স্টাফ রিপোর্টার
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেছেন, জামায়াত কোন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দখলবাজদের সঙ্গে জোট করবে না। সৎ, যোগ্য, দক্ষ, নৈতিক ও আদর্শবান নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতিকে একটি নিরাপদ বাসযোগ্য কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দেওয়া জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্য।
শুক্রবার বিকালে জামায়াতে ইসলামী রাজধানীর ডেমরা অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত প্রচারাভিযান শেষে সংক্ষিপ্ত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, যারা দল পরিচালনায় ব্যর্থ, তারা দেশ পরিচালনায়ও ব্যর্থ। যারা ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই দলের নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না তারা ক্ষমতায় গেলে দেশের পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হবে জাতি সেটি জানে। যে দলের এক নেতা আরেক নেতার কাছে নিরাপদ নয়, এক কর্মী আরেক কর্মীর কাছে নিরাপদ নয়, সেই দলের কাছে দেশ ও জাতি কখনোই নিরাপদে থাকতে পারবে না।
ড. মাসুদ আরো বলেন, আওয়ামী জাহেলী যুগের অবসান ঘটার পর এখন কারা প্রতিদিন মানুষ হত্যা করছে, কারা খুনাখুনি করছে, কারা চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী, দখলবাজি, টেন্ডরাবাজি করছে এর জবাব রাজনৈতিক দলগুলোকেই জাতির সামনে দিতে হবে।
তিনি বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকান্ডের মতো হত্যাকান্ড ঘটানোর জন্য ছাত্র-জনতা গণঅভ্যুত্থান অর্জন করেনি। যেখানে দেখা গেছে চাঁদা তোলা নিয়ে, চাঁদা দাবি নিয়ে একটি দলের দুই গ্রুপের নৃশংসতায় এই হত্যাকান্ড চালিয়েছে। সেখানে যুবদলের এক নেতা তাদেরই আরেক গ্রুপের সদস্যকে পাথর দিয়ে শরীর ও মাথা থেঁতলে থেঁতলে লাশ নিয়ে নৃত্য করছে।
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ লগি-বইঠা দিয়ে যেভাবে মানুষকে পিটিয়ে-পিটিয়ে হত্যা করেছে তারচেয়েও ভয়ংকর ভাবে তারা এখন মানুষ হত্যা শুরু করেছে। সারাদেশে তারা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। আগামী নির্বাচনে জনগণ এর জবাব দিবে।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য ও ডেমরা জোনের পরিচালক অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারী ঢাকা-৫ আসনের দলীয় প্রার্থী মোহাম্মদ কামাল হোসেন। এসময় স্থানীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেছেন, জামায়াত কোন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দখলবাজদের সঙ্গে জোট করবে না। সৎ, যোগ্য, দক্ষ, নৈতিক ও আদর্শবান নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতিকে একটি নিরাপদ বাসযোগ্য কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দেওয়া জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্য।
শুক্রবার বিকালে জামায়াতে ইসলামী রাজধানীর ডেমরা অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত প্রচারাভিযান শেষে সংক্ষিপ্ত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, যারা দল পরিচালনায় ব্যর্থ, তারা দেশ পরিচালনায়ও ব্যর্থ। যারা ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই দলের নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না তারা ক্ষমতায় গেলে দেশের পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হবে জাতি সেটি জানে। যে দলের এক নেতা আরেক নেতার কাছে নিরাপদ নয়, এক কর্মী আরেক কর্মীর কাছে নিরাপদ নয়, সেই দলের কাছে দেশ ও জাতি কখনোই নিরাপদে থাকতে পারবে না।
ড. মাসুদ আরো বলেন, আওয়ামী জাহেলী যুগের অবসান ঘটার পর এখন কারা প্রতিদিন মানুষ হত্যা করছে, কারা খুনাখুনি করছে, কারা চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী, দখলবাজি, টেন্ডরাবাজি করছে এর জবাব রাজনৈতিক দলগুলোকেই জাতির সামনে দিতে হবে।
তিনি বলেন, মিটফোর্ডের হত্যাকান্ডের মতো হত্যাকান্ড ঘটানোর জন্য ছাত্র-জনতা গণঅভ্যুত্থান অর্জন করেনি। যেখানে দেখা গেছে চাঁদা তোলা নিয়ে, চাঁদা দাবি নিয়ে একটি দলের দুই গ্রুপের নৃশংসতায় এই হত্যাকান্ড চালিয়েছে। সেখানে যুবদলের এক নেতা তাদেরই আরেক গ্রুপের সদস্যকে পাথর দিয়ে শরীর ও মাথা থেঁতলে থেঁতলে লাশ নিয়ে নৃত্য করছে।
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ লগি-বইঠা দিয়ে যেভাবে মানুষকে পিটিয়ে-পিটিয়ে হত্যা করেছে তারচেয়েও ভয়ংকর ভাবে তারা এখন মানুষ হত্যা শুরু করেছে। সারাদেশে তারা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। আগামী নির্বাচনে জনগণ এর জবাব দিবে।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য ও ডেমরা জোনের পরিচালক অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারী ঢাকা-৫ আসনের দলীয় প্রার্থী মোহাম্মদ কামাল হোসেন। এসময় স্থানীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২২ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে