ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমার দেশ অনলাইন
শেখ হাসিনার শাসনামলে বসুন্ধরা গ্রুপের কিছু মিডিয়া সক্রিয়ভাবে হাসিনার তাঁবেদারি ও ফ্যাসিবাদকে সার্ভিস দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি- এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এ অভিযোগ করেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, হাসিনার শাসনামলে রাষ্ট্র যখন হয়ে উঠেছিল জনতার শত্রু, তখন বসুন্ধরা গ্রুপের কিছু মিডিয়া শুধু চুপ ছিল না, তারা সক্রিয়ভাবে হাসিনার তাঁবেদারি করেছে, ফ্যাসিবাদকে সার্ভিস দিয়েছে।
তিনি বলেন, তারা মিথ্যা প্রচার করেছে, প্রতিবাদী ছাত্রদের নামে কুৎসা রটিয়েছে। তারা ভিডিও এডিট করে বাস্তবতা পাল্টে দিয়েছে। তারা এমন এক ভয়ংকর প্রোপাগান্ডা মেশিনকে জ্বালিয়ে রেখেছে, যে মেশিন ছাত্রদের গুলি করেছে, ভিন্নমতকে নিষ্ঠুরভাবে চুপ করিয়েছে।
আজ সেই স্বৈরাচার পতনের বহুদিন পরও তারা থামেনি। একই কায়দায় আবারও কলম ধরেছে, ক্যামেরা চালু করছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির বিরুদ্ধে,নাগরিক পার্টির সদস্যদের বিরুদ্ধে যে কুৎসা রটানো তারা শুরু করেছে, তা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটা এক চেনা strategy। উদ্দেশ্য স্পষ্ট: যারা পরিবর্তন আনতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ছড়িয়ে কর্পোরেট স্বার্থ রক্ষা করা। এটা সাংবাদিকতা নয়। এটা ডার্ক অপারেশন। মিথ্যা আর বিভ্রান্তি ছড়িয়ে জনগণকে ঠকানোর অপারেশন।
তিনি আরও লেখেন, আমরা মিডিয়ার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সেই স্বাধীনতা মানে দায়িত্ব, সত্যের প্রতি দায়, জনগণের প্রতি জবাবদিহিতা। যখন বড় কর্পোরেট মিডিয়া ভুল তথ্য ছড়িয়ে জনমতকে বিষিয়ে তোলে, opinion manufacture করার চেষ্টা করে, তখন ক্ষতি শুধু একটি দলের নয়। ক্ষতি গোটা গণতন্ত্রের। আমরা গণঅভ্যুত্থান করেছি শুধু শেখ হাসিনাকে নামাতে নয়।আমাদের এই অভ্যুত্থান ছিল সমস্ত স্বৈরতন্ত্র, সমস্ত ক্ষমতার অপব্যবহার, সমস্ত মিথ্যার কারখানার বিরুদ্ধে,আমাদের অভ্যুত্থান ছিল সকল ধরনের কর্পোরেট মাফিয়া আর ফ্যাসিস্ট সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও। সুতরাং, স্পষ্ট করে বলে দিই; আমরা document করছি। প্রতিটি মিথ্যা, প্রতিটি অপপ্রচার, প্রতিটি সাংবাদিকতার নামে অন্যায় আমরা document করছি।
যদি এই মিডিয়া হাউজগুলো সংবাদপত্র না হয়ে ফ্যাসিবাদ ফিরিয়ে আনার রাজনৈতিক অস্ত্র হয়ে থাকে, তাহলে তাদের জবাবদিহির মুখোমুখি হতেই হবে।
আপনারা জনগণের ঊর্ধ্বে নন। আর সত্যের ঊর্ধ্বে তো ননই। জীবন থাকতে বাংলার মাটিতে ফ্যাসিবাদের কোন ধরনের পুনর্বাসনই আমরা হতে দিব না।
শেখ হাসিনার শাসনামলে বসুন্ধরা গ্রুপের কিছু মিডিয়া সক্রিয়ভাবে হাসিনার তাঁবেদারি ও ফ্যাসিবাদকে সার্ভিস দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি- এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এ অভিযোগ করেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, হাসিনার শাসনামলে রাষ্ট্র যখন হয়ে উঠেছিল জনতার শত্রু, তখন বসুন্ধরা গ্রুপের কিছু মিডিয়া শুধু চুপ ছিল না, তারা সক্রিয়ভাবে হাসিনার তাঁবেদারি করেছে, ফ্যাসিবাদকে সার্ভিস দিয়েছে।
তিনি বলেন, তারা মিথ্যা প্রচার করেছে, প্রতিবাদী ছাত্রদের নামে কুৎসা রটিয়েছে। তারা ভিডিও এডিট করে বাস্তবতা পাল্টে দিয়েছে। তারা এমন এক ভয়ংকর প্রোপাগান্ডা মেশিনকে জ্বালিয়ে রেখেছে, যে মেশিন ছাত্রদের গুলি করেছে, ভিন্নমতকে নিষ্ঠুরভাবে চুপ করিয়েছে।
আজ সেই স্বৈরাচার পতনের বহুদিন পরও তারা থামেনি। একই কায়দায় আবারও কলম ধরেছে, ক্যামেরা চালু করছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির বিরুদ্ধে,নাগরিক পার্টির সদস্যদের বিরুদ্ধে যে কুৎসা রটানো তারা শুরু করেছে, তা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটা এক চেনা strategy। উদ্দেশ্য স্পষ্ট: যারা পরিবর্তন আনতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ছড়িয়ে কর্পোরেট স্বার্থ রক্ষা করা। এটা সাংবাদিকতা নয়। এটা ডার্ক অপারেশন। মিথ্যা আর বিভ্রান্তি ছড়িয়ে জনগণকে ঠকানোর অপারেশন।
তিনি আরও লেখেন, আমরা মিডিয়ার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। সেই স্বাধীনতা মানে দায়িত্ব, সত্যের প্রতি দায়, জনগণের প্রতি জবাবদিহিতা। যখন বড় কর্পোরেট মিডিয়া ভুল তথ্য ছড়িয়ে জনমতকে বিষিয়ে তোলে, opinion manufacture করার চেষ্টা করে, তখন ক্ষতি শুধু একটি দলের নয়। ক্ষতি গোটা গণতন্ত্রের। আমরা গণঅভ্যুত্থান করেছি শুধু শেখ হাসিনাকে নামাতে নয়।আমাদের এই অভ্যুত্থান ছিল সমস্ত স্বৈরতন্ত্র, সমস্ত ক্ষমতার অপব্যবহার, সমস্ত মিথ্যার কারখানার বিরুদ্ধে,আমাদের অভ্যুত্থান ছিল সকল ধরনের কর্পোরেট মাফিয়া আর ফ্যাসিস্ট সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও। সুতরাং, স্পষ্ট করে বলে দিই; আমরা document করছি। প্রতিটি মিথ্যা, প্রতিটি অপপ্রচার, প্রতিটি সাংবাদিকতার নামে অন্যায় আমরা document করছি।
যদি এই মিডিয়া হাউজগুলো সংবাদপত্র না হয়ে ফ্যাসিবাদ ফিরিয়ে আনার রাজনৈতিক অস্ত্র হয়ে থাকে, তাহলে তাদের জবাবদিহির মুখোমুখি হতেই হবে।
আপনারা জনগণের ঊর্ধ্বে নন। আর সত্যের ঊর্ধ্বে তো ননই। জীবন থাকতে বাংলার মাটিতে ফ্যাসিবাদের কোন ধরনের পুনর্বাসনই আমরা হতে দিব না।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠাতব্য নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে দেশের প্রতিটি এলাকার সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধান করা হবে ইনশাআল্লাহ।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমদ বলেছেন, ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সুপ্রীম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ প্রচেষ্টাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।
৫ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম বলেছেন, সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে আগামী ১৯ জুলাই ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিতব্য ‘জাতীয় সমাবেশ’ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগেএই মাফিয়া লুটেরাদের দেশের মানুষ প্রত্যাখান করেছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বসুন্ধরা গ্রুপের মিডিয়া দেশের জনগণের বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছে। আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাঠে ছিলাম।
৫ ঘণ্টা আগে