বায়তুল মোকাররমে জামায়াতের বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার জাতির কাছে দেয়া অঙ্গীকার পূরণে ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতনের পরও দাবি আদায়ে আমাদেরকে রাজপথে নামতে হবে-এটা আশা করিনি। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর ড. ইউনূস প্রথম ভাষণে মৌলিক সংস্কার ও গণহত্যার বিচারের অঙ্গীকার করেছিলেন। সে অনুযায়ী ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে লাখ-কোটি টাকা খরচ করে কাজের পর জুলাই সনদে স্বাক্ষর হয়েছে। তারপরও আমাদের আন্দোলন করতে হচ্ছে, এ সরকারের ব্যর্থতার কারণে।
সোমবার বিকেলে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা সহ পাঁচ দফা দাবিতে ৮ দল ঘোষিত যুগপৎ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।
রফিকুল ইসলাম খান আরো বলেন, বর্তমান সরকার কোন দলীয় বা নির্বাচিত সরকার নয়। গণঅভ্যুত্থানের পর জনগণই তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছে। তারা কোন দলের পক্ষে কাজ করবে-এটা জনগণ আশা করে না। অথচ বিভিন্ন বিষয়ে প্রায় সব দল একমত হলেও একটি দলের কারণে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গড়িমসি করবে-এটা জাতি মেনে নেবে না।
তিনি বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, জনগণ ভোট দিলে সরকারে যাবেন। কিন্তু ভোটের আগেই সরকার সরকার ভাব জনগণ মানবে না। ছাত্রদের আন্দোলনের এক পর্যায়ে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যেভাবে ফ্যাসিবাদের অবসান ঘটিয়েছে, তারা প্রয়োজনে আবারো ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়তে প্রস্তুত আছে। এদেশ কারো বাপের নয়, এদেশ কীভাবে চলবে তা ঠিক করবে জনগণ। আগামী নির্বাচনে নীরব ভোট বিপ্লব হবে বলে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
তিনি অবিলম্বে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা সহ পাঁচ দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
দাবির মধ্যে আরো রয়েছে-আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে/উচ্চ কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের নায়েবে আমির ও ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, সহকারী সেক্রেটারি কামাল হোসেন ও ড. আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে পল্টন মোড় ও কাকরাইল এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার জাতির কাছে দেয়া অঙ্গীকার পূরণে ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতনের পরও দাবি আদায়ে আমাদেরকে রাজপথে নামতে হবে-এটা আশা করিনি। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর ড. ইউনূস প্রথম ভাষণে মৌলিক সংস্কার ও গণহত্যার বিচারের অঙ্গীকার করেছিলেন। সে অনুযায়ী ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে লাখ-কোটি টাকা খরচ করে কাজের পর জুলাই সনদে স্বাক্ষর হয়েছে। তারপরও আমাদের আন্দোলন করতে হচ্ছে, এ সরকারের ব্যর্থতার কারণে।
সোমবার বিকেলে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা সহ পাঁচ দফা দাবিতে ৮ দল ঘোষিত যুগপৎ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।
রফিকুল ইসলাম খান আরো বলেন, বর্তমান সরকার কোন দলীয় বা নির্বাচিত সরকার নয়। গণঅভ্যুত্থানের পর জনগণই তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছে। তারা কোন দলের পক্ষে কাজ করবে-এটা জনগণ আশা করে না। অথচ বিভিন্ন বিষয়ে প্রায় সব দল একমত হলেও একটি দলের কারণে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গড়িমসি করবে-এটা জাতি মেনে নেবে না।
তিনি বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, জনগণ ভোট দিলে সরকারে যাবেন। কিন্তু ভোটের আগেই সরকার সরকার ভাব জনগণ মানবে না। ছাত্রদের আন্দোলনের এক পর্যায়ে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যেভাবে ফ্যাসিবাদের অবসান ঘটিয়েছে, তারা প্রয়োজনে আবারো ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়তে প্রস্তুত আছে। এদেশ কারো বাপের নয়, এদেশ কীভাবে চলবে তা ঠিক করবে জনগণ। আগামী নির্বাচনে নীরব ভোট বিপ্লব হবে বলে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
তিনি অবিলম্বে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা সহ পাঁচ দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
দাবির মধ্যে আরো রয়েছে-আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে/উচ্চ কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের নায়েবে আমির ও ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, সহকারী সেক্রেটারি কামাল হোসেন ও ড. আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে পল্টন মোড় ও কাকরাইল এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৮৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। মঙ্গলবার রাজধানীর মগবাজারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সভাপতি ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ঐক্যজোটের (একাংশ) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন যুগ্মা মহাসচিব মাওলানা ইলিয়াস আতহারী।
৩ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচন যাতে যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে তার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করে যাব বলে মন্তব্য করেছেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান।
৪ ঘণ্টা আগেচলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে