ডেস্ক রিপোর্ট
চাকরিবিধি মেনে চলতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি বিশেষ নির্দেশনা দিয়ে কঠোর বার্তা দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কেউ এ বিধি বিধান লঙ্ঘন করলে অসদাচরণের দায়ে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কর্মচারীদের শৃঙ্খলাবহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর বলে উল্লেখ করেন।
প্রশাসনের সর্বস্তরে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আইন ও বিধি যথাযথভাবে মেনে চলার জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন পদমর্যাদার কিছু সরকারি কর্মচারী বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাবেশ, অবস্থান ধর্মঘট, মানববন্ধন, কলম বিরতিসহ বিবিধ কর্মসূচি পালনের কারণে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর যে কোনো বিধান লঙ্ঘন সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর আওতায় অসদাচরণ হিসেবে গণ্য হবে। কোনো সরকারি কর্মচারী এ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি অসদাচরণের দায়ে শৃঙ্খলামূলক-ব্যবস্থা গ্রহণের আওতায় আসবেন। সরকারি কর্মচারীদের শৃঙ্খলাবহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ‘সরকারের সর্বস্তরে শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর ৩০ এ নং বিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন ও বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ সংক্রান্ত’ এ প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জনসেবা প্রদান এবং রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি কর্মচারীদের সুশৃঙ্খল, দায়িত্বশীল ও পেশাদার আচরণের ওপর জনপ্রশাসনের সফলতা নির্ভর করে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইদানীং লক্ষ করা যাচ্ছে, সরকারের কোনো কোনো সিদ্ধান্ত, আদেশ বা সংস্কার কার্যক্রমের বাস্তবায়ন সম্পন্ন হওয়ার আগেই বিবেচ্য বিষয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিরূপ মন্তব্যসহ বিবৃতি প্রকাশ করা হচ্ছে, যা সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর পরিপন্থি।
বিধিমালার বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সরকারের অথবা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পালনে জনসম্মুখে আপত্তি উত্থাপন করিতে বা যে কোনো প্রকারে বাধা প্রদান করিতে পারবেন না, অথবা অন্য কোনো ব্যক্তিকে তা করার জন্য উত্তেজিত বা প্ররোচিত করিতে পারিবেন না।
সরকারের বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ সম্পর্কে জনসম্মুখে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরক্তি প্রকাশ করতে অথবা অন্যকে তা করার জন্য প্ররোচিত করতে অথবা কোনো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে বা অন্যকে অংশগ্রহণ করার জন্য প্ররোচিত করতে পারবেন না।
সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পরিবর্তন, বদলানো, সংশোধন বা বাতিলের জন্য অনুচিত প্রভাব বা চাপ প্রয়োগ করতে পারবেন না। কোনো শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে যে কোনোভাবে অসন্তুষ্টি, ভুল বোঝাবুঝি বা বিদ্বেষের সৃষ্টি করিতে অথবা অন্যকে প্ররোচিত করতে বা সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবেন না’ বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
চাকরিবিধি মেনে চলতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি বিশেষ নির্দেশনা দিয়ে কঠোর বার্তা দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কেউ এ বিধি বিধান লঙ্ঘন করলে অসদাচরণের দায়ে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কর্মচারীদের শৃঙ্খলাবহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর বলে উল্লেখ করেন।
প্রশাসনের সর্বস্তরে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আইন ও বিধি যথাযথভাবে মেনে চলার জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন পদমর্যাদার কিছু সরকারি কর্মচারী বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাবেশ, অবস্থান ধর্মঘট, মানববন্ধন, কলম বিরতিসহ বিবিধ কর্মসূচি পালনের কারণে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর যে কোনো বিধান লঙ্ঘন সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর আওতায় অসদাচরণ হিসেবে গণ্য হবে। কোনো সরকারি কর্মচারী এ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি অসদাচরণের দায়ে শৃঙ্খলামূলক-ব্যবস্থা গ্রহণের আওতায় আসবেন। সরকারি কর্মচারীদের শৃঙ্খলাবহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ‘সরকারের সর্বস্তরে শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর ৩০ এ নং বিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন ও বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ সংক্রান্ত’ এ প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জনসেবা প্রদান এবং রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি কর্মচারীদের সুশৃঙ্খল, দায়িত্বশীল ও পেশাদার আচরণের ওপর জনপ্রশাসনের সফলতা নির্ভর করে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইদানীং লক্ষ করা যাচ্ছে, সরকারের কোনো কোনো সিদ্ধান্ত, আদেশ বা সংস্কার কার্যক্রমের বাস্তবায়ন সম্পন্ন হওয়ার আগেই বিবেচ্য বিষয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিরূপ মন্তব্যসহ বিবৃতি প্রকাশ করা হচ্ছে, যা সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর পরিপন্থি।
বিধিমালার বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সরকারের অথবা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পালনে জনসম্মুখে আপত্তি উত্থাপন করিতে বা যে কোনো প্রকারে বাধা প্রদান করিতে পারবেন না, অথবা অন্য কোনো ব্যক্তিকে তা করার জন্য উত্তেজিত বা প্ররোচিত করিতে পারিবেন না।
সরকারের বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ সম্পর্কে জনসম্মুখে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরক্তি প্রকাশ করতে অথবা অন্যকে তা করার জন্য প্ররোচিত করতে অথবা কোনো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে বা অন্যকে অংশগ্রহণ করার জন্য প্ররোচিত করতে পারবেন না।
সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পরিবর্তন, বদলানো, সংশোধন বা বাতিলের জন্য অনুচিত প্রভাব বা চাপ প্রয়োগ করতে পারবেন না। কোনো শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে যে কোনোভাবে অসন্তুষ্টি, ভুল বোঝাবুঝি বা বিদ্বেষের সৃষ্টি করিতে অথবা অন্যকে প্ররোচিত করতে বা সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবেন না’ বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
আগামী শুক্র ও শনিবার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম পুরোদমে চলবে। এ জন্য ঢাকা কাস্টমস হাউসের সব শুল্ক দলের অফিস খোলা থাকবে। বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
৪১ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়ে জটিলতা তৈরি করছে বিএনপি। নভেম্বরে গণভোট হলে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন ১২ নির্দেশনা জারি করেছে। বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনা সংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস এবং কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগে