
স্টাফ রিপোর্টার

আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত জুলাইসহ সব গণহত্যার বিচার দাবি, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে দুই দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম আকাঙ্ক্ষা ছিল সকল গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ, স্বাধীন ও শক্তিশালী সাংবিধানিক কাঠামো গঠন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতির এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ। সেই কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশের অভিযাত্রায় জুলাই সনদ একটি অপরিহার্য উপাদান। কিন্তু জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানে সরকার সময়ক্ষেপণ নীতি গ্রহণ করেছে। কার ইশারা ও এজেন্ডা বাস্তবায়নে সরকার এমন করছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।
তিনি আরো বলেন, গণহত্যার বিচারের ক্ষেত্রে ধীরগতি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতার সুযোগে আওয়ামী লীগ অতীতের ন্যায় আবারও দেশে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। বাংলাদেশে গুম ও গণহত্যার প্রবর্তক নিষিদ্ধ এই দলটি ইতোমধ্যে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নাশকতা শুরু করেছে।
কেন্দ্রীয় সভাপতি দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান ও গণহত্যাকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানান।
কর্মসূচি হলো বুধবার দেশব্যাপী বিভাগীয় শহরে এবং বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।
জাহিদুল ইসলাম দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতাকে সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকা এবং এই কর্মসূচি সফল করার জন্য আহ্বান জানান।
এর আগে মঙ্গলবার যৌথ বিবৃতিতে গণহত্যার দায়ে নিষিদ্ধ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ দেশকে অস্থিতিশীল করা, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি ও পরিকল্পিতভাবে নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে এবং জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানের দাবি জানান ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম।

আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত জুলাইসহ সব গণহত্যার বিচার দাবি, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে দুই দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম আকাঙ্ক্ষা ছিল সকল গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ, স্বাধীন ও শক্তিশালী সাংবিধানিক কাঠামো গঠন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতির এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ। সেই কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশের অভিযাত্রায় জুলাই সনদ একটি অপরিহার্য উপাদান। কিন্তু জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানে সরকার সময়ক্ষেপণ নীতি গ্রহণ করেছে। কার ইশারা ও এজেন্ডা বাস্তবায়নে সরকার এমন করছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।
তিনি আরো বলেন, গণহত্যার বিচারের ক্ষেত্রে ধীরগতি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতার সুযোগে আওয়ামী লীগ অতীতের ন্যায় আবারও দেশে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। বাংলাদেশে গুম ও গণহত্যার প্রবর্তক নিষিদ্ধ এই দলটি ইতোমধ্যে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নাশকতা শুরু করেছে।
কেন্দ্রীয় সভাপতি দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান ও গণহত্যাকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানান।
কর্মসূচি হলো বুধবার দেশব্যাপী বিভাগীয় শহরে এবং বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।
জাহিদুল ইসলাম দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতাকে সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকা এবং এই কর্মসূচি সফল করার জন্য আহ্বান জানান।
এর আগে মঙ্গলবার যৌথ বিবৃতিতে গণহত্যার দায়ে নিষিদ্ধ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ দেশকে অস্থিতিশীল করা, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি ও পরিকল্পিতভাবে নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে এবং জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদানের দাবি জানান ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মাধ্যমেই অতি দ্রুত আদেশ জারি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
২ ঘণ্টা আগে
সদ্য বিএনপিতে যোগদান করা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেছেন, যতদিন পর্যন্ত এই খুনি হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে দেশের মাটিতে ফাঁসির দড়িতে না ঝোলানো হচ্ছে, ততদিন সকাল-বিকেল, স্বজ্ঞানে কিংবা ঘুমের স্বপ্নেও এই হাসিনার নাম মাথায় ঘুরবে। যতবার এই নাম মুখে আসে, মনে রাখবেন— তা কেবল ঘৃণা থেকেই আসে।
২ ঘণ্টা আগে
গত দুই দিনে রাজধানীতে বাসসহ গাড়িতে আগুন দেওয়া ও ককটেল ফুটানোর ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ।
২ ঘণ্টা আগে
আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজি দীর্ঘদিন ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সারা দেশে বিস্তৃত বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষাবোর্ডের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন কছিলেন। প্রবীন রাজনীতিবিদ ও আলেম হিসেবে তিনি সারাদেশে প্রশিদ্ধ ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে