গোলটেবিল বৈঠকে ফরহাদ মজহার
বিশেষ প্রতিনিধি
বিশিষ্ট কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থান ঔপনিবেশিক, সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই ইতিহাসের সাথে যুক্ত। যতক্ষণ পর্যন্ত এই তরুণরা এটা বুঝতে না পারছে এবং এর পক্ষে সঠিক বয়ান তৈরি করতে না পরছে ততক্ষণ নিজেরা ঝগড়া করবে, বোতল ছুঁড়ে মারবে। এছাড়া কেউ উল্টা-পাল্টা স্লোগান দিবে আর পুরো জিনিসটা ধ্বংস করে ফেলবে।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে কোরআন পাঠ আন্দোলনের গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, আমি আপনাদের কাছে হাত জোড় করছি -এসব করবেন না, ফিরে আসুন এসব থেকে। আপানারা মনে রাখবেন এই আন্দোলন হয়েছে সমস্ত ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে, এই আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের সকল কিছু ধ্বংস করে দিতে হবে আমাদের।
এই বিশিষ্ট কবি ও চিন্তক বলেন, কোনো ব্যক্তি একা জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান ঘটায়নি। এটি দীর্ঘ লড়াইয়ের ফসল। গণঅভ্যুত্থান করা হয়েছে জনগণের ক্ষমতা কায়েম করতে, গণঅভ্যুত্থান একটি সামাজিক ও রুহানি শক্তি। তাই রক্তের ঐক্য এখন যেকোনোভাবে টিকিয়ে রাখতে হবে।
তিনি আরো বলেন, এই আন্দোলন কে ঘটিয়েছে, কে মাস্টারমাইন্ড এসব খুব তুচ্ছ তর্ক। কোনো ব্যক্তি এই অভ্যুত্থান ঘটায়নি। ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ২০২৪ এর অভ্যুত্থান একটি ঔপনিবেশিক বিরোধী আন্দোলন।
তিনি আরও বলেন, ৫ই আগস্ট বাংলাদেশ নতুন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী হিসেবে হাজির হয়েছে। আমাদের লড়াইটা পশ্চিমের বিরুদ্ধে। আমাদের পশ্চিমকে জয় করতে হবে। তাছাড়া এই অঞ্চলকে যখন ঔপনিবেশিক করা হলো, তখন থেকে আমাদের ধর্ম, ইতিহাস, কালচার সম্পর্কে তাদের বয়ান বা ব্যাখ্যা হাজির করা হয়েছে। সেসব জিনিস বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখন পড়ানো হয়। ফলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আমরা গোলামে পরিণত হয়েছি। কারণ ইতিহাস সম্পর্কে আমরা জানি না।
কোরআন পাঠ আন্দোলনের আহ্বায়ক আবু সাঈদ খানের সভাপতিত্বে এবং দি ইক্বরার প্রতিষ্ঠাতা সাদিক মোহাম্মদ আলমের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন আইনজীবী আবু হেনা রাজ্জাকী, বিইউপির সাবেক সহযোগী অধ্যাপক মেজর (অব.) আলমগীর হোসেন, প্রাবন্ধিক ও গবেষক আশরাফুল ইসলাম এবং দৈনিক দেশেরপত্র পত্রিকার সম্পাদক রুফায়দাহ পন্নী।
এমএস
বিশিষ্ট কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থান ঔপনিবেশিক, সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই ইতিহাসের সাথে যুক্ত। যতক্ষণ পর্যন্ত এই তরুণরা এটা বুঝতে না পারছে এবং এর পক্ষে সঠিক বয়ান তৈরি করতে না পরছে ততক্ষণ নিজেরা ঝগড়া করবে, বোতল ছুঁড়ে মারবে। এছাড়া কেউ উল্টা-পাল্টা স্লোগান দিবে আর পুরো জিনিসটা ধ্বংস করে ফেলবে।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে কোরআন পাঠ আন্দোলনের গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, আমি আপনাদের কাছে হাত জোড় করছি -এসব করবেন না, ফিরে আসুন এসব থেকে। আপানারা মনে রাখবেন এই আন্দোলন হয়েছে সমস্ত ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে, এই আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের সকল কিছু ধ্বংস করে দিতে হবে আমাদের।
এই বিশিষ্ট কবি ও চিন্তক বলেন, কোনো ব্যক্তি একা জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান ঘটায়নি। এটি দীর্ঘ লড়াইয়ের ফসল। গণঅভ্যুত্থান করা হয়েছে জনগণের ক্ষমতা কায়েম করতে, গণঅভ্যুত্থান একটি সামাজিক ও রুহানি শক্তি। তাই রক্তের ঐক্য এখন যেকোনোভাবে টিকিয়ে রাখতে হবে।
তিনি আরো বলেন, এই আন্দোলন কে ঘটিয়েছে, কে মাস্টারমাইন্ড এসব খুব তুচ্ছ তর্ক। কোনো ব্যক্তি এই অভ্যুত্থান ঘটায়নি। ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে ২০২৪ এর অভ্যুত্থান একটি ঔপনিবেশিক বিরোধী আন্দোলন।
তিনি আরও বলেন, ৫ই আগস্ট বাংলাদেশ নতুন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী হিসেবে হাজির হয়েছে। আমাদের লড়াইটা পশ্চিমের বিরুদ্ধে। আমাদের পশ্চিমকে জয় করতে হবে। তাছাড়া এই অঞ্চলকে যখন ঔপনিবেশিক করা হলো, তখন থেকে আমাদের ধর্ম, ইতিহাস, কালচার সম্পর্কে তাদের বয়ান বা ব্যাখ্যা হাজির করা হয়েছে। সেসব জিনিস বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখন পড়ানো হয়। ফলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আমরা গোলামে পরিণত হয়েছি। কারণ ইতিহাস সম্পর্কে আমরা জানি না।
কোরআন পাঠ আন্দোলনের আহ্বায়ক আবু সাঈদ খানের সভাপতিত্বে এবং দি ইক্বরার প্রতিষ্ঠাতা সাদিক মোহাম্মদ আলমের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন আইনজীবী আবু হেনা রাজ্জাকী, বিইউপির সাবেক সহযোগী অধ্যাপক মেজর (অব.) আলমগীর হোসেন, প্রাবন্ধিক ও গবেষক আশরাফুল ইসলাম এবং দৈনিক দেশেরপত্র পত্রিকার সম্পাদক রুফায়দাহ পন্নী।
এমএস
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩১ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে