স্টাফ রিপোর্টার
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট জুলাই ঐক্য দাবি জানিয়েছে আগামী ১০ জুলাইয়ের আগেই গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ১৯ জুলাইকে 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' ঘোষণা করতে হবে।
২১ জুলাই নয়, বরং ১৯ জুলাই 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে ঘোষণার দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছে । শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান তারা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রাণভোমরা ছিলো মাদরাসা শিক্ষার্থীরা। বিশেষত ১৯ জুলাই ২০২৪ শুক্রবার জুমার নামাজের পর মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ ঘুরিয়ে দেয় আন্দোলনের মোড়।
সাধারণ ছাত্রজনতার সঙ্গে গণ-প্রতিরোধ গড়ে তুলেন৷ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অভ্যূত্থানের অংশীজনদের যেভাবে মূল্যায়ন করছেন তাতে অবশ্যই অংশিজনরা সম্মানিত বোধ করবেন। কিন্তু তা হতে হবে সঠিক ইতিহাসের ওপর ভিত্তি করে।
১৮ জুলাই ২০১৪ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পর ১৯ জুলাই রাজপথে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা ছিলো অগ্রগণ্য। তাই সরকারের প্রতি দাবি জানাই ১৯ জুলাইকেই 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে ঘোষণা করার জন্য।
সাধারণ আলেম সমাজের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়েছে যে, ১৯ জুলাইকে 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে। গণঅভ্যূত্থানের ঐক্যবদ্ধ শক্তি জুলাই ঐক্য সাধারণ আলেম সমাজের এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
জুলাই ঐক্য মনে করে, চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সকল স্টেকহোল্ডারদের মতো মাদরাসা শিক্ষার্থীদেরো জোরালো ভূমিকা ছিলো। তারাও গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারির প্রতিরোধ যোদ্ধা হিসেবে ভূমিকা পালন করেছে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ১৯ জুলাই জুমার নামাজের পর ব্যাপকভাবে প্রতিরোধের দৃঢ় ইস্পাত প্রাচীর গড়ে তুলেছে। ১৯ জুলাই সারাদেশে শহীদ হয়েছে শতাধিক। শুধুমাত্র আলেম সমাজ ও মাদরাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের শহীদ ছিল কমপক্ষে ১০ জন। এ ইতিহাস অবিকৃত এবং সত্য।
ইতিহাস অবিকৃত রেখে ১৯ জুলাই মাদরাসা শিক্ষার্থী ও আলেম সমাজের সেই রক্তে ভেজা প্রতিরোধকে স্মরণ করতে চায় সাধারণ আলেম সমাজ। জুলাই ঐক্য আলেম সমাজের সঙ্গে একত্রিত হয়ে এ দিনটি স্মরণ করতে চায়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট জুলাই ঐক্য দাবি জানিয়েছে আগামী ১০ জুলাইয়ের আগেই গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ১৯ জুলাইকে 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' ঘোষণা করতে হবে।
২১ জুলাই নয়, বরং ১৯ জুলাই 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে ঘোষণার দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছে । শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান তারা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রাণভোমরা ছিলো মাদরাসা শিক্ষার্থীরা। বিশেষত ১৯ জুলাই ২০২৪ শুক্রবার জুমার নামাজের পর মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ ঘুরিয়ে দেয় আন্দোলনের মোড়।
সাধারণ ছাত্রজনতার সঙ্গে গণ-প্রতিরোধ গড়ে তুলেন৷ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অভ্যূত্থানের অংশীজনদের যেভাবে মূল্যায়ন করছেন তাতে অবশ্যই অংশিজনরা সম্মানিত বোধ করবেন। কিন্তু তা হতে হবে সঠিক ইতিহাসের ওপর ভিত্তি করে।
১৮ জুলাই ২০১৪ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পর ১৯ জুলাই রাজপথে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা ছিলো অগ্রগণ্য। তাই সরকারের প্রতি দাবি জানাই ১৯ জুলাইকেই 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে ঘোষণা করার জন্য।
সাধারণ আলেম সমাজের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়েছে যে, ১৯ জুলাইকে 'মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে। গণঅভ্যূত্থানের ঐক্যবদ্ধ শক্তি জুলাই ঐক্য সাধারণ আলেম সমাজের এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
জুলাই ঐক্য মনে করে, চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সকল স্টেকহোল্ডারদের মতো মাদরাসা শিক্ষার্থীদেরো জোরালো ভূমিকা ছিলো। তারাও গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারির প্রতিরোধ যোদ্ধা হিসেবে ভূমিকা পালন করেছে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ১৯ জুলাই জুমার নামাজের পর ব্যাপকভাবে প্রতিরোধের দৃঢ় ইস্পাত প্রাচীর গড়ে তুলেছে। ১৯ জুলাই সারাদেশে শহীদ হয়েছে শতাধিক। শুধুমাত্র আলেম সমাজ ও মাদরাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের শহীদ ছিল কমপক্ষে ১০ জন। এ ইতিহাস অবিকৃত এবং সত্য।
ইতিহাস অবিকৃত রেখে ১৯ জুলাই মাদরাসা শিক্ষার্থী ও আলেম সমাজের সেই রক্তে ভেজা প্রতিরোধকে স্মরণ করতে চায় সাধারণ আলেম সমাজ। জুলাই ঐক্য আলেম সমাজের সঙ্গে একত্রিত হয়ে এ দিনটি স্মরণ করতে চায়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, যদি শাপলা জাতীয় প্রতীক হিসেবে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতীক হতে না পারে, তাহলে ধানের শীষও প্রতীক হতে পারে না।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেছেন, আমরা বাংলাদেশে মনোপলি রাজনীতি বন্ধ করে দিতে চাই। দেশে ছোট ছোট দলগুলোও পার্লামেন্টে কথা বলবে। আমরা ইনক্লুসিভ রাজনীতি করতে চাই।
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমানের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামে ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু ফাহিমার বাবার হাতে চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগেপাশের দেশটি বিষ প্রয়োগে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। এটা কিন্তু সত্য ঘটনা। এটা আরেকটা পরাশক্তি ধরে ফেলছিল। ভারতীয় সেনাবাহিনীর মেজর কারারক্ষী হিসেবে ওই জেলখানায় ঢুকেছিল এক বছর যাবত। সেনাবাহিনীর মেজর র্যাংকের। তার কাজ ছিল ইসরাইল যেভাবে ইয়াসির আরাফাতকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলছিল, ওই সেম বিষ অ্যাপ্লাই করার। তা ধরা
১১ ঘণ্টা আগে