স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, সব ধর্মের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সহ একটি সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ করছে জামায়াত ইসলামী।
তিনি বলেন, আজ মানুষ দেখতে পাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী ব্যক্তি বা দলের চেয়ে দেশ ও জাতিকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে, জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে। ৫ আগস্টের পরে দেশের মানুষের বিশাল প্রত্যাশাকে সামনে রেখে জামায়াত কাজ করছে। জাতীয় সব ক্রান্তিলগ্নে ধৈর্য ধারণ করে জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং সরকারের প্রতি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছে দলটি।
তিনি সোমবার বিকালে রাজধানীর মিরপুরে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর-কাফরুল জোনের (ঢাকা-১৫ আসনের উদ্যোগে) মহিলা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
আসন পরিচালক ও ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মুসার সভাপতিত্বে এবং সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিকের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও মহানগর উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন ও উত্তর সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম। উপস্থিত ছিলেন মিরপুর পূর্ব থানা আমির শাহ আলম তুহিন, কাফরুল দক্ষিণ থানা আমির উপাধ্যক্ষ আনোয়ারুল করিম, কাফরুল উত্তর থানা আমির রেজাউল করিম প্রমুখ। সমাবেশে ব্যাপক সংখ্যক নারী যোগ দেন।
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে অতিক্রম করছে। বিগত যুগে দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন ও একনায়কতন্ত্রের কারণে আমাদের উপর ভয়াবহ জুলুম- নিপীড়ন চালানো হয়েছে। সমাজের প্রতিটি শ্রেণি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারা, বৃদ্ধ ও শিশুরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশের ওলামায়ে কেরামও রেহায় পায়নি। শীর্ষস্থানীয় আলেমদের কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছে, মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে এবং সব ধরনের কষ্টের মধ্যে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল ভোটারবিহীন, ২০১৮ সালের নির্বাচন জাতির সবচেয়ে লজ্জাজনক এবং ২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল প্রহসনমূলক। এই তিনটি নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের রাজনীতিকে কবর দিয়েছে। তাই জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিয়ে ভবিষ্যৎ নির্বাচনসহ সব রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে হবে। একই সঙ্গে বিদেশে থাকা দেড় কোটির বেশি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং অস্ত্র, পেশিশক্তি ও কালো টাকা মুক্ত নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
জুবায়ের বলেন, ঢাকা-১৫ আসনের প্রার্থী ও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান শুধু জামায়াতের আমিরই নন, তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত, গ্রহণযোগ্য ও আস্থাভাজন ব্যক্তি। আমি আশা করছি সবার সহযোগিতা এবং দোয়া নিয়ে ইনশাল্লাহ তিনি এখানে বিজয় লাভ করবেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, সব ধর্মের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সহ একটি সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ করছে জামায়াত ইসলামী।
তিনি বলেন, আজ মানুষ দেখতে পাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী ব্যক্তি বা দলের চেয়ে দেশ ও জাতিকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে, জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে। ৫ আগস্টের পরে দেশের মানুষের বিশাল প্রত্যাশাকে সামনে রেখে জামায়াত কাজ করছে। জাতীয় সব ক্রান্তিলগ্নে ধৈর্য ধারণ করে জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং সরকারের প্রতি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছে দলটি।
তিনি সোমবার বিকালে রাজধানীর মিরপুরে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর-কাফরুল জোনের (ঢাকা-১৫ আসনের উদ্যোগে) মহিলা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
আসন পরিচালক ও ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মুসার সভাপতিত্বে এবং সহকারী সেক্রেটারি ডা. ফখরুদ্দিন মানিকের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও মহানগর উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন ও উত্তর সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম। উপস্থিত ছিলেন মিরপুর পূর্ব থানা আমির শাহ আলম তুহিন, কাফরুল দক্ষিণ থানা আমির উপাধ্যক্ষ আনোয়ারুল করিম, কাফরুল উত্তর থানা আমির রেজাউল করিম প্রমুখ। সমাবেশে ব্যাপক সংখ্যক নারী যোগ দেন।
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে অতিক্রম করছে। বিগত যুগে দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন ও একনায়কতন্ত্রের কারণে আমাদের উপর ভয়াবহ জুলুম- নিপীড়ন চালানো হয়েছে। সমাজের প্রতিটি শ্রেণি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারা, বৃদ্ধ ও শিশুরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশের ওলামায়ে কেরামও রেহায় পায়নি। শীর্ষস্থানীয় আলেমদের কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়েছে, মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে এবং সব ধরনের কষ্টের মধ্যে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচন ছিল ভোটারবিহীন, ২০১৮ সালের নির্বাচন জাতির সবচেয়ে লজ্জাজনক এবং ২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল প্রহসনমূলক। এই তিনটি নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের রাজনীতিকে কবর দিয়েছে। তাই জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিয়ে ভবিষ্যৎ নির্বাচনসহ সব রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে হবে। একই সঙ্গে বিদেশে থাকা দেড় কোটির বেশি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং অস্ত্র, পেশিশক্তি ও কালো টাকা মুক্ত নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
জুবায়ের বলেন, ঢাকা-১৫ আসনের প্রার্থী ও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান শুধু জামায়াতের আমিরই নন, তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত, গ্রহণযোগ্য ও আস্থাভাজন ব্যক্তি। আমি আশা করছি সবার সহযোগিতা এবং দোয়া নিয়ে ইনশাল্লাহ তিনি এখানে বিজয় লাভ করবেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে