বর্তমান রোস্টারকৃত কর্মীদের মধ্যে ৭৫-৮৫ ভাগ কোরিয়ায় প্রবেশ না করা পর্যন্ত সব ধরনের সার্কুলার বাণিজ্য বন্ধ রাখতে হবে; কোরিয়ার প্রত্যেক বাণিজ্যিক জোনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক এজেন্ট নিয়োগ বাধ্যতামূলক করতে হবে, কমপক্ষে (৪-৫ জন)। যারা প্রত্যেক ইস্যুর পূর্বে তাদের নির্ধারিত জোনের আওতাভুক্ত কোম্পানিতে গিয়ে ইস্যুর জন্য কোম্পানির মালিকদের উৎসাহিত করবে; ভিসা ইস্যুর ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেন মুক্ত বাংলাদেশ ইপিএস ঘোষণা করতে হবে। আর্থিক লেনদেনের কোনও প্রমাণ পেলে বোয়েসেল/এইচ.আর.ডি সেই সব চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। তৃতীয় কোনও পক্ষ থাকলে তদন্ত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে; নতুন নতুন খাত/সেক্টর খুঁজে বের করে রোস্টারভুক্তদের মধ্য হতে সরকারি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ কর্মী গড়ে তুলে তাদের কোরিয়া যাত্রা নিশ্চিত করতে হবে।
রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় ও কূটনৈতিক বিচক্ষণতার মাধ্যমে সব রোস্টারভুক্তদের কোরিয়ায় প্রবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বেসরকারিভাবে যাতে কোনো কর্মী কোরিয়ায় প্রবেশ করতে না পারে, সেই নিশ্চয়তা দিতে হবে; মৎস্য, কনস্ট্রাকশন, শিপ বিল্ডিং খাতের ভিসা ইস্যু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিশ্চিত করতে হবে। রোস্টারকৃত কর্মীদের ছাড়া বাংলাদেশের অন্য কোনও অঞ্চল থেকে রোস্টারবিহীন কাউকে ভিসা ইস্যু করা যাবে না, এই বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে। প্রয়োজনে তাদের অন্য খাত/সেক্টরে রোস্টার পরিবর্তন করে হলেও ভিসা ইস্যু নিশ্চিত করতে হবে; কোরিয়া প্রবাসী কোনও কর্মী কোম্পানি পরিবর্তন বা রিলিজ নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অ্যাম্বাসির এজেন্ট সশরীরে কোম্পানিতে গিয়ে সমস্যা সমাধান করতে হবে; বর্তমান সংকট নিরসনে দ্রুততার সঙ্গে বোয়েসেলের কর্মকর্তারা সফল না হলে ব্যর্থতার দায় নিয়ে তাদের পদত্যাগ করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপে বোয়েসেলকে বিচক্ষণ লোকদের সমন্বয়ে ঢেলে সাজাতে হবে।
এর আগে বক্তারা বলেন, বোয়েসেল আমাদের ওপর অন্যায়-অবিচার করছে। ইপিএস এর অনিয়মতান্ত্রিক সিস্টেমের কারণে আমরা ভাষা শিখেও আজ বেকার। ভাষা শিখে রোস্টারভুক্ত হয়েছি, তবুও আমাদের ফাইল কোরিয়ায় পাঠানো হয়নি। আমরা এসব সমস্যার অবসান চাই।
এমএস
দক্ষিণ কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও রোস্টারভুক্ত ডিলেট হওয়া এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) কর্মীদের পুনরায় রোস্টার ও সব রোস্টারভুক্তদের ভিসা ইস্যু করার লক্ষ্যে নয় দফা দাবি জানিয়েছেন ইপিএস কর্মীরা।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় রোস্টারভুক্ত সব ‘ভিসা প্রত্যাশীদের’ ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে এসব দাবি জানানো হয়।
তাদের দাবিগুলো হলো
২০২২ সাল থেকে শুরু করে যে সব কর্মী ডিলেট হয়েছে বা হবে, সে সব কর্মীদের রাষ্ট্রীয় কূটনৈতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে পুনরায় রোস্টার বাধ্যতামূলক করতে হবে।
২০২৩ সাল-সহ যে সব ইপিএস কর্মী রোস্টারে আছে, তাদের ডিলিট না হওয়ার নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে; দুই বছরের ১০টি ইস্যুতে ৭-৮ বার কোম্পানির মালিকের কাছে আমাদের ফাইল বাধ্যতামূলক পৌঁছাতে হবে এবং সেটা সিরিয়াল/সাল/বছর অনুযায়ী হতে হবে।
বর্তমান রোস্টারকৃত কর্মীদের মধ্যে ৭৫-৮৫ ভাগ কোরিয়ায় প্রবেশ না করা পর্যন্ত সব ধরনের সার্কুলার বাণিজ্য বন্ধ রাখতে হবে; কোরিয়ার প্রত্যেক বাণিজ্যিক জোনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক এজেন্ট নিয়োগ বাধ্যতামূলক করতে হবে, কমপক্ষে (৪-৫ জন)। যারা প্রত্যেক ইস্যুর পূর্বে তাদের নির্ধারিত জোনের আওতাভুক্ত কোম্পানিতে গিয়ে ইস্যুর জন্য কোম্পানির মালিকদের উৎসাহিত করবে; ভিসা ইস্যুর ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেন মুক্ত বাংলাদেশ ইপিএস ঘোষণা করতে হবে। আর্থিক লেনদেনের কোনও প্রমাণ পেলে বোয়েসেল/এইচ.আর.ডি সেই সব চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। তৃতীয় কোনও পক্ষ থাকলে তদন্ত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে; নতুন নতুন খাত/সেক্টর খুঁজে বের করে রোস্টারভুক্তদের মধ্য হতে সরকারি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ কর্মী গড়ে তুলে তাদের কোরিয়া যাত্রা নিশ্চিত করতে হবে।
রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় ও কূটনৈতিক বিচক্ষণতার মাধ্যমে সব রোস্টারভুক্তদের কোরিয়ায় প্রবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বেসরকারিভাবে যাতে কোনো কর্মী কোরিয়ায় প্রবেশ করতে না পারে, সেই নিশ্চয়তা দিতে হবে; মৎস্য, কনস্ট্রাকশন, শিপ বিল্ডিং খাতের ভিসা ইস্যু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিশ্চিত করতে হবে। রোস্টারকৃত কর্মীদের ছাড়া বাংলাদেশের অন্য কোনও অঞ্চল থেকে রোস্টারবিহীন কাউকে ভিসা ইস্যু করা যাবে না, এই বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে। প্রয়োজনে তাদের অন্য খাত/সেক্টরে রোস্টার পরিবর্তন করে হলেও ভিসা ইস্যু নিশ্চিত করতে হবে; কোরিয়া প্রবাসী কোনও কর্মী কোম্পানি পরিবর্তন বা রিলিজ নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অ্যাম্বাসির এজেন্ট সশরীরে কোম্পানিতে গিয়ে সমস্যা সমাধান করতে হবে; বর্তমান সংকট নিরসনে দ্রুততার সঙ্গে বোয়েসেলের কর্মকর্তারা সফল না হলে ব্যর্থতার দায় নিয়ে তাদের পদত্যাগ করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপে বোয়েসেলকে বিচক্ষণ লোকদের সমন্বয়ে ঢেলে সাজাতে হবে।
এর আগে বক্তারা বলেন, বোয়েসেল আমাদের ওপর অন্যায়-অবিচার করছে। ইপিএস এর অনিয়মতান্ত্রিক সিস্টেমের কারণে আমরা ভাষা শিখেও আজ বেকার। ভাষা শিখে রোস্টারভুক্ত হয়েছি, তবুও আমাদের ফাইল কোরিয়ায় পাঠানো হয়নি। আমরা এসব সমস্যার অবসান চাই।
এমএস
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে