আ.লীগ নিষিদ্ধ নইলে ফের রাজপথে দুর্বার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
চট্টগ্রাম ব্যুরো
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা এবং গণহত্যার দায়ে জড়িত দলটির নেতাকর্মী ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের সমর্থক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দ্রুততম সময়ে বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে বন্দর নগরী চট্টগ্রাম।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টা থেকে শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন এলাকায় মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সূত্র জানায়, শুক্রবার জুমার নামাজের পর আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের উত্তর গেইট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির নেতাকর্মীরা। এতে সংহতি জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা। মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে লালদিঘির সামনে গিয়ে শেষ হয়।
তাদের অভিযোগ একটি মহল নানান ছলচাতুরি করে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার অপচেষ্টা করছে। ছাত্রলীগের মতো যুবলীগ কিংবা স্বেচ্ছাসেবক লীগকে নিষিদ্ধ করে জনদাবি ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। ছাত্র-জনতা এই অপচেষ্টা রুখে দেবে। কোনো অঙ্গ সংগঠন নয় সন্ত্রাসীদের মাদার সংগঠন আওয়ামী লীগকেই নিষিদ্ধ করতে হবে। নইলে ছাত্র-জনতা ফের রাজপথে দুর্বার আন্দোলন শুরু করবে বলেও হুঁশিয়ারি জানান তারা।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টায় দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাকর্মীরা প্রথমে চকবাজারের গুলজার মোড়ে কিছুক্ষণ অবস্থান নেয়। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে নিউমার্কেট মোড়ে গিয়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। রাত সাড়ে তিনটা পর্যন্ত তারা সেখানে অবস্থান করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। অপরদিকে রাত ৩টার দিকে ইসলামী ছাত্র শিবির নগরীর সিরাজদৌল্লাহ সড়কে গুলজার স্কুলের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক ঘুরে পুনরায় সেখানে এসে শেষ হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা- ‘আমার সোনার বাংলায়, আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই', ‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘গোলামি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘লীগ ধর, বিচার কর’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে রাতের চট্টগ্রাম।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ যেমন আওয়ামী লীগের দোসর ও গণহত্যার মদদ দিয়েছিল তেমনি বর্তমান রাষ্ট্রপতিও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সঙ্গী। আমরা অবিলম্বে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চাই। একই সঙ্গে যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দেন তারা।
এমএস
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা এবং গণহত্যার দায়ে জড়িত দলটির নেতাকর্মী ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের সমর্থক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দ্রুততম সময়ে বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে বন্দর নগরী চট্টগ্রাম।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টা থেকে শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন এলাকায় মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সূত্র জানায়, শুক্রবার জুমার নামাজের পর আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের উত্তর গেইট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির নেতাকর্মীরা। এতে সংহতি জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা। মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে লালদিঘির সামনে গিয়ে শেষ হয়।
তাদের অভিযোগ একটি মহল নানান ছলচাতুরি করে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার অপচেষ্টা করছে। ছাত্রলীগের মতো যুবলীগ কিংবা স্বেচ্ছাসেবক লীগকে নিষিদ্ধ করে জনদাবি ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। ছাত্র-জনতা এই অপচেষ্টা রুখে দেবে। কোনো অঙ্গ সংগঠন নয় সন্ত্রাসীদের মাদার সংগঠন আওয়ামী লীগকেই নিষিদ্ধ করতে হবে। নইলে ছাত্র-জনতা ফের রাজপথে দুর্বার আন্দোলন শুরু করবে বলেও হুঁশিয়ারি জানান তারা।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টায় দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাকর্মীরা প্রথমে চকবাজারের গুলজার মোড়ে কিছুক্ষণ অবস্থান নেয়। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে নিউমার্কেট মোড়ে গিয়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। রাত সাড়ে তিনটা পর্যন্ত তারা সেখানে অবস্থান করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। অপরদিকে রাত ৩টার দিকে ইসলামী ছাত্র শিবির নগরীর সিরাজদৌল্লাহ সড়কে গুলজার স্কুলের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক ঘুরে পুনরায় সেখানে এসে শেষ হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা- ‘আমার সোনার বাংলায়, আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই', ‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘গোলামি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘লীগ ধর, বিচার কর’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে রাতের চট্টগ্রাম।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ যেমন আওয়ামী লীগের দোসর ও গণহত্যার মদদ দিয়েছিল তেমনি বর্তমান রাষ্ট্রপতিও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সঙ্গী। আমরা অবিলম্বে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চাই। একই সঙ্গে যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দেন তারা।
এমএস
ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের মধ্যে ফ্যাসিবাদের দোসর ও বিভাজন সৃষ্টিকারী রয়েছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসররা ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা করছে।
৩৭ মিনিট আগেদলটি মনে করে, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কোনো সমাধান না। তারা চায়, অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে ফ্যাসিবাদী বিরোধী নেতৃত্ব, শ্রম-কর্ম-পেশার জনগণ ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধির সমন্বয়ে জাতীয় সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছে যুব বাঙালি। শুক্রবার সংগঠনটির সংগঠক শরিফুল ইসলাম হৃদযয়ের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অনেক ত্রুটি থাকলেও জাতীয় স্বার্থে এ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
৩ ঘণ্টা আগে