
স্টাফ রিপোর্টার

লঘুচাপের প্রভাবে চট্টগ্রাম বিভাগের ৪ জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার আবহাওয়া দপ্তরের পরিচালকের পক্ষে আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা স্বাক্ষরিত এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের উপকূলের কাছে একটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ বিরাজ করছে। এটি উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে মিয়ানমার-বাংলাদেশ উপকূল বরাবর অগ্রসর হতে পারে।
এ ছাড়া লঘুচাপের প্রভাবে মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম জেলার কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে।
অতিভারী বর্ষণের কারণে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৪ জেলা ছাড়া কোথাও কোথাও আকাশ মেঘলা থাকলেও তেমন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। এছাড়া দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সর্তক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায়-২৪ ঘণ্টায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তা ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।

লঘুচাপের প্রভাবে চট্টগ্রাম বিভাগের ৪ জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার আবহাওয়া দপ্তরের পরিচালকের পক্ষে আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা স্বাক্ষরিত এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের উপকূলের কাছে একটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ বিরাজ করছে। এটি উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে মিয়ানমার-বাংলাদেশ উপকূল বরাবর অগ্রসর হতে পারে।
এ ছাড়া লঘুচাপের প্রভাবে মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম জেলার কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে।
অতিভারী বর্ষণের কারণে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৪ জেলা ছাড়া কোথাও কোথাও আকাশ মেঘলা থাকলেও তেমন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। এছাড়া দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সর্তক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায়-২৪ ঘণ্টায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তা ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।

নভেম্বরের শুরুতেই দেশে শীতের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় সকাল-সন্ধ্যায় হালকা শীত অনুভূত হলেও রাজধানী ঢাকায় এখনো তেমন ঠাণ্ডা পড়েনি। তবে দুই দিন আগের বৃষ্টির পর থেকে আবহাওয়া কিছুটা শীতল হয়ে উঠেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে খোলা জায়গার অনেক অভাব। ফলে সৌরশক্তি উৎপাদন একটি সমস্যা। তবে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে এসেছে রপ্তানিমুখী পোশাক খাত। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ডের চাপের মুখে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত সবুজ জ্বালানি ব্যবহার শুরু করেছে।
২ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে নতুন একটি লঘুচাপ। যা উত্তর–উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে মিয়ানমার–বাংলাদেশ উপকূলের দিকে আসতে পারে। লঘুচাপটির প্রভাবে চট্টগ্রাম, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের কিছু এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী কয়েক দিনে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়লেও অন্য
২ দিন আগে
ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ এবং সিলেট জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে
৩ দিন আগে