স্টাফ রিপোর্টার
পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পাহাড়ি ফল শুধু সুস্বাদুই নয়, এগুলো অর্গানিক খাদ্য। স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী খাবার।তিনি বলেন, ঢাকায় পাহাড়ি ফল মেলার এবারের আয়োজন যেন শুধু একটি প্রদর্শনী নয়, বরং পাহাড়ের মাটির ঘ্রাণ, নারীর শ্রম, আর প্রাকৃতিক ঐশ্বর্যের এক অপূর্ব সমন্বয়।
রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে পাহাড়ি ফল মেলা গত মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে। পাচঁদিনব্যাপি এই মেলার উদ্বোধন করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
উপদেষ্টা বলেন,‘রাজধানীর ব্যস্ত ও যান্ত্রিক জীবনে আমরা যাতে সুস্থ থাকতে পারি, এ কথাটি মাথায় রেখে আমরা অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার নিয়ে পাহাড়ি ফল মেলার এবারের আসরকে সাজিয়েছি।’
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণও পাহাড়ি ফল মেলার আয়োজনে মনে প্রাণে সোচ্চার আছেন। আমরা এ পাহাড়ি ফল মেলার মধ্য দিয়ে সবাই একাকার হতে চাই। আমরা চাই রাজধানী থেকে একটি ফল ‘হাব’ তৈরি করতে, যেখানে ঢাকাবাসী সরাসরি পাহাড়ি ফলের স্বাদ পাবে।
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন, পাহাড়ি নারীরা অর্গানিক ফল চাষে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন। মন্ত্রণালয় তাদের জন্য নানা প্রণোদনা ও সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। কৃষি বিভাগের গবেষণায় এখন পাহাড়ে বছরে দু’বার ফল উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে। এ এক বৈপ্লবিক অগ্রগতি বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
সভাপতির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল খালেক বলেন, অন্যান্য এলাকায় ফল টিকে থাকে রাসায়নিক স্প্রের কারণে। আর পাহাড়ের ফল দ্রুত পঁচে যায়। কারণ ওগুলো প্রাকৃতিকভাবেই উৎপাদিত। তাই পাহাড়ি ফল মানবদেহে যেমন উপকারী, তেমনি পরিবেশবান্ধবও। একটি অনলাইন ফল হাব তৈরির কাজ শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। যেখানে পাহাড়ি ফলের মূল্য, মেয়াদ, পরিমাণসহ সব তথ্য থাকবে। ফলে শহরের মানুষ পাহাড়ি ফলের স্বাদ পাবেন আরও সহজে এবং কৃষকরাও পাবেন ন্যায্য মূল্য বলে জানান সচিব আব্দুল খালেক।
এবারের পাহাড়ি ফল মেলায় থাকছে- পাহাড়ে নারীদের চাষকৃত অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার, প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা ফল- যেখানে নেই কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক স্প্রে। আড়াই কেজি ওজনের ‘ব্রুনাই কিং’ আম, চিয়াংমাই আম, রাম্বুটান, প্যাশন ফ্রুট, বিদেশি পেঁপে, খাঁটি পাহাড়ি আনারস, কাঁঠাল, আম ও কলা পাহাড়ি ফল মেলাকে করে তুলেছে আকর্ষণীয়।
পাহাড়ি ফল মেলা উদ্বোধনী আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল খালেক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সরকারের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার, বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। এছাড়া পাহাড়ি মেলায় আগত দর্শনার্থী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর সংস্থাসমূহের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছিল বেইলি রোডের পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণ।
এই মেলার মাধ্যমে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জীবনের গল্প, সংস্কৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে রাজধানীবাসীর একটি নিবিড় পরিচয় ঘটছে। ফলের স্বাদ ছাপিয়ে এক অনুভূতির বিনিময় মঞ্চ হয়ে উঠছে এই আয়োজন। উদ্বোধন শেষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন পার্বত্য এলাকার শিল্পীরা, যা দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে তোলে।
মেলায় পার্বত্য তিন জেলা ও রাজধানীসহ মোট ৩০টি স্টল অংশ নিয়েছে। ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া পাহাড়ি ফল ৫ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত চলবে।
পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পাহাড়ি ফল শুধু সুস্বাদুই নয়, এগুলো অর্গানিক খাদ্য। স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী খাবার।তিনি বলেন, ঢাকায় পাহাড়ি ফল মেলার এবারের আয়োজন যেন শুধু একটি প্রদর্শনী নয়, বরং পাহাড়ের মাটির ঘ্রাণ, নারীর শ্রম, আর প্রাকৃতিক ঐশ্বর্যের এক অপূর্ব সমন্বয়।
রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে পাহাড়ি ফল মেলা গত মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে। পাচঁদিনব্যাপি এই মেলার উদ্বোধন করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
উপদেষ্টা বলেন,‘রাজধানীর ব্যস্ত ও যান্ত্রিক জীবনে আমরা যাতে সুস্থ থাকতে পারি, এ কথাটি মাথায় রেখে আমরা অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার নিয়ে পাহাড়ি ফল মেলার এবারের আসরকে সাজিয়েছি।’
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণও পাহাড়ি ফল মেলার আয়োজনে মনে প্রাণে সোচ্চার আছেন। আমরা এ পাহাড়ি ফল মেলার মধ্য দিয়ে সবাই একাকার হতে চাই। আমরা চাই রাজধানী থেকে একটি ফল ‘হাব’ তৈরি করতে, যেখানে ঢাকাবাসী সরাসরি পাহাড়ি ফলের স্বাদ পাবে।
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন, পাহাড়ি নারীরা অর্গানিক ফল চাষে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন। মন্ত্রণালয় তাদের জন্য নানা প্রণোদনা ও সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। কৃষি বিভাগের গবেষণায় এখন পাহাড়ে বছরে দু’বার ফল উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে। এ এক বৈপ্লবিক অগ্রগতি বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
সভাপতির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল খালেক বলেন, অন্যান্য এলাকায় ফল টিকে থাকে রাসায়নিক স্প্রের কারণে। আর পাহাড়ের ফল দ্রুত পঁচে যায়। কারণ ওগুলো প্রাকৃতিকভাবেই উৎপাদিত। তাই পাহাড়ি ফল মানবদেহে যেমন উপকারী, তেমনি পরিবেশবান্ধবও। একটি অনলাইন ফল হাব তৈরির কাজ শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। যেখানে পাহাড়ি ফলের মূল্য, মেয়াদ, পরিমাণসহ সব তথ্য থাকবে। ফলে শহরের মানুষ পাহাড়ি ফলের স্বাদ পাবেন আরও সহজে এবং কৃষকরাও পাবেন ন্যায্য মূল্য বলে জানান সচিব আব্দুল খালেক।
এবারের পাহাড়ি ফল মেলায় থাকছে- পাহাড়ে নারীদের চাষকৃত অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার, প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা ফল- যেখানে নেই কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক স্প্রে। আড়াই কেজি ওজনের ‘ব্রুনাই কিং’ আম, চিয়াংমাই আম, রাম্বুটান, প্যাশন ফ্রুট, বিদেশি পেঁপে, খাঁটি পাহাড়ি আনারস, কাঁঠাল, আম ও কলা পাহাড়ি ফল মেলাকে করে তুলেছে আকর্ষণীয়।
পাহাড়ি ফল মেলা উদ্বোধনী আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল খালেক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সরকারের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার, বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। এছাড়া পাহাড়ি মেলায় আগত দর্শনার্থী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর সংস্থাসমূহের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছিল বেইলি রোডের পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণ।
এই মেলার মাধ্যমে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জীবনের গল্প, সংস্কৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে রাজধানীবাসীর একটি নিবিড় পরিচয় ঘটছে। ফলের স্বাদ ছাপিয়ে এক অনুভূতির বিনিময় মঞ্চ হয়ে উঠছে এই আয়োজন। উদ্বোধন শেষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন পার্বত্য এলাকার শিল্পীরা, যা দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে তোলে।
মেলায় পার্বত্য তিন জেলা ও রাজধানীসহ মোট ৩০টি স্টল অংশ নিয়েছে। ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া পাহাড়ি ফল ৫ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত চলবে।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
১২ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ও বনানীতে পৃথক ঘটনায় দুই অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগেনতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে