
আমার দেশ অনলাইন

মদিনার মসজিদে নববির খোলা আঙিনায় থাকা বিশাল ছাতাগুলো শুধু সৌন্দর্যের জন্য নয়। ছাতাগুলো মূলত সূর্য ও গরমের তীব্রতা থেকে মুসল্লিদের রক্ষা করতে তৈরি। প্রতিটি ছাতা স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলে এবং বন্ধ হয়।
তাপমাত্রা, আলো ও বাতাসের পরিস্থিতি অনুযায়ী ছাতাগুলো সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে কাজ করে। গরমের সময় ছাতার নিচে তাপমাত্রা প্রায় ১০-১৫ ডিগ্রি কমে যায়, যা মুসল্লিদের নামাজ পড়ার জন্য আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে।
ছাতার নকশা এমনভাবে করা হয়েছে, যাতে প্রাকৃতিক বাতাস প্রবাহিত হয় এবং আঙিনায় বাতাসের চলাচল স্বাভাবিক থাকে। ফলে মুসল্লিরা তাজা বাতাসে নামাজ আদায় করতে পারেন।
ছাতাগুলো তৈরি হয়েছে স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের উচ্চ প্রযুক্তিতে। হালকা কিন্তু শক্তিশালী উপকরণ যেমন- ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম ও বিশেষ ক্যানভাস ব্যবহার করা হয়েছে। দীর্ঘস্থায়ী এবং টেকসই এই ছাতাগুলো শুধু কার্যকর নয়, মসজিদের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করে।
এই ছাতাগুলোর নকশা করেছেন জার্মান স্থপতি মাহমুদ বোদো রাশ। ছাতাগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে এবং প্রধানত দুটি পরিস্থিতিতে খোলা বা বন্ধ করা হয়। তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ালেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যায় ছাতাগুলো, পক্ষান্তরে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

প্রকল্পটি ২০১০ সালের আগস্টে শেষ হয় এবং প্রায় ২৫০টি স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলা-বন্ধ হওয়া ছাতার ব্যবস্থা ইনস্টল করা হয়। ছাতাগুলোতে এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যা তাপমাত্রা, বাতাস ও আলো অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। এছাড়া বর্ষা বা ঝড়ের সময় পানি সরানোর ব্যবস্থা এবং শব্দ নিয়ন্ত্রণের বৈশিষ্ট্যও রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মসজিদে নববির এই ছাতাগুলো আধুনিক স্থাপত্য ও প্রযুক্তির নিদর্শন, যা ধর্মীয় স্থানের সৌন্দর্য এবং বাস্তবিক প্রয়োজনকে একত্রিত করেছে।
প্রতিটি ছাতার উচ্চতা বন্ধ অবস্থায় প্রায় ২১.৭ মিটার। ছাতার ছায়া প্রদানের অংশ খোলা অবস্থায় প্রায় ২৫.৫ মিটার। আর একটি ছাতার ওজন প্রায় ৪০ টন।
প্রত্যেকটি ছাতার ভিত্তিতে মোট ৪৩৬টি মিস্ট ফ্যান যুক্ত রয়েছে যা বাতাসে কুলিং এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। কোনো কারণে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হলে ২৪ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপে কাজ করবে। ২০২৬ সালের মধ্যে আরও ১০০টি ছাতা যোগ করা হবে।
মসজিদে নববিতে মোট ২৫০টি ছাতা রয়েছে। বিশ্বব্যাপী বেশ কয়েকটি মসজিদ-প্রাঙ্গণে অনুরূপ ছাতা বসানো হয়েছে।

মদিনার মসজিদে নববির খোলা আঙিনায় থাকা বিশাল ছাতাগুলো শুধু সৌন্দর্যের জন্য নয়। ছাতাগুলো মূলত সূর্য ও গরমের তীব্রতা থেকে মুসল্লিদের রক্ষা করতে তৈরি। প্রতিটি ছাতা স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলে এবং বন্ধ হয়।
তাপমাত্রা, আলো ও বাতাসের পরিস্থিতি অনুযায়ী ছাতাগুলো সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে কাজ করে। গরমের সময় ছাতার নিচে তাপমাত্রা প্রায় ১০-১৫ ডিগ্রি কমে যায়, যা মুসল্লিদের নামাজ পড়ার জন্য আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে।
ছাতার নকশা এমনভাবে করা হয়েছে, যাতে প্রাকৃতিক বাতাস প্রবাহিত হয় এবং আঙিনায় বাতাসের চলাচল স্বাভাবিক থাকে। ফলে মুসল্লিরা তাজা বাতাসে নামাজ আদায় করতে পারেন।
ছাতাগুলো তৈরি হয়েছে স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের উচ্চ প্রযুক্তিতে। হালকা কিন্তু শক্তিশালী উপকরণ যেমন- ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম ও বিশেষ ক্যানভাস ব্যবহার করা হয়েছে। দীর্ঘস্থায়ী এবং টেকসই এই ছাতাগুলো শুধু কার্যকর নয়, মসজিদের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করে।
এই ছাতাগুলোর নকশা করেছেন জার্মান স্থপতি মাহমুদ বোদো রাশ। ছাতাগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে এবং প্রধানত দুটি পরিস্থিতিতে খোলা বা বন্ধ করা হয়। তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ালেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যায় ছাতাগুলো, পক্ষান্তরে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

প্রকল্পটি ২০১০ সালের আগস্টে শেষ হয় এবং প্রায় ২৫০টি স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলা-বন্ধ হওয়া ছাতার ব্যবস্থা ইনস্টল করা হয়। ছাতাগুলোতে এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যা তাপমাত্রা, বাতাস ও আলো অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। এছাড়া বর্ষা বা ঝড়ের সময় পানি সরানোর ব্যবস্থা এবং শব্দ নিয়ন্ত্রণের বৈশিষ্ট্যও রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মসজিদে নববির এই ছাতাগুলো আধুনিক স্থাপত্য ও প্রযুক্তির নিদর্শন, যা ধর্মীয় স্থানের সৌন্দর্য এবং বাস্তবিক প্রয়োজনকে একত্রিত করেছে।
প্রতিটি ছাতার উচ্চতা বন্ধ অবস্থায় প্রায় ২১.৭ মিটার। ছাতার ছায়া প্রদানের অংশ খোলা অবস্থায় প্রায় ২৫.৫ মিটার। আর একটি ছাতার ওজন প্রায় ৪০ টন।
প্রত্যেকটি ছাতার ভিত্তিতে মোট ৪৩৬টি মিস্ট ফ্যান যুক্ত রয়েছে যা বাতাসে কুলিং এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। কোনো কারণে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হলে ২৪ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপে কাজ করবে। ২০২৬ সালের মধ্যে আরও ১০০টি ছাতা যোগ করা হবে।
মসজিদে নববিতে মোট ২৫০টি ছাতা রয়েছে। বিশ্বব্যাপী বেশ কয়েকটি মসজিদ-প্রাঙ্গণে অনুরূপ ছাতা বসানো হয়েছে।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোল
১ দিন আগে
চলতি বছরের জুনে শুরু হওয়া ওমরাহ মৌসুমে এরই মধ্যে রেকর্ড ৪০ লাখের বেশি বিদেশি হাজি সৌদি আরবে পৌঁছেছেন, যা আগের বছরের পুরো মৌসুমের তুলনায়ও বেশি।
১ দিন আগে
মসজিদ শুধু নামাজের স্থান নয়। এটি মুসলিম সমাজের হৃদয়কেন্দ্র। যেখানে আধ্যাত্মিকতা, নৈতিকতা ও সামাজিক চেতনাসমবেত হয়। ইসলামের সূচনালগ্নে মসজিদ ছিল জ্ঞান, নেতৃত্ব, ন্যায়বিচার এবং সমাজকল্যাণের কেন্দ্র। নবী করিম (সা.) মসজিদের মিম্বর থেকে যেমন ঈমান ও আমলের দাওয়াত দিতেন, তেমনি সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা
২ দিন আগে
সম্প্রতি একজন বক্তা প্রিয় নবীজিকে ‘সাংবাদিক’ অভিধায় অভিহিত করে চরম বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। দেশের ধর্মীয় অঙ্গনে পক্ষে-বিপক্ষে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। এ ধরনের বিষয়ে পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে বস্তুনিষ্ঠভাবে বিশ্লেষণ করা আবশ্যক।
২ দিন আগে