আলোচনা সভায় মঈন খান
স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, মানুষ বলে আমেরিকা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী শক্তি ধর দেশ, বিশ্বের মোড়ল । এটা সাধারণভাবে বোঝায় তাদের সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি আছে। কিন্তু আমি কিন্তু সেভাবে বুঝিনা , আমি যখন দেখি যখন আলোচনা করি বা মানুষের সঙ্গে কথা বলি, এই যুক্তি দেই, আমেরিকা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ এই কারণে, আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বের সবচেয়ে ভালো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে , সবচেয়ে ভালো শিক্ষকেরা রয়েছে এবং সবচেয়ে ভালো ছাত্র রয়েছে ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ আলোচনা সভার আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য। সভাপতিত্ব করেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
মঈন খান বলেন, আমার মনে হয়, বিগত ১৫ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার একটি নীতিমালা নিয়েছিল । সেটি হচ্ছে, তারা ভেবেছিল, এই দেশ থেকে যদি শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া যায়, তাহলে এই জাতিকে ধ্বংস করে দেয়া যাবে। মানুষ যুক্তিতর্ক দিয়ে কথা বলতে পারবে না। মানুষ ন্যায় -অন্যায়ের বিভেদ করতে পারবে না। মানুষ প্রতিবাদ করতে পারবে না। এবং বাংলাদেশের মানুষের টুটি চোটে ধরে রাখা যাবে।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। আমি জানিনা, সেখান থেকে বের হয়ে আসতে আমাদের কত সময় লাগবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, যে সরকার যে যাই করুক না কেন? শিক্ষকরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে তারা একটি প্রত্যয় নেয়, যে আমরা এই দেশের মানুষকে শিক্ষিত করে তুলব, আমার বিশ্বাস, তারা সফল হবে ।
জার্মানির শিক্ষা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তুলে ধরে মঈন খান বলেন, শিক্ষিত হয়ে তার তারা একটা ডিগ্রি এবং ডিগ্রি নেবার পরে জার্মানির ছাত্রদেরকে যদি জিজ্ঞাসা করা হতো তোমরা কি করবে? তারা একটু উত্তর দিত আমি শিক্ষক হব। অন্য কথায় তাদের জাতীয় পলিসি ছিল, যারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হবে তারা মূলত দেশের ভবিষ্যৎ শিক্ষিত প্রজন্ম তৈরি করবে। সেটা কিন্তু দেশের তারা গ্রহণ করেছে।
'দেশের শিক্ষকদের লাঠি চার্জ করে অথবা টিয়ার গ্যাস মেরে তাদেরকে ছত্র ভঙ্গ করতে হবে এর চেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা' উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। এবং শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার জন্য যে চাবিকাঠিটি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা হচ্ছে শিক্ষকদের যে শ্রদ্ধা ,সম্মান, অবস্থা সেটাকে শেষ করে দাও। ছাত্রদের লেখাপড়ার বই পাঠ্যপুস্তক শেষ করে দাও। কোর্সগুলিকে ধ্বংস করে দাও। এবং তার ফলশ্রুতিতেই কিন্তু আজকে আমরা এ অবস্থায় এসেছি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, মানুষ বলে আমেরিকা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী শক্তি ধর দেশ, বিশ্বের মোড়ল । এটা সাধারণভাবে বোঝায় তাদের সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি আছে। কিন্তু আমি কিন্তু সেভাবে বুঝিনা , আমি যখন দেখি যখন আলোচনা করি বা মানুষের সঙ্গে কথা বলি, এই যুক্তি দেই, আমেরিকা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ এই কারণে, আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বের সবচেয়ে ভালো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে , সবচেয়ে ভালো শিক্ষকেরা রয়েছে এবং সবচেয়ে ভালো ছাত্র রয়েছে ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ আলোচনা সভার আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য। সভাপতিত্ব করেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
মঈন খান বলেন, আমার মনে হয়, বিগত ১৫ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার একটি নীতিমালা নিয়েছিল । সেটি হচ্ছে, তারা ভেবেছিল, এই দেশ থেকে যদি শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া যায়, তাহলে এই জাতিকে ধ্বংস করে দেয়া যাবে। মানুষ যুক্তিতর্ক দিয়ে কথা বলতে পারবে না। মানুষ ন্যায় -অন্যায়ের বিভেদ করতে পারবে না। মানুষ প্রতিবাদ করতে পারবে না। এবং বাংলাদেশের মানুষের টুটি চোটে ধরে রাখা যাবে।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে যেভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। আমি জানিনা, সেখান থেকে বের হয়ে আসতে আমাদের কত সময় লাগবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, যে সরকার যে যাই করুক না কেন? শিক্ষকরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে তারা একটি প্রত্যয় নেয়, যে আমরা এই দেশের মানুষকে শিক্ষিত করে তুলব, আমার বিশ্বাস, তারা সফল হবে ।
জার্মানির শিক্ষা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তুলে ধরে মঈন খান বলেন, শিক্ষিত হয়ে তার তারা একটা ডিগ্রি এবং ডিগ্রি নেবার পরে জার্মানির ছাত্রদেরকে যদি জিজ্ঞাসা করা হতো তোমরা কি করবে? তারা একটু উত্তর দিত আমি শিক্ষক হব। অন্য কথায় তাদের জাতীয় পলিসি ছিল, যারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হবে তারা মূলত দেশের ভবিষ্যৎ শিক্ষিত প্রজন্ম তৈরি করবে। সেটা কিন্তু দেশের তারা গ্রহণ করেছে।
'দেশের শিক্ষকদের লাঠি চার্জ করে অথবা টিয়ার গ্যাস মেরে তাদেরকে ছত্র ভঙ্গ করতে হবে এর চেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা' উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। এবং শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার জন্য যে চাবিকাঠিটি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা হচ্ছে শিক্ষকদের যে শ্রদ্ধা ,সম্মান, অবস্থা সেটাকে শেষ করে দাও। ছাত্রদের লেখাপড়ার বই পাঠ্যপুস্তক শেষ করে দাও। কোর্সগুলিকে ধ্বংস করে দাও। এবং তার ফলশ্রুতিতেই কিন্তু আজকে আমরা এ অবস্থায় এসেছি।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
১ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে