স্টাফ রিপোর্টার
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বর্তমান বিশ্বে বিজ্ঞানের অগ্রগতি, প্রযুক্তির বিকাশ ও বিশ্বায়নের কারণে মানুষের জীবন যেমন সহজতর হয়েছে, তেমনি নৈতিক অবক্ষয়, পারিবারিক সংকট, সামাজিক বৈষম্য, সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মীয় দ্বন্দ্বও তীব্রতর হয়েছে। এ বাস্তবতায় রাসুল (সা) এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি মিলনায়তনে হাসানাহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সীরাত অলিম্পিয়াড- ২০২৫ প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ধর্মীয় সংঘাত আজকের পৃথিবীর অন্যতম বড় সমস্যা। রাসুল (সা) মদিনায় ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলমানদের নিয়ে মদিনা সনদ প্রণয়ন করেছিলেন। এ সনদে সবার ধর্মীয় স্বাধীনতা স্বীকৃত হয়েছিল। রাসুল (সা) এর শিক্ষাই আন্তঃধর্মীয় সহাবস্থান ও সহনশীলতার প্রকৃত ভিত্তি।
হাসানাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান আজহারীর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শাইখ মুখতার আহমাদ, শাইখ রেজাউল করিম আবরার, শাইখ সিফাত হাসান, শাইখ মুহাদ্দিস মাহমুদুল হাসান,শাইখ ড. আবুল কালাম আজাদ বাশার,শাইখ ফখরুদ্দিন আহমাদ, শাইখ নাসিরুদ্দিন হেলালী, শাইখ মুফতি সাইফুল ইসলাম,শাইখ আব্দুল হাই সাইফুল্লাহ প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
পরে উপদেষ্টা সীরাত অলিম্পিয়াড বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও নগদ অর্থ তুলে দেন।
উল্লেখ্য, এ সীরাত অলিম্পিয়াডে প্রায় ২০ হাজার প্রতিযোগির মধ্য থেকে তিনটি গ্রুপে সিলেকশন রাউন্ড, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল শেষে প্রতিটি গ্রুপে ১০ জন করে মোট ৩০ জনকে চূড়ান্ত বিজয়ী করা হয়েছে। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেক গ্রুপে ১ম স্থান অর্জনকারীকে উমরাহ্ প্যাকেজ, ফার্স্ট রানার-আপকে ল্যাপটপ, সেকেন্ড রানার-আপকে ট্যাবলেটে, ৪র্থ ও ৫ম স্থান অধিকারীকে যথাক্রমে ২০ হাজার ও ১০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে। এছাড়া, ৬ষ্ঠ থেকে দশম স্থান বিজয়ীদেরকে নগদ পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়া হয়েছে।
হাসানাহ ফাউন্ডেশন শিক্ষা, গবেষণা, প্রশিক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়ন, ও প্রজন্মকে রাসূল (সা)এর আদর্শে গড়ে তোলার মাধ্যমে নীতি-নৈতিকতাভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বর্তমান বিশ্বে বিজ্ঞানের অগ্রগতি, প্রযুক্তির বিকাশ ও বিশ্বায়নের কারণে মানুষের জীবন যেমন সহজতর হয়েছে, তেমনি নৈতিক অবক্ষয়, পারিবারিক সংকট, সামাজিক বৈষম্য, সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মীয় দ্বন্দ্বও তীব্রতর হয়েছে। এ বাস্তবতায় রাসুল (সা) এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি মিলনায়তনে হাসানাহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সীরাত অলিম্পিয়াড- ২০২৫ প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ধর্মীয় সংঘাত আজকের পৃথিবীর অন্যতম বড় সমস্যা। রাসুল (সা) মদিনায় ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলমানদের নিয়ে মদিনা সনদ প্রণয়ন করেছিলেন। এ সনদে সবার ধর্মীয় স্বাধীনতা স্বীকৃত হয়েছিল। রাসুল (সা) এর শিক্ষাই আন্তঃধর্মীয় সহাবস্থান ও সহনশীলতার প্রকৃত ভিত্তি।
হাসানাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান আজহারীর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শাইখ মুখতার আহমাদ, শাইখ রেজাউল করিম আবরার, শাইখ সিফাত হাসান, শাইখ মুহাদ্দিস মাহমুদুল হাসান,শাইখ ড. আবুল কালাম আজাদ বাশার,শাইখ ফখরুদ্দিন আহমাদ, শাইখ নাসিরুদ্দিন হেলালী, শাইখ মুফতি সাইফুল ইসলাম,শাইখ আব্দুল হাই সাইফুল্লাহ প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
পরে উপদেষ্টা সীরাত অলিম্পিয়াড বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও নগদ অর্থ তুলে দেন।
উল্লেখ্য, এ সীরাত অলিম্পিয়াডে প্রায় ২০ হাজার প্রতিযোগির মধ্য থেকে তিনটি গ্রুপে সিলেকশন রাউন্ড, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল শেষে প্রতিটি গ্রুপে ১০ জন করে মোট ৩০ জনকে চূড়ান্ত বিজয়ী করা হয়েছে। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেক গ্রুপে ১ম স্থান অর্জনকারীকে উমরাহ্ প্যাকেজ, ফার্স্ট রানার-আপকে ল্যাপটপ, সেকেন্ড রানার-আপকে ট্যাবলেটে, ৪র্থ ও ৫ম স্থান অধিকারীকে যথাক্রমে ২০ হাজার ও ১০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে। এছাড়া, ৬ষ্ঠ থেকে দশম স্থান বিজয়ীদেরকে নগদ পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়া হয়েছে।
হাসানাহ ফাউন্ডেশন শিক্ষা, গবেষণা, প্রশিক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়ন, ও প্রজন্মকে রাসূল (সা)এর আদর্শে গড়ে তোলার মাধ্যমে নীতি-নৈতিকতাভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৬ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৬ দিন আগে