
আমার দেশ অনলাইন

ধানক্ষেতকে বিশাল ছবির ক্যানভাসে পরিণত করেছেন এক কৃষক। ঘটনাটি ঘটেছে থাইল্যান্ডে। ধানক্ষেতের সেই বিড়াল এখন প্রদর্শনের অপেক্ষায়। তানিয়াপং জাইখাম আশা করছেন ৩০ ডিসেম্বরের পর অন্তত ১০ হাজার মানুষ সেখানে যাবেন ধানক্ষেত আর বিড়ালের ছবি দেখতে। পর্যটক, বিড়ালপ্রেমী, শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থী আসবেন বলে ধারণা করছেন ।
ডয়েচ ভেলে জানিয়েছে, থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ চিয়াং রাইয়ের জমিতে ধান চাষের মাধ্যমে বিশাল ঘুমন্ত বিড়ালের ছবি এঁকেছেন দেশটির কারখানা শ্রমিক তানিয়াপং জাইখাম। মাঝেমাঝে চাষাবাদও করেন।
সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় প্রায় এক হেক্টর জমিতে বিড়াল এঁকেছেন তিনি। ৩০ ডিসেম্বর সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে পুরো ধানক্ষেত। সবাই এসে যাতে অভিনব উপায়ে আঁকা বিড়ালের ছবি দেখতে পারেন সেজন্য চারপাশে ওয়াচ টাওয়ারও নির্মাণ করছেন জাইখাম।
থাইল্যান্ডে রেইনবো নামের ধানগাছে বিভিন্ন রঙের পাতা দেখা যায়। এর মধ্যে সবুজ, হলুদ, গাঢ় মেরুন এবং আরও কিছু ধানের পাতার রঙেই প্রায় এক হেক্টর জমিতে ঘুমন্ত ৩টি বিড়ালের ছবি এঁকেছেন তানিয়াপং জাইখাম।
জিপিএস আর ড্রোনের সহায়তায় প্রথমে ওপর থেকে একটা স্কেচ এঁকে নিয়েছিলেন তানিয়াপং জাইখাম পরে সেই স্কেচ অনুযায়ী একেক জায়গায় একেক রঙের রেইনবো ধানের বীজ বুনে দেন। বীজ থেকে বের হয়ে গাছ যত বড় হয়েছে ততই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বিড়ালের ছবি। থাইল্যান্ডে রেইনবো নামের ধানগাছে বিভিন্ন রঙের পাতা দেখা যায়।
এখন সেই বিড়াল প্রদর্শনের অপেক্ষায়। তানিয়াপং জাইখাম আশা করছেন ৩০ ডিসেম্বরের পর অন্তত ১০ হাজার মানুষ সেখানে যাবেন ধানক্ষেত আর বিড়ালের ছবি দেখতে। বিড়ালের ছবি দেখতে হাজার হাজার পর্যটক, বিড়ালপ্রেমী, শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থী আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
একজন কৃষক ধানক্ষেতে এমন কাজ করেছেন যা হাজার হাজার পর্যটককে আকৃষ্ট করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ধানক্ষেতকে বিশাল ছবির ক্যানভাসে পরিণত করেছেন এক কৃষক। ঘটনাটি ঘটেছে থাইল্যান্ডে। ধানক্ষেতের সেই বিড়াল এখন প্রদর্শনের অপেক্ষায়। তানিয়াপং জাইখাম আশা করছেন ৩০ ডিসেম্বরের পর অন্তত ১০ হাজার মানুষ সেখানে যাবেন ধানক্ষেত আর বিড়ালের ছবি দেখতে। পর্যটক, বিড়ালপ্রেমী, শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থী আসবেন বলে ধারণা করছেন ।
ডয়েচ ভেলে জানিয়েছে, থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ চিয়াং রাইয়ের জমিতে ধান চাষের মাধ্যমে বিশাল ঘুমন্ত বিড়ালের ছবি এঁকেছেন দেশটির কারখানা শ্রমিক তানিয়াপং জাইখাম। মাঝেমাঝে চাষাবাদও করেন।
সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় প্রায় এক হেক্টর জমিতে বিড়াল এঁকেছেন তিনি। ৩০ ডিসেম্বর সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে পুরো ধানক্ষেত। সবাই এসে যাতে অভিনব উপায়ে আঁকা বিড়ালের ছবি দেখতে পারেন সেজন্য চারপাশে ওয়াচ টাওয়ারও নির্মাণ করছেন জাইখাম।
থাইল্যান্ডে রেইনবো নামের ধানগাছে বিভিন্ন রঙের পাতা দেখা যায়। এর মধ্যে সবুজ, হলুদ, গাঢ় মেরুন এবং আরও কিছু ধানের পাতার রঙেই প্রায় এক হেক্টর জমিতে ঘুমন্ত ৩টি বিড়ালের ছবি এঁকেছেন তানিয়াপং জাইখাম।
জিপিএস আর ড্রোনের সহায়তায় প্রথমে ওপর থেকে একটা স্কেচ এঁকে নিয়েছিলেন তানিয়াপং জাইখাম পরে সেই স্কেচ অনুযায়ী একেক জায়গায় একেক রঙের রেইনবো ধানের বীজ বুনে দেন। বীজ থেকে বের হয়ে গাছ যত বড় হয়েছে ততই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বিড়ালের ছবি। থাইল্যান্ডে রেইনবো নামের ধানগাছে বিভিন্ন রঙের পাতা দেখা যায়।
এখন সেই বিড়াল প্রদর্শনের অপেক্ষায়। তানিয়াপং জাইখাম আশা করছেন ৩০ ডিসেম্বরের পর অন্তত ১০ হাজার মানুষ সেখানে যাবেন ধানক্ষেত আর বিড়ালের ছবি দেখতে। বিড়ালের ছবি দেখতে হাজার হাজার পর্যটক, বিড়ালপ্রেমী, শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থী আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
একজন কৃষক ধানক্ষেতে এমন কাজ করেছেন যা হাজার হাজার পর্যটককে আকৃষ্ট করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জলবায়ু নেতিবাচক প্রভাবে বলি সবচেয়ে বেশি উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ। তাদের জীবন-জীবিকা, স্বাস্থ্যসহ সবকিছুতে এই অভিঘাত সরাসরি ভুক্তভোগী তারা। এমতাবস্থায় চলমান বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে (কপ) বিশ্ব নেতাদের উপকূলীয় মানুষের টিকে থাকার লড়াইকে গুরুত্ব দিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।
১৬ ঘণ্টা আগে
উত্তরের বিভিন্ন জেলার গ্রামগুলোয় প্রকৃতিতে চাদর বেছানো শুরু করেছে কুয়াশা। সন্ধ্যা হতেই উত্তরা হাওয়া হিম বাতাসে জানান দিচ্ছে, শীত বেশ ঝেঁকে নামা শুরু করেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) তেঁতুলিয়ায় ছিল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
২ দিন আগে
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে হেমন্তেই শীত জেঁকে বসেছে। তাপমাত্রা প্রতিদিনই কমছে। দিনে সূর্যের দেখা মিললেও সন্ধ্যার পরেই ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায় চারপাশ, কমতে থাকে তাপমাত্রা।
৪ দিন আগে