মেজর গণির ৬৮তম মৃত্যু দিবস আলোচনা সভায়

স্টাফ রিপোর্টার

কক্সবাজারে মেজর সিনহা হত্যার মামলায় এখন কেন দোষীদের ফাঁসি কার্যকর হয়নি এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। তিনি বলেন, একজন মেজরকে গুলি করে হত্যা করা হলো, কিন্তু দোষীদের এখনো পর্যন্ত ফাঁসি হয়নি। কেন হয়নি, কেন হলো না তা হাজারো প্রশ্ন রয়েছে।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস ওয়েলফেয়ার অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন (রাওয়া) আয়োজিত ‘ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা মেজর মুহাম্মদ আবদুল গণির ৬৮ তম মৃত্যু দিবস আলোচনা ও বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বলেন, মেজর গনির অবদান পাঠ্যপ্রস্তুকে থাকা উচিত ছিল। দেশে অনেকেই স্বাধীনতা পদক পাই। কিন্তু বীর সন্তানেরা স্বাধীনতা পাই না। আমরা নাটক, সিনেমা দেখতে অভ্যস্ত। কিন্তু ভালো জিনিস গ্রহণ করি না।
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীতে যতো বড় বড় পরিবর্তন হয়েছে সব সেনাবাহিনীর দ্বারা। সিভিলিয়ানদের ভূমিকা নেই। আমরা চীন, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, আমেরিকার দিকে তাকালে বুঝতে পারি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেজর গনিকে নিয়ে যাতে গবেষণা করা হয় এজন্য তিনি রাওয়াকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
আলোচনা দিবসে প্রফেসর ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, তৎকালীন রেজিমেন্টে বাঙালিদের জন্য আলাদা রেজিমেন্ট ছিল না। সেখানে পশ্চিম পাকিস্তানের, বিহারসহ একাধিক গোষ্ঠীর রেজিমেন্ট ছিল। পরে বাঙালি জাতির সত্তাকে ধারণ করে মেজর গনি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেন। শুধু রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেই ক্ষান্ত হননি। বেঙ্গল রেজিমেন্টের রিক্রুট করার জন্য তিনি প্রচুর পরিশ্রম করেছেন। ওই সময় বাঙ্গালি তরুণদের মধ্যে একটা ধারণা ছিল, সেনাবাহিনীতে যাওয়া মানেই নিশ্চিত মৃত্যু। এই ভীতি কাটানোর জন্য মেজর গনি মাঠে কাজ করেছেন, তরুণদের উজ্জীবিত করেছেন। আর এই কাজে তিনি তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমর্থন পেয়েছিলেন। ১৯৪৮ সালের ২০ মার্চ কুর্মিটোলায় মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশংসা করেছিলেন।
মেজর গনির বড় ছেলে কর্নেল (অব.) তাজুল ইসলাম বলেন, নতুন প্রজন্মকে বুঝতে হবে যে আমাদের পেছনে ঘুরে তাকাতে হবে। মেজর গনি একজন নির্ভেজাল মানুষ ছিলেন। স্কুল জীবন থেকে তার নেতৃত্ব দেওয়ার তার গুন ছিল। তিনি দেশকে ভালবাসতেন। দেশের মানুষকে ভালবাসতেন।
সাংবাদিক শওকত মাহমুদ বলেন, সেনা ছাওনি থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা এসেছে এবং তা এসেছিল ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে। বর্তমান সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনী থেকে মেজর গনিকে মূলায়ন করা হয়নি। আমি একজন সিভিয়ান হিসাবে বলতে চাই, তার নামে বড় কিছু করা হোক। কুমিল্লার ময়নামতি কান্টনমেন্টে তার নামে করার কথা ছিল, কিন্তু করা হয়নি।
সভাপতির বক্তব্যে রাওয়ার চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ আব্দুল হক বলেন, মেজর গনি মানে এক অগ্নিঝরা নাম। বর্তমান যুব সমাজের প্রেরণার বাতিঘর, তিনি একজন ইতিহাস। তার জীবনের আদর্শকে ধারণ করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
এ সময় অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, রাওয়ার সেক্রেটারি লে. কর্নেল (অব.) মো. ইরশাদ সাইদ, মেজর জেনারেল (অব.) ইব্রাহিম, ব্রিগ্রেডিয়ার (অব.) শাহজালাল ও মেজর (অব.) জামাল হায়দার প্রমুখ।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বাঙালি মুসলমানদের জন্য আলাদা নিয়মিত বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা মেজর এম এ গনি ১ ডিসেম্বর ১৯১৯ সালে কুমিল্লায় ব্রাহ্মণপাড়ার নাগাইশ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি খুলনা থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন এবং তারপর উচ্চ শিক্ষার জন্য কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে যোগ দেন।
১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বরে পড়াশোনা ছেড়ে কলকাতায় বেঙল ফায়ার সার্ভিসে যোগ দেন। ২য় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতে ৮ জানুয়ারি ১৯৪২ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কমিশন সার্ভিসে যোগ দেন। ৮ আগস্ট ১৯৪২ সালে পদাতিক বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এবং ইন্ডিয়ান পাইওনিয়ার কোরে নিয়োজিত হন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি ব্রহ্মপুত্র নদীর পুর্ব পার্শের এলাকা থেকে বার্মার দক্ষিণে আকিয়াব পর্যন্ত পাইওনিয়ার কোরের সেনাদের নিয়ে শত্রুদের সাথে লড়াই করে আগ্রাসন প্রতিহত করেছিলেন।
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ সালে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট কুর্মিটোলায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখতে ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ সালে উর্ধ্বতন কমাণ্ডারদের আদেশের প্রতিবাদে বেঙল রেজিমেন্টের অফিসাররা বজ্রকণ্ঠে বললেন, “বংগালী সেনারা শুধু তাদের মাতৃভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলবে না।” ‘ভাষা আন্দোলনের প্রথম প্রতিবাদ সেটাই।
পাকিস্তানি সামরিক কমান্ডারদের বৈরি মনোভাবের কারণে তিনি শারিরীক কারণে সেনাবাহিনী থেকে ১৯৫৩ সালের ৬ নভেম্বর অব্যাহতি লাভ করেন।
চাকুরী থেকে অব্যহতি পাবার পরের মাস জানুয়ারি ১৯৫৪ সালে তার নির্বাচনি এলাকার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং যুক্তফ্রন্ট মনোনীত প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে এক ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেন।
তিনি ২৮ শে অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর ১৯৫৭ পর্যন্ত বার্লিনে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ভেটেরান্স কনফারেন্সে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত হন। তিনি ১১ নভেম্বর ১৯৫৭ মধ্য রাতে বার্লিনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাকে কুমিল্লা সেনানিবাসে দাফন করা হয়।

কক্সবাজারে মেজর সিনহা হত্যার মামলায় এখন কেন দোষীদের ফাঁসি কার্যকর হয়নি এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। তিনি বলেন, একজন মেজরকে গুলি করে হত্যা করা হলো, কিন্তু দোষীদের এখনো পর্যন্ত ফাঁসি হয়নি। কেন হয়নি, কেন হলো না তা হাজারো প্রশ্ন রয়েছে।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস ওয়েলফেয়ার অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন (রাওয়া) আয়োজিত ‘ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা মেজর মুহাম্মদ আবদুল গণির ৬৮ তম মৃত্যু দিবস আলোচনা ও বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বলেন, মেজর গনির অবদান পাঠ্যপ্রস্তুকে থাকা উচিত ছিল। দেশে অনেকেই স্বাধীনতা পদক পাই। কিন্তু বীর সন্তানেরা স্বাধীনতা পাই না। আমরা নাটক, সিনেমা দেখতে অভ্যস্ত। কিন্তু ভালো জিনিস গ্রহণ করি না।
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীতে যতো বড় বড় পরিবর্তন হয়েছে সব সেনাবাহিনীর দ্বারা। সিভিলিয়ানদের ভূমিকা নেই। আমরা চীন, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, আমেরিকার দিকে তাকালে বুঝতে পারি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেজর গনিকে নিয়ে যাতে গবেষণা করা হয় এজন্য তিনি রাওয়াকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
আলোচনা দিবসে প্রফেসর ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, তৎকালীন রেজিমেন্টে বাঙালিদের জন্য আলাদা রেজিমেন্ট ছিল না। সেখানে পশ্চিম পাকিস্তানের, বিহারসহ একাধিক গোষ্ঠীর রেজিমেন্ট ছিল। পরে বাঙালি জাতির সত্তাকে ধারণ করে মেজর গনি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেন। শুধু রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেই ক্ষান্ত হননি। বেঙ্গল রেজিমেন্টের রিক্রুট করার জন্য তিনি প্রচুর পরিশ্রম করেছেন। ওই সময় বাঙ্গালি তরুণদের মধ্যে একটা ধারণা ছিল, সেনাবাহিনীতে যাওয়া মানেই নিশ্চিত মৃত্যু। এই ভীতি কাটানোর জন্য মেজর গনি মাঠে কাজ করেছেন, তরুণদের উজ্জীবিত করেছেন। আর এই কাজে তিনি তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমর্থন পেয়েছিলেন। ১৯৪৮ সালের ২০ মার্চ কুর্মিটোলায় মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশংসা করেছিলেন।
মেজর গনির বড় ছেলে কর্নেল (অব.) তাজুল ইসলাম বলেন, নতুন প্রজন্মকে বুঝতে হবে যে আমাদের পেছনে ঘুরে তাকাতে হবে। মেজর গনি একজন নির্ভেজাল মানুষ ছিলেন। স্কুল জীবন থেকে তার নেতৃত্ব দেওয়ার তার গুন ছিল। তিনি দেশকে ভালবাসতেন। দেশের মানুষকে ভালবাসতেন।
সাংবাদিক শওকত মাহমুদ বলেন, সেনা ছাওনি থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা এসেছে এবং তা এসেছিল ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট থেকে। বর্তমান সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনী থেকে মেজর গনিকে মূলায়ন করা হয়নি। আমি একজন সিভিয়ান হিসাবে বলতে চাই, তার নামে বড় কিছু করা হোক। কুমিল্লার ময়নামতি কান্টনমেন্টে তার নামে করার কথা ছিল, কিন্তু করা হয়নি।
সভাপতির বক্তব্যে রাওয়ার চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ আব্দুল হক বলেন, মেজর গনি মানে এক অগ্নিঝরা নাম। বর্তমান যুব সমাজের প্রেরণার বাতিঘর, তিনি একজন ইতিহাস। তার জীবনের আদর্শকে ধারণ করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
এ সময় অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, রাওয়ার সেক্রেটারি লে. কর্নেল (অব.) মো. ইরশাদ সাইদ, মেজর জেনারেল (অব.) ইব্রাহিম, ব্রিগ্রেডিয়ার (অব.) শাহজালাল ও মেজর (অব.) জামাল হায়দার প্রমুখ।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বাঙালি মুসলমানদের জন্য আলাদা নিয়মিত বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা মেজর এম এ গনি ১ ডিসেম্বর ১৯১৯ সালে কুমিল্লায় ব্রাহ্মণপাড়ার নাগাইশ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি খুলনা থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন এবং তারপর উচ্চ শিক্ষার জন্য কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে যোগ দেন।
১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বরে পড়াশোনা ছেড়ে কলকাতায় বেঙল ফায়ার সার্ভিসে যোগ দেন। ২য় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতে ৮ জানুয়ারি ১৯৪২ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কমিশন সার্ভিসে যোগ দেন। ৮ আগস্ট ১৯৪২ সালে পদাতিক বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এবং ইন্ডিয়ান পাইওনিয়ার কোরে নিয়োজিত হন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি ব্রহ্মপুত্র নদীর পুর্ব পার্শের এলাকা থেকে বার্মার দক্ষিণে আকিয়াব পর্যন্ত পাইওনিয়ার কোরের সেনাদের নিয়ে শত্রুদের সাথে লড়াই করে আগ্রাসন প্রতিহত করেছিলেন।
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ সালে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট কুর্মিটোলায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখতে ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ সালে উর্ধ্বতন কমাণ্ডারদের আদেশের প্রতিবাদে বেঙল রেজিমেন্টের অফিসাররা বজ্রকণ্ঠে বললেন, “বংগালী সেনারা শুধু তাদের মাতৃভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলবে না।” ‘ভাষা আন্দোলনের প্রথম প্রতিবাদ সেটাই।
পাকিস্তানি সামরিক কমান্ডারদের বৈরি মনোভাবের কারণে তিনি শারিরীক কারণে সেনাবাহিনী থেকে ১৯৫৩ সালের ৬ নভেম্বর অব্যাহতি লাভ করেন।
চাকুরী থেকে অব্যহতি পাবার পরের মাস জানুয়ারি ১৯৫৪ সালে তার নির্বাচনি এলাকার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং যুক্তফ্রন্ট মনোনীত প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে এক ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেন।
তিনি ২৮ শে অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর ১৯৫৭ পর্যন্ত বার্লিনে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ভেটেরান্স কনফারেন্সে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত হন। তিনি ১১ নভেম্বর ১৯৫৭ মধ্য রাতে বার্লিনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাকে কুমিল্লা সেনানিবাসে দাফন করা হয়।

ওষুধশিল্প এখন দেশের প্রায় পুরো বাজারের চাহিদা পূরণে সক্ষম। তবে ওষুধ তৈরির মূল কাঁচামাল অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টের (এপিআই) ৯০ ভাগই এখনো আমদানি করতে হয় বিদেশ থেকে।
৭ মিনিট আগে
মিছিল শেষে জুলাই ঐক্যের নেতারা বলেন, গত দুদিন আওয়ামী লীগ একের পর এক অগ্নি সন্ত্রাস করে যাচ্ছে। অনেক হয়েছে আর নয়, এবার যেখানেই আওয়ামী লীগ দেখা যাবে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে।
২২ মিনিট আগে
দেশের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পৃথক প্রস্তাবের মাধ্যমে ৮০ হাজার মেট্রিক টন সার, ১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল, ৫০ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং ১২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চিনি ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
৪২ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে