স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি- এনসিপিকে বিভেদ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
গতকাল সোমবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সংলগ্ন বিজয় একাত্তর চত্বরে মিছিলের শুরুতে এ আহ্বান করেন মঞ্জু।
দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. ওহাব মিনারের সভাপতিত্বে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা,নাসরিন সুলতানা মিলি।
মঞ্জু বলেন, গণঅভ্যুত্থানে দলের ব্যানারে না হলেও নির্দলীয় অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সমর্থন ও ভূমিকা রেখেছে বিএনপি-জামায়াতসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তাদের শত শত নেতা-কর্মী শাহাদাত বরণ করেছেন এবং হাজার হাজার সমর্থক আহত-পঙ্গু হয়েছেন। কিন্তু এখন কোন দলের অবদান বেশি, তা নিয়ে তারা পরস্পরকে আক্রমণ করে কথা বলছে।
তিনি বলেন, গত বছরের জুলাইয়ের শুরু থেকে এবি পার্টিসহ কয়েকটি দল দলীয় ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছে। ৪ আগস্ট দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার ফুয়াদ দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে ছাত্রদের আহ্বানে দেশবাসীকে ঢাকামুখী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। জুলাই-আগস্ট জুড়ে এবি পার্টি প্রকাশ্য দলীয় ব্যানারে রাজপথে সংগ্রাম করেছে, রক্ত দিয়েছে, কারা নির্যাতন ভোগ করেছে। আমাদের অংশগ্রহণ ছিল দলগত, তবে আমরা মনে করি আমাদের অবদান অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য। বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির নেতা কর্মীরা নির্দলীয় পরিচয়ে সবচাইতে বেশী ত্যাগী অবদান রেখেছে এই অভ্যুত্থানে। কিন্তু এখন তারা দলীয়ভাবে ক্রেডিট নিতে গিয়ে বিবাদে জড়াচ্ছেন যা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। তিনি বলেন দলীয়ভাবে এনসিপি কোন অবদান দাবি করতে পারেনা কারণ এনসিপির জন্ম হয়েছে অভ্যুত্থানের পর। এনসিপির নেতৃত্বে এখন যারা আছেন তাদেরকে গণঅভ্যুত্থানের মূল নেতা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবদানের বিতর্কে জড়িয়ে কেউ কাউকে আপোষকামী এবং সাবেক ছাত্রলীগ বলে সম্বোধন করা উচিত নয়। তিনি দেশ ও জাতির কল্যাণে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিকে এ জাতীয় বিভেদ বন্ধ করার আহ্বান জানান।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র যদি সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ও আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়ন হতো, তাহলে এটি একটি ঐতিহাসিক দলিলে পরিণত হতো। কিন্তু তা না করে একতরফাভাবে এটি উপস্থাপন করাটা শোভনীয় হচ্ছে না। আমরা জানি না, এটি কোথায়, কার মাধ্যমে এবং কী প্রক্রিয়ায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। জুলাই সনদ প্রায় প্রস্তুত। কিন্তু সেটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে—সেই রূপরেখা আমাদের জানানো হয়নি। সুতরাং, জুলাই সনদকে কার্যকর করতে হলে আগে তার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি- এনসিপিকে বিভেদ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
গতকাল সোমবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সংলগ্ন বিজয় একাত্তর চত্বরে মিছিলের শুরুতে এ আহ্বান করেন মঞ্জু।
দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. ওহাব মিনারের সভাপতিত্বে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা,নাসরিন সুলতানা মিলি।
মঞ্জু বলেন, গণঅভ্যুত্থানে দলের ব্যানারে না হলেও নির্দলীয় অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সমর্থন ও ভূমিকা রেখেছে বিএনপি-জামায়াতসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তাদের শত শত নেতা-কর্মী শাহাদাত বরণ করেছেন এবং হাজার হাজার সমর্থক আহত-পঙ্গু হয়েছেন। কিন্তু এখন কোন দলের অবদান বেশি, তা নিয়ে তারা পরস্পরকে আক্রমণ করে কথা বলছে।
তিনি বলেন, গত বছরের জুলাইয়ের শুরু থেকে এবি পার্টিসহ কয়েকটি দল দলীয় ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছে। ৪ আগস্ট দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার ফুয়াদ দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে ছাত্রদের আহ্বানে দেশবাসীকে ঢাকামুখী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। জুলাই-আগস্ট জুড়ে এবি পার্টি প্রকাশ্য দলীয় ব্যানারে রাজপথে সংগ্রাম করেছে, রক্ত দিয়েছে, কারা নির্যাতন ভোগ করেছে। আমাদের অংশগ্রহণ ছিল দলগত, তবে আমরা মনে করি আমাদের অবদান অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য। বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির নেতা কর্মীরা নির্দলীয় পরিচয়ে সবচাইতে বেশী ত্যাগী অবদান রেখেছে এই অভ্যুত্থানে। কিন্তু এখন তারা দলীয়ভাবে ক্রেডিট নিতে গিয়ে বিবাদে জড়াচ্ছেন যা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। তিনি বলেন দলীয়ভাবে এনসিপি কোন অবদান দাবি করতে পারেনা কারণ এনসিপির জন্ম হয়েছে অভ্যুত্থানের পর। এনসিপির নেতৃত্বে এখন যারা আছেন তাদেরকে গণঅভ্যুত্থানের মূল নেতা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবদানের বিতর্কে জড়িয়ে কেউ কাউকে আপোষকামী এবং সাবেক ছাত্রলীগ বলে সম্বোধন করা উচিত নয়। তিনি দেশ ও জাতির কল্যাণে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিকে এ জাতীয় বিভেদ বন্ধ করার আহ্বান জানান।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র যদি সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ও আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়ন হতো, তাহলে এটি একটি ঐতিহাসিক দলিলে পরিণত হতো। কিন্তু তা না করে একতরফাভাবে এটি উপস্থাপন করাটা শোভনীয় হচ্ছে না। আমরা জানি না, এটি কোথায়, কার মাধ্যমে এবং কী প্রক্রিয়ায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। জুলাই সনদ প্রায় প্রস্তুত। কিন্তু সেটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে—সেই রূপরেখা আমাদের জানানো হয়নি। সুতরাং, জুলাই সনদকে কার্যকর করতে হলে আগে তার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ছাত্রশিবির নেতৃত্ব তৈরির কারখানা। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই তারা জাতিকে যোগ্য নেতৃত্ব উপহার দিয়ে আসছে। ইতোমধ্যে সততা ও দক্ষতার পরিচয়ও দিয়েছে শিবিরের তৈরি নেতৃত্ব।
১৭ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
২ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে