স্টাফ রিপোর্টার
আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক।
তিনি বলেন, এখন আর বিভক্ত থাকার সময় নয়। একসঙ্গে দাঁড়ান। যারা শেখ হাসিনার স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়ছে, তারা যদি ঐক্যবদ্ধ হয় ইনশাআল্লাহ হাসিনা আর কখনো ক্ষমতায় ফিরতে পারবেন না। আমার ভোট আমি দেব, মৃত মানুষ আর কখনো ভোট দেবে না। আসুন সবাই মিলে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিই।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী ওলামা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে কোরআন-হাদীস অবমাননা ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা যতদিন ভারতীয় সমর্থনের ওপর নির্ভর করে রাজনীতি করবে, দেশের গণতন্ত্র হত্যা করবে, দেশের জনগণকে হত্যা করবে, আর দেশে ফিরতে চাইবে। আল্লাহর কসম, এমন কোনো শক্তি নেই যা তাকে আবার বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে পারবে।
এসময় শেখ হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনি দেশে গণহত্যা চালাবেন, গণতন্ত্র ধ্বংস করবেন। ভারতীয় সমর্থনের ওপর নির্ভর করে রাজনীতি করবেন। আবার দেশে আসতে চাইবেন, তা হবে না।
ফারুক বলেন, আওয়ামী লীগ এখন ভারতের হাতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে। তারা বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থ নয়, বরং পার্শ্ববর্তী দেশের স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত। তিস্তা নদীতে আমরা পানি পাই না, ফারাক্কা বাঁধ সময়মতো খোলে না, ফেলানির লাশ সীমান্তে ঝুলে থাকে। তারপরও তারা বলে, মোদি আমাদের বন্ধু! মোদি কখনো বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, ৭১ সালের যুদ্ধের সময় আমাদের স্বাধীনতার জন্য যারা লড়েছিলেন। আজ তাদের অনেককেই রাজাকার বলা হচ্ছে। মেজর জলিল, সিরাজ শিকদার— এরা দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। অথচ আজ তাদের নাম বিকৃত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, শেখ মুজিব স্বাধীনতার পর জনগণকে শান্তিতে থাকতে দেননি। সংবাদপত্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। হেলিকপ্টারে করে ভোটের বাক্স এনে রেজাল্ট পরিবর্তন করা হতো। আজ শেখ হাসিনা সেই একই পথ অনুসরণ করছেন— ‘বাবা বাবা’ বলে সারা দেশে মূর্তি গড়ে তুলেছেন। অথচ মানুষের অধিকার হরণ করেছেন।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক হাফেজ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এটিএম আব্দুল বারী ড্যানি, ওলামা দলের যুগ্ম আহবায়ক মাওলানা কাজী আলমগীর হোসেন, মাওলানা কারী গোলাম মোস্তফাসহ সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক।
তিনি বলেন, এখন আর বিভক্ত থাকার সময় নয়। একসঙ্গে দাঁড়ান। যারা শেখ হাসিনার স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়ছে, তারা যদি ঐক্যবদ্ধ হয় ইনশাআল্লাহ হাসিনা আর কখনো ক্ষমতায় ফিরতে পারবেন না। আমার ভোট আমি দেব, মৃত মানুষ আর কখনো ভোট দেবে না। আসুন সবাই মিলে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিই।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী ওলামা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে কোরআন-হাদীস অবমাননা ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা যতদিন ভারতীয় সমর্থনের ওপর নির্ভর করে রাজনীতি করবে, দেশের গণতন্ত্র হত্যা করবে, দেশের জনগণকে হত্যা করবে, আর দেশে ফিরতে চাইবে। আল্লাহর কসম, এমন কোনো শক্তি নেই যা তাকে আবার বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে পারবে।
এসময় শেখ হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনি দেশে গণহত্যা চালাবেন, গণতন্ত্র ধ্বংস করবেন। ভারতীয় সমর্থনের ওপর নির্ভর করে রাজনীতি করবেন। আবার দেশে আসতে চাইবেন, তা হবে না।
ফারুক বলেন, আওয়ামী লীগ এখন ভারতের হাতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে। তারা বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থ নয়, বরং পার্শ্ববর্তী দেশের স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত। তিস্তা নদীতে আমরা পানি পাই না, ফারাক্কা বাঁধ সময়মতো খোলে না, ফেলানির লাশ সীমান্তে ঝুলে থাকে। তারপরও তারা বলে, মোদি আমাদের বন্ধু! মোদি কখনো বাংলাদেশের বন্ধু হতে পারে না।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, ৭১ সালের যুদ্ধের সময় আমাদের স্বাধীনতার জন্য যারা লড়েছিলেন। আজ তাদের অনেককেই রাজাকার বলা হচ্ছে। মেজর জলিল, সিরাজ শিকদার— এরা দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করেছেন। অথচ আজ তাদের নাম বিকৃত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, শেখ মুজিব স্বাধীনতার পর জনগণকে শান্তিতে থাকতে দেননি। সংবাদপত্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। হেলিকপ্টারে করে ভোটের বাক্স এনে রেজাল্ট পরিবর্তন করা হতো। আজ শেখ হাসিনা সেই একই পথ অনুসরণ করছেন— ‘বাবা বাবা’ বলে সারা দেশে মূর্তি গড়ে তুলেছেন। অথচ মানুষের অধিকার হরণ করেছেন।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক হাফেজ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এটিএম আব্দুল বারী ড্যানি, ওলামা দলের যুগ্ম আহবায়ক মাওলানা কাজী আলমগীর হোসেন, মাওলানা কারী গোলাম মোস্তফাসহ সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৮৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। মঙ্গলবার রাজধানীর মগবাজারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সভাপতি ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ঐক্যজোটের (একাংশ) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন যুগ্মা মহাসচিব মাওলানা ইলিয়াস আতহারী।
৩ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচন যাতে যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে তার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করে যাব বলে মন্তব্য করেছেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান।
৪ ঘণ্টা আগেচলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে