
স্টাফ রিপোর্টার

নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনকে ‘ধর্মবিদ্বেষী ও ইসলামবিরোধী’ আখ্যায়িত করে অবিলম্বে এটি বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে বিক্ষোভ মিছিল পূর্ববর্তী সমাবেশে দলের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের এই দাবি জানান।
সমাবেশে দলটির মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তার ১০ টির মত প্রস্তাবনা সরাসরি কোরআনের বিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। কমিশনের প্রতিবেদনে মুসলিম উত্তরাধিকার আইন বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।
মুসলিম পারিবারিক আইন সংস্কার করে সকল ধর্মের জন্য অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে যেখানে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে নারী-পুরুষের কথিত সমান অধিকার থাকবে। স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করতে পারবে। যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব প্রস্তাবনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদে অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কার্যকর করারও প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, দেশের স্বার্থে, ইসলামের স্বার্থে এবং নারীদের স্বার্থে এই কমিশন বাতিল করতে হবে। কারণ, দেশের মানুষের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এই কমিশন দাঁড়িয়েছে। তারা পরিবার ও সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরির অপচেষ্টা করছে। পাশ্চাত্য জীবন দর্শনে প্রভাবিত কমিশনের এসব সদস্যরা বাংলাদেশের নারীদের সর্বসাধারণের আদৌ প্রতিনিধিত্ব করেন না। এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। তাদের প্রস্তাবনাসমূহ মেনে নিলে তা হবে ইসলাম ও মুসলিম পরিচয়ের অস্তিত্বের উপর একটি সুপরিকল্পিত আঘাত। কমিশনের এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়াতে হবে। এই কমিশন বাতিল ঘোষণা দেওয়া পর্যন্ত সকলকে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, সম্প্রতি ভারতে ওয়াক্ফ আইন সংস্কারের মাধ্যমে মুসলিমদের সম্পত্তি উচ্ছেদ ও বাজেয়াপ্ত করছে বিজেপি সরকার। কাশ্মীরের মুসলমানদের উপর ফিলিস্তিনের গাজার মত গণহত্যা চালানোর জন্য বিজেপি নেতারা উস্কানি দিচ্ছে। আমরা ভারতীয় মুসলমানদের উপর উগ্রবাদী হিন্দুত্ববাদের সকল আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা জানাই। ভারত সরকারকে তার নিজ দেশের সংখ্যালঘু মুসলমানদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানাই।
খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আজীজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার।

নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনকে ‘ধর্মবিদ্বেষী ও ইসলামবিরোধী’ আখ্যায়িত করে অবিলম্বে এটি বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে বিক্ষোভ মিছিল পূর্ববর্তী সমাবেশে দলের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের এই দাবি জানান।
সমাবেশে দলটির মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তার ১০ টির মত প্রস্তাবনা সরাসরি কোরআনের বিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। কমিশনের প্রতিবেদনে মুসলিম উত্তরাধিকার আইন বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।
মুসলিম পারিবারিক আইন সংস্কার করে সকল ধর্মের জন্য অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে যেখানে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে নারী-পুরুষের কথিত সমান অধিকার থাকবে। স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করতে পারবে। যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব প্রস্তাবনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদে অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কার্যকর করারও প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, দেশের স্বার্থে, ইসলামের স্বার্থে এবং নারীদের স্বার্থে এই কমিশন বাতিল করতে হবে। কারণ, দেশের মানুষের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এই কমিশন দাঁড়িয়েছে। তারা পরিবার ও সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরির অপচেষ্টা করছে। পাশ্চাত্য জীবন দর্শনে প্রভাবিত কমিশনের এসব সদস্যরা বাংলাদেশের নারীদের সর্বসাধারণের আদৌ প্রতিনিধিত্ব করেন না। এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। তাদের প্রস্তাবনাসমূহ মেনে নিলে তা হবে ইসলাম ও মুসলিম পরিচয়ের অস্তিত্বের উপর একটি সুপরিকল্পিত আঘাত। কমিশনের এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়াতে হবে। এই কমিশন বাতিল ঘোষণা দেওয়া পর্যন্ত সকলকে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, সম্প্রতি ভারতে ওয়াক্ফ আইন সংস্কারের মাধ্যমে মুসলিমদের সম্পত্তি উচ্ছেদ ও বাজেয়াপ্ত করছে বিজেপি সরকার। কাশ্মীরের মুসলমানদের উপর ফিলিস্তিনের গাজার মত গণহত্যা চালানোর জন্য বিজেপি নেতারা উস্কানি দিচ্ছে। আমরা ভারতীয় মুসলমানদের উপর উগ্রবাদী হিন্দুত্ববাদের সকল আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা জানাই। ভারত সরকারকে তার নিজ দেশের সংখ্যালঘু মুসলমানদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানাই।
খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আজীজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার।

জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ছাত্রশিবির নেতৃত্ব তৈরির কারখানা। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই তারা জাতিকে যোগ্য নেতৃত্ব উপহার দিয়ে আসছে। ইতোমধ্যে সততা ও দক্ষতার পরিচয়ও দিয়েছে শিবিরের তৈরি নেতৃত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
৫ ঘণ্টা আগে
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগে