গাজী মুনছুর আজিজ
ফাদার মারিনো রিগন। একজন মিশনারি হিসেবে ১৯৫৩ সালে তিনি প্রথম বাংলাদেশে আসেন। এরপর টানা ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি থেকেছেন এদেশে। ধর্মযাজক হিসেবে বাংলাদেশে এলেও তিনি কেবল ধর্ম প্রচারই করেননি, সঙ্গে আরও অনেক মানবিক ও সৃজনশীল কাজেও নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। বিশেষ করে তিনি নিবিড়ভাবে করেছেন বাংলা সাহিত্য চর্চা। এছাড়া বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও তার রয়েছে অনন্য অবদান। আর এসব তিনি করেছেন এদেশের মাটি, মানুষ ও সংস্কৃতিকে ভালোবেসে। তার এ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার তাকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করে। এছাড়া তিনি পেয়েছেন বিভিন্ন পুরস্কার-সম্মাননা।
ইতালির পর্যটন নগর ভেনিসের নিকটবর্তী ভিল্লাভেরলা গ্রামে ১৯২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন। এবারের ৫ ফেব্রুয়ারি ছিল তার জন্মশতবর্ষ। বর্তমানে তিনি সমাহিত আছেন বাগেরহাট জেলার মোংলার সুন্দরবনসংলগ্ন শেলাবুনিয়া গ্রামে। এ গ্রামেই আনুষ্ঠানিকভাবে তার মিশনারি জীবন শুরু হয়েছিল। অবশ্য পর্যায়ক্রমে তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মিশনারি কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তবে জীবনের অধিকাংশ সময় তিনি কাটিয়েছেন শেলাবুনিয়া গ্রামেই।
কাজের শুরুতে ভাষা শিখতে গিয়ে তিনি পড়তে শুরু করেন বাংলা সাহিত্য। এভাবে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রেমে জড়িয়ে যান তিনি। নিজের মুগ্ধতা পৌঁছে দিতে চেয়েছেন জন্মভূমি ইতালির মানুষের মাঝেও। তাই ইতালির ভাষায় বাংলা সাহিত্য অনুবাদ করতে শুরু করেন। তিনি শুধু রবীন্দ্রনাথেরই ৪০টি বই অনুবাদ করেছেন। পাশাপাশি অনুবাদ করেছেন মরমি কবি ফকির লালন সাঁইয়ের বেশ কিছু গান। মূলত লালনের গানে তার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। এছাড়া রবীন্দ্র সাহিত্যের প্রতিও ছিল তার বিশেষ দুর্বলতা। তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান-সাক্ষাৎকারে একাধিকবার বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ তার মগজে আর লালনের বাস তার অন্তরে।
তিনি ছিলেন শিক্ষানুরাগী। তার উদ্যোগে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে গড়ে উঠেছে প্রায় ১৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বাংলার সংস্কৃতিকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশ থেকে নিজ দেশ ইতালিতে একাধিকবার সাংস্কৃতিক দল নিয়ে ভ্রমণ করেছেন। মোংলার স্থানীয় বাসিন্দাদের দারিদ্র্য বিমোচনে সেখানকার নারীদের বোনা নকশিকাঁথার বাজার সৃষ্টি করেছেন নিজ দেশে। এসব নকশিকাঁথা নিয়ে ইতালিতে একাধিকবার প্রদর্শনীরও আয়োজন করেছেন।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে তার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা, আশ্রয় ও খাবার সহায়তা সবই করেছেন তিনি। অনন্য এ ভূমিকার জন্য ২০১২ সালে তিনি পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন ফরিদপুরের বানিয়ারচর মিশনে। এ মিশনের হাসপাতালে তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিয়েছেন। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়, খাদ্য সহায়তা, তথ্যপ্রদানসহ নানা সেবা দিয়ে এদেশের স্বাধীনতায় এক অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধে তার এসব অবদানের কথা অনেক মুক্তিযোদ্ধাই তাদের স্মৃতিকথায়, গল্পে ও সাক্ষাৎকারে বলেছেন বা লিখেছেন। বিশেষ করে হেমায়েত বাহিনীর প্রধান হেমায়েত উদ্দিন বীর বিক্রম ছিলেন এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।
মুক্তিযুদ্ধে রামশীলের যুদ্ধে গেরিলা দলনেতা হেয়ায়েত উদ্দিন বীর বিক্রমের মুখের বাঁ পাশে গুলি লেগে ১১টি দাঁত পড়ে যায় এবং গুলি তার মুখের ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়, জিহ্বার একটি অংশও পড়ে যায়। আহত অবস্থায় তিনি রিগনের মিশনে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। রিগন মাতৃসম সেবা দিয়ে হেমায়েত উদ্দিনকে সুস্থ করে তোলেন। সুস্থ হয়ে তিনি আবার ফিরে যান মুক্তিযুদ্ধে।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে রিগনের লেখা ডায়েরি, আলোকচিত্র ও অন্যান্য স্মৃতিসম্পদ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে স্থান পেয়েছে। রিগন নিজেই এসব স্মৃতিসম্পদ দান করেছেন জাদুঘরে।
বাংলাদেশকে ভালোবেসে মৃত্যুর পর এ দেশের মাটিতে মিশে যাওয়ার বাসনা ব্যক্ত করেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর ৯২ বছর বয়সে ইতালির ভিচেঞ্চায় প্রয়াত হন তিনি। শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী মৃত্যুর প্রায় এক বছর পর ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর তার মরদেহ ইতালি থেকে বাংলাদেশে আনা হয়। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করার পর শেলাবুনিয়ার মাটিতেই তাকে সমাহিত করা হয়।
সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্তও তিনি রেখেছেন। তার নামে মোংলার হলদিবুনিয়া গ্রামে গড়ে উঠেছে শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন। এ ফাউন্ডেশন প্রতি বছর হলদিবুনিয়া গ্রামে রিগন মেলার আয়োজন করে থাকে। রিগন বেঁচে থাকতেই এ মেলা শুরু হয়। এছাড়া স্থানীয় সনাতন ধর্মীদের পূজা-পার্বণেও তিনি অতিথি হিসেবে হাজির হয়ে রেখেছেন ভিন্ন দৃষ্টান্ত। তার জন্মদিন উপলক্ষে প্রতি বছর তার নামে মেলার আয়োজন করে মোংলার স্থানীয় সংস্থা ফাদার রিগন শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন।
ফাদার মারিনো রিগন। একজন মিশনারি হিসেবে ১৯৫৩ সালে তিনি প্রথম বাংলাদেশে আসেন। এরপর টানা ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি থেকেছেন এদেশে। ধর্মযাজক হিসেবে বাংলাদেশে এলেও তিনি কেবল ধর্ম প্রচারই করেননি, সঙ্গে আরও অনেক মানবিক ও সৃজনশীল কাজেও নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। বিশেষ করে তিনি নিবিড়ভাবে করেছেন বাংলা সাহিত্য চর্চা। এছাড়া বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও তার রয়েছে অনন্য অবদান। আর এসব তিনি করেছেন এদেশের মাটি, মানুষ ও সংস্কৃতিকে ভালোবেসে। তার এ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার তাকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করে। এছাড়া তিনি পেয়েছেন বিভিন্ন পুরস্কার-সম্মাননা।
ইতালির পর্যটন নগর ভেনিসের নিকটবর্তী ভিল্লাভেরলা গ্রামে ১৯২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন। এবারের ৫ ফেব্রুয়ারি ছিল তার জন্মশতবর্ষ। বর্তমানে তিনি সমাহিত আছেন বাগেরহাট জেলার মোংলার সুন্দরবনসংলগ্ন শেলাবুনিয়া গ্রামে। এ গ্রামেই আনুষ্ঠানিকভাবে তার মিশনারি জীবন শুরু হয়েছিল। অবশ্য পর্যায়ক্রমে তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মিশনারি কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তবে জীবনের অধিকাংশ সময় তিনি কাটিয়েছেন শেলাবুনিয়া গ্রামেই।
কাজের শুরুতে ভাষা শিখতে গিয়ে তিনি পড়তে শুরু করেন বাংলা সাহিত্য। এভাবে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রেমে জড়িয়ে যান তিনি। নিজের মুগ্ধতা পৌঁছে দিতে চেয়েছেন জন্মভূমি ইতালির মানুষের মাঝেও। তাই ইতালির ভাষায় বাংলা সাহিত্য অনুবাদ করতে শুরু করেন। তিনি শুধু রবীন্দ্রনাথেরই ৪০টি বই অনুবাদ করেছেন। পাশাপাশি অনুবাদ করেছেন মরমি কবি ফকির লালন সাঁইয়ের বেশ কিছু গান। মূলত লালনের গানে তার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। এছাড়া রবীন্দ্র সাহিত্যের প্রতিও ছিল তার বিশেষ দুর্বলতা। তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান-সাক্ষাৎকারে একাধিকবার বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ তার মগজে আর লালনের বাস তার অন্তরে।
তিনি ছিলেন শিক্ষানুরাগী। তার উদ্যোগে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে গড়ে উঠেছে প্রায় ১৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বাংলার সংস্কৃতিকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশ থেকে নিজ দেশ ইতালিতে একাধিকবার সাংস্কৃতিক দল নিয়ে ভ্রমণ করেছেন। মোংলার স্থানীয় বাসিন্দাদের দারিদ্র্য বিমোচনে সেখানকার নারীদের বোনা নকশিকাঁথার বাজার সৃষ্টি করেছেন নিজ দেশে। এসব নকশিকাঁথা নিয়ে ইতালিতে একাধিকবার প্রদর্শনীরও আয়োজন করেছেন।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে তার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা, আশ্রয় ও খাবার সহায়তা সবই করেছেন তিনি। অনন্য এ ভূমিকার জন্য ২০১২ সালে তিনি পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন ফরিদপুরের বানিয়ারচর মিশনে। এ মিশনের হাসপাতালে তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিয়েছেন। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়, খাদ্য সহায়তা, তথ্যপ্রদানসহ নানা সেবা দিয়ে এদেশের স্বাধীনতায় এক অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধে তার এসব অবদানের কথা অনেক মুক্তিযোদ্ধাই তাদের স্মৃতিকথায়, গল্পে ও সাক্ষাৎকারে বলেছেন বা লিখেছেন। বিশেষ করে হেমায়েত বাহিনীর প্রধান হেমায়েত উদ্দিন বীর বিক্রম ছিলেন এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।
মুক্তিযুদ্ধে রামশীলের যুদ্ধে গেরিলা দলনেতা হেয়ায়েত উদ্দিন বীর বিক্রমের মুখের বাঁ পাশে গুলি লেগে ১১টি দাঁত পড়ে যায় এবং গুলি তার মুখের ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়, জিহ্বার একটি অংশও পড়ে যায়। আহত অবস্থায় তিনি রিগনের মিশনে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। রিগন মাতৃসম সেবা দিয়ে হেমায়েত উদ্দিনকে সুস্থ করে তোলেন। সুস্থ হয়ে তিনি আবার ফিরে যান মুক্তিযুদ্ধে।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে রিগনের লেখা ডায়েরি, আলোকচিত্র ও অন্যান্য স্মৃতিসম্পদ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে স্থান পেয়েছে। রিগন নিজেই এসব স্মৃতিসম্পদ দান করেছেন জাদুঘরে।
বাংলাদেশকে ভালোবেসে মৃত্যুর পর এ দেশের মাটিতে মিশে যাওয়ার বাসনা ব্যক্ত করেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর ৯২ বছর বয়সে ইতালির ভিচেঞ্চায় প্রয়াত হন তিনি। শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী মৃত্যুর প্রায় এক বছর পর ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর তার মরদেহ ইতালি থেকে বাংলাদেশে আনা হয়। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করার পর শেলাবুনিয়ার মাটিতেই তাকে সমাহিত করা হয়।
সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্তও তিনি রেখেছেন। তার নামে মোংলার হলদিবুনিয়া গ্রামে গড়ে উঠেছে শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন। এ ফাউন্ডেশন প্রতি বছর হলদিবুনিয়া গ্রামে রিগন মেলার আয়োজন করে থাকে। রিগন বেঁচে থাকতেই এ মেলা শুরু হয়। এছাড়া স্থানীয় সনাতন ধর্মীদের পূজা-পার্বণেও তিনি অতিথি হিসেবে হাজির হয়ে রেখেছেন ভিন্ন দৃষ্টান্ত। তার জন্মদিন উপলক্ষে প্রতি বছর তার নামে মেলার আয়োজন করে মোংলার স্থানীয় সংস্থা ফাদার রিগন শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন।
‘সত্য, ন্যায় ও জ্ঞানের চর্চায় তরুণরাই সমাজের আলোকবর্তিকা’ এই বিশ্বাসে আমার দেশ পাঠকমেলা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো কার্যনির্বাহী সদস্যদের আলোচনা ও রাকসু নির্বাচনকে ঘিরে এক মতবিনিময় সভা।
৫ দিন আগেঢাকার প্রাণকেন্দ্র জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক ইসলামি বইমেলা। বিভিন্ন দেশের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান এবং বইপ্রেমী মানুষের আগমনে মুখর বইমেলা পরিদর্শনে যান আমার দেশ পাঠকমেলা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা।
১২ দিন আগেবন্দর ব্যবস্থাপনা ও সরবরাহ বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাদুল ইসলামের সঞ্চালনায় পাঠচক্রে আলোচ্য বিষয় ছিল ‘বাংলাদেশে পাশ্চাত্য মূল্যবোধের প্রভাব’। এই পাঠচক্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ও বিভিন্ন সেশনের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে নির্ধারিত বিষয়ের ওপর তাদের সুচিন্তিত মন্তব্য তুলে ধরেন।
১২ দিন আগেআন্তর্জাতিক ইসলামী বইমেলা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হলো মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসবিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১৯ দিন আগে