
স্টাফ রিপোর্টার

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের মৃত্যুদণ্ড দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে জামায়াতে ইসলামী। এই বিচার স্বচ্ছ নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে এবং এ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই বলেও মন্তব্য করেছে দলটি।
রায় পরবর্তী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সোমবার রাজধানীর মগবাজারে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োঅজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এসব কথা জানান।
এ সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামীদেরকে অবিলম্বে ফেরত দিয়ে আইনের কাছে সোপর্দ করার দাবি জানান তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, আজকের দিনটি অনেক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। তারমধ্যে অন্যতম হলো-বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত কোন একজন সরকার প্রধানের সর্বোচ্চ সাজা হলো। এটা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
দীর্ঘ সময় ধরে বিচারকরা যে রায় পড়েছেন, তাতে ফুঁটে উঠেছে যে, অপরাধীরা কী পরিমাণ, নিষ্ঠুর-ঘৃণ্য প্রতিহিংসামূলক অপরাধ করেছে তার তথ্য প্রমাণ রায়ের মধ্যে পড়ে শোনানো হয়েছে। আমরা ও জাতি এতে বিস্মিত হয়েছে। আমরা মনে করি, এই বিচারের ব্যাপারে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই। কারণ বিচার স্বচ্ছ নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে।
তিনি বলেন, এর আগে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের যে বিচার হয়েছে, তা শুধু বাংলাদেশ নয় গোটা দুনিয়াতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। তা আন্তর্জাতিক মানের হয়নি। সে বিচারের বাদি, এজাহার, মামলা, বিচারক, স্বাক্ষী ও রায় সাজানো ছিল।
আদালত চত্বর থেকে সাক্ষীকে গুম করা, বিদেশ থেকে রায় লিখে নির্দেশনা দেয়া ও স্কাইক কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে। ব্রিটিশ আদালতে এরকম একটা বিচারের রায় দিতে গিয়ে বলা হয়েছে-‘জেনোসাইড অব জাস্টিজ’।
তিনি বলেন, এসব মিথ্যা অভিযোগের সাক্ষী আমাদের আরেক প্রিয় ভাই এটিএম আজহারুল ইসলাম বেঁচে থেকে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছেন। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে তাকে বেকসুর খালাস দিয়ে বলা হয়েছে-এসব মামলার অভিযোগের সব ভিত্তিগুলো ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমাদের প্রিয় নেতারা বেঁচে থাকলে জানতে পারতেন, সেই বিচার ছিল ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম মিথ্যাচার।
গোলাম পরওয়ার বলেন, আজকে যে রায় পাওয়া গেল তা যথার্থ, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং প্রশ্নাতীত একটি বিচার জাতি পেয়েছে। এ বিচার নিয়ে কোন প্রশ্ন না থাকার কারণ হলো বিচার চলাকালে এবং রায় ঘোষণার সময় সরাসরি সম্প্রচার হয়েছে। এদেশে এভাবে কখনো রায় হয়নি। সারা বিশ্ব এই রায় শুনেছে।
তিনি বলেন, যাদেরকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে, আয়নাঘরে, ক্রসফায়ারে, পিলখানায়, শাপলা চত্ত্বরে-সবগুলোর নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ বিচার হওয়া উচিত। আজকের বিচারের মধ্য দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে। সুবিচার তারা দেখতে পেল। রাষ্ট্র ও সরকার তার প্রধান বা কর্তা ব্যক্তি, রাজনৈতিক কোন বড় নেতা যতই ক্ষমতাবান হোক-তারা যে আইনের উর্ধ্বে নন, তা এই বিচারের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হলো।
গোলাম পরওয়ার বলেন, আগামীতে যারা বিচারের দায়িত্বে থাকবেন তাদেরকে এই রায় থেকে বিচারক ও প্রসিকিউটরদের দৃঢ়তা-সাহসিকতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। যেন আমাদের দেশে আর কখনো কেউ যেন ফ্যাসিবাদী, অত্যাচারী না হয়ে ওঠেন। এটা জাতির জন্য একটা শিক্ষা হয়ে থাকবে।
তিনি বলেন, বিচারকে ঘিরে কয়েকদিন ধরে সারাদেশে যে নাশকতা, ককটেল নিক্ষেপ, অবরোধ সৃষ্টির পায়তারা করা হয়েছে, জাতি তা প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের সঙ্গে এদেশের রাজনীতি আর যায় না।
গোলাম পরওয়ার বলেন, পলাতম মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীদেরকে যারা আশ্রয় দিয়েছেন, আমরা মনে করি এই ঘৃণ্য অপরাধের পক্ষে তারা অবলম্বন করেছেন। আন্তর্জাতিক সব আইন তাদের পরিপন্থী। তাদের অবশ্যই বাংলাদেশে ফেরত দিতে হবে এবং আইনের কাছে সোপর্দ করতে হবে। গণতন্ত্রের দাবি করলে, সৎ প্রতিবেশিসুলভ আচরণ দাবি করলে, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের দাবির প্রতিবেশি হলে তাদের প্রথম দায়িত্ব হলো-আর বিলম্ব না করে পলাতম মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীদেরকে আইনের কাছে সোপর্দ করা উচিত।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গোলাম পরওয়ার বলেন, এদেশের গণ মানুষের আকাঙ্খা ছিল- ঘৃণ্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার জাতীয় নির্বাচনের আগে এ সরকারকে দৃশ্যমান করতে হবে। এটা আমাদের অন্যতম দাবি ছিল। ট্রাইবুনালের রায়ের মধ্য দিয়ে জাতির সেই আকাঙ্খা আংশিক হলেও পূরণ হয়েছে।
তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের সময়ে ট্রাইব্যুনালের রায় বাইরে থেকে লেখা, স্কাইক কেলঙ্কোরির ঘটনা ঘটেছে। তখন রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় ছিল। তখন সরকার নগ্নভাবে হস্তক্ষেপ করেছে। এখনতো সরকার এবং বিচার বিভাগ স্বাধীন। এবারের বিচার প্রশ্নাতীতভাবে স্বচ্ছ।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে ফ্যাসিস্ট ও দোসরদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি অব্যাহত আছে, আমাদের পাঁচ দফার মধ্যেও এটি আছে। তিনি বলেন, আজ ঐতিহাসিক একটি দিন। জুলাই বিপ্লবের শহীদ এবং ক্ষত নিয়ে যারা বেঁচে আছেন তাদের স্বরণ করছি।
সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা‘ছুম, মাওলানা আব্দুল হালিম, এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ ও অ্যাডকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের মৃত্যুদণ্ড দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে জামায়াতে ইসলামী। এই বিচার স্বচ্ছ নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে এবং এ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই বলেও মন্তব্য করেছে দলটি।
রায় পরবর্তী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সোমবার রাজধানীর মগবাজারে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োঅজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এসব কথা জানান।
এ সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামীদেরকে অবিলম্বে ফেরত দিয়ে আইনের কাছে সোপর্দ করার দাবি জানান তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, আজকের দিনটি অনেক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। তারমধ্যে অন্যতম হলো-বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত কোন একজন সরকার প্রধানের সর্বোচ্চ সাজা হলো। এটা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
দীর্ঘ সময় ধরে বিচারকরা যে রায় পড়েছেন, তাতে ফুঁটে উঠেছে যে, অপরাধীরা কী পরিমাণ, নিষ্ঠুর-ঘৃণ্য প্রতিহিংসামূলক অপরাধ করেছে তার তথ্য প্রমাণ রায়ের মধ্যে পড়ে শোনানো হয়েছে। আমরা ও জাতি এতে বিস্মিত হয়েছে। আমরা মনে করি, এই বিচারের ব্যাপারে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই। কারণ বিচার স্বচ্ছ নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে।
তিনি বলেন, এর আগে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের যে বিচার হয়েছে, তা শুধু বাংলাদেশ নয় গোটা দুনিয়াতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। তা আন্তর্জাতিক মানের হয়নি। সে বিচারের বাদি, এজাহার, মামলা, বিচারক, স্বাক্ষী ও রায় সাজানো ছিল।
আদালত চত্বর থেকে সাক্ষীকে গুম করা, বিদেশ থেকে রায় লিখে নির্দেশনা দেয়া ও স্কাইক কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে। ব্রিটিশ আদালতে এরকম একটা বিচারের রায় দিতে গিয়ে বলা হয়েছে-‘জেনোসাইড অব জাস্টিজ’।
তিনি বলেন, এসব মিথ্যা অভিযোগের সাক্ষী আমাদের আরেক প্রিয় ভাই এটিএম আজহারুল ইসলাম বেঁচে থেকে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছেন। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে তাকে বেকসুর খালাস দিয়ে বলা হয়েছে-এসব মামলার অভিযোগের সব ভিত্তিগুলো ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমাদের প্রিয় নেতারা বেঁচে থাকলে জানতে পারতেন, সেই বিচার ছিল ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম মিথ্যাচার।
গোলাম পরওয়ার বলেন, আজকে যে রায় পাওয়া গেল তা যথার্থ, নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং প্রশ্নাতীত একটি বিচার জাতি পেয়েছে। এ বিচার নিয়ে কোন প্রশ্ন না থাকার কারণ হলো বিচার চলাকালে এবং রায় ঘোষণার সময় সরাসরি সম্প্রচার হয়েছে। এদেশে এভাবে কখনো রায় হয়নি। সারা বিশ্ব এই রায় শুনেছে।
তিনি বলেন, যাদেরকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে, আয়নাঘরে, ক্রসফায়ারে, পিলখানায়, শাপলা চত্ত্বরে-সবগুলোর নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ বিচার হওয়া উচিত। আজকের বিচারের মধ্য দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে। সুবিচার তারা দেখতে পেল। রাষ্ট্র ও সরকার তার প্রধান বা কর্তা ব্যক্তি, রাজনৈতিক কোন বড় নেতা যতই ক্ষমতাবান হোক-তারা যে আইনের উর্ধ্বে নন, তা এই বিচারের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হলো।
গোলাম পরওয়ার বলেন, আগামীতে যারা বিচারের দায়িত্বে থাকবেন তাদেরকে এই রায় থেকে বিচারক ও প্রসিকিউটরদের দৃঢ়তা-সাহসিকতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। যেন আমাদের দেশে আর কখনো কেউ যেন ফ্যাসিবাদী, অত্যাচারী না হয়ে ওঠেন। এটা জাতির জন্য একটা শিক্ষা হয়ে থাকবে।
তিনি বলেন, বিচারকে ঘিরে কয়েকদিন ধরে সারাদেশে যে নাশকতা, ককটেল নিক্ষেপ, অবরোধ সৃষ্টির পায়তারা করা হয়েছে, জাতি তা প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের সঙ্গে এদেশের রাজনীতি আর যায় না।
গোলাম পরওয়ার বলেন, পলাতম মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীদেরকে যারা আশ্রয় দিয়েছেন, আমরা মনে করি এই ঘৃণ্য অপরাধের পক্ষে তারা অবলম্বন করেছেন। আন্তর্জাতিক সব আইন তাদের পরিপন্থী। তাদের অবশ্যই বাংলাদেশে ফেরত দিতে হবে এবং আইনের কাছে সোপর্দ করতে হবে। গণতন্ত্রের দাবি করলে, সৎ প্রতিবেশিসুলভ আচরণ দাবি করলে, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের দাবির প্রতিবেশি হলে তাদের প্রথম দায়িত্ব হলো-আর বিলম্ব না করে পলাতম মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীদেরকে আইনের কাছে সোপর্দ করা উচিত।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গোলাম পরওয়ার বলেন, এদেশের গণ মানুষের আকাঙ্খা ছিল- ঘৃণ্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার জাতীয় নির্বাচনের আগে এ সরকারকে দৃশ্যমান করতে হবে। এটা আমাদের অন্যতম দাবি ছিল। ট্রাইবুনালের রায়ের মধ্য দিয়ে জাতির সেই আকাঙ্খা আংশিক হলেও পূরণ হয়েছে।
তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের সময়ে ট্রাইব্যুনালের রায় বাইরে থেকে লেখা, স্কাইক কেলঙ্কোরির ঘটনা ঘটেছে। তখন রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় ছিল। তখন সরকার নগ্নভাবে হস্তক্ষেপ করেছে। এখনতো সরকার এবং বিচার বিভাগ স্বাধীন। এবারের বিচার প্রশ্নাতীতভাবে স্বচ্ছ।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে ফ্যাসিস্ট ও দোসরদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি অব্যাহত আছে, আমাদের পাঁচ দফার মধ্যেও এটি আছে। তিনি বলেন, আজ ঐতিহাসিক একটি দিন। জুলাই বিপ্লবের শহীদ এবং ক্ষত নিয়ে যারা বেঁচে আছেন তাদের স্বরণ করছি।
সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা‘ছুম, মাওলানা আব্দুল হালিম, এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ ও অ্যাডকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন (বীর মুক্তিযোদ্ধা) বলেছেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে দিয়েছে। নির্বাচিত সরকার আসলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আবারো কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা হবে।
২ মিনিট আগে
বিবৃতিতে বলা হয়, ইতোপূর্বে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপের জন্য ২৯ নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে দলীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
তিনি বলেন, আমরা কেবল এই রায় পেয়েই সন্তুষ্ট নই। আমরা সেদিনই সন্তুষ্ট হব, যেদিন এই রায় কার্যকর করা হবে। আমরা যেদিন আমাদের জীবদ্দশায় শুনতে পাব যে, শেখ হাসিনাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রায় কার্যকর করা হয়েছে, সেদিনই আমরা শান্তি পাব।
৩১ মিনিট আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় চালানো গণহত্যার দায়ে পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করে মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। সোমবার সন্ধ্যা ৬টার পর রাজধানীর বাংলা মটর এলাকায় মিছিল বের করে দলটির নেতা কর্মীরা।
৩৬ মিনিট আগে