নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ
স্পোর্টস রিপোর্টার
সোবহানা মোস্তারির ফুলটস বলটা কভার দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠালেন চার্লি ডিন। ব্যস! ইংল্যান্ডের জয় নিশ্চিত। স্কোর কার্ড বলছে, ৪ উইকেটে জিতেছে ইংলিশরা। ২৩ বল হাতে রেখে। বলের হিসেবের দিকে তাকালেই বোঝা যায়, চারবারের চ্যাম্পিয়নদের ধরেই ফেলেছিল বাংলাদেশ। ১৭৯ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ইংলিশদের মোকাবেলা করতে হয়েছে ২৭৭ বল! হারাতে হয়েছে ৬ উইকেট। চোখে চোখ রেখে লড়াই করেও ভারতীয় আম্পায়ার গায়াত্রী ভেনুগোপালানের দুটি বিতর্কিত সিদ্ধান্তে জেতা হলো না নিগার সুলতানাদেস। দুটি জীবন পেয়ে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন হিদার নাইট।
৩০তম ওভারে ইংল্যান্ডের রান ছিল ৬ উইকেটে ১৩০। এরপরই বাংলাদেশের অসহায় আত্মসমর্পণ। সপ্তম উইকেটে নাইট ও চার্লি ডিনের অবিচ্ছিন্ন ৭৯ রানের পুঁজিতে জিতে যায় ইংল্যান্ড। ১০১ বলে অপরাজিত ৭৯ রানের ইনিংসে ম্যাচ সেরাও হন নাইট। তবে নাইটের এই ইনিংস খেলা হতো না যদি টিভি আম্পায়ারের দুটি সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের পক্ষে যেত। শূন্য রানে নাইটকে কট বিহাইন্ডের আবেদনে আউট দিয়েছিলেন মাঠের আম্পায়ার। তৃতীয় আম্পায়ার সেই সিদ্ধান্ত বদলে দেন। এরপর ১৩ রানে থাকা নাইটের ক্যাচ দারুণ ক্ষিপ্রতায় মুঠোয় জমিয়েছিলেন ফিল্ডার স্বর্ণা আক্তার। এবারও ‘নট আউট’ ঘোষণা করেন গায়াত্রী ভেনুগোপালন।
রান তাড়ায় নেমে মারুফার তোপে পড়ে ইংল্যান্ড। প্রথম ওভারেই চমৎকার ইনসুইঙ্গারে অ্যামি জোন্স (১) লেগ বিফোরের ফাঁদে। দ্বিতীয় ওভারে নাহিদা আক্তারের বলে ক্যাচ ফেললেও নিজের চতুর্থ আরেকটি ইনসুইঙ্গারে বেউমন্টকে (১৩) ফেরান মারুফা। ইংল্যান্ড এবার ২৯ রানের মধ্যে হারিয়ে ফেলে দুই ওপেনারকে। এরপর নাইটের আউটের নাটক! একটু পর ফাহিমা ফিরিয়ে দেন সিভার-ব্রান্ট, সোফিয়া ডাঙ্কলি ও এমা ল্যাম্বকেও। ইংল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৫ উইকেটে ৭৮। এরপর অ্যালিস ক্যাপসি বিদাশ নিলেও বাকি পথে আর বিপদ হতে দেননি নাইট। ফিফটি করেন ৮৬ বলে।
এর আগে সোবহানা মোস্তারির পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস (১০৮ বলে ৬০) ও রাবেয়া খানের ক্যামিওতে (২৭ বলে ৪৩) লড়ার মতো পুঁজি পায় বাংলাদেশ। শারমিন আক্তার খেলেন ৩০ রানের ইনিংস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৪৯.৪ ওভারে ১৭৮ (সোবহানা ৬০, রাবেয়া ৪৩*, শারমিন ৩০; একলেস্টন ৩/২৪, ডিন ২/২৮, ক্যাপসি ২/৩১)
ইংল্যান্ড: ৪৬.১ ওভারে ১৮২/৬ (নাইট ৭৯*, সিভার-ব্রান্ট ৩২, ডিন ২৭*; ফাহিমা ৩/১৬, মারুফা ২/২৮, মেঘলা ১/২৪)
ফল: ইংল্যান্ড ৪ উইকেটে জয়ী
প্লেয়ার অব দা ম্যাচ: হিদার নাইট
সোবহানা মোস্তারির ফুলটস বলটা কভার দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠালেন চার্লি ডিন। ব্যস! ইংল্যান্ডের জয় নিশ্চিত। স্কোর কার্ড বলছে, ৪ উইকেটে জিতেছে ইংলিশরা। ২৩ বল হাতে রেখে। বলের হিসেবের দিকে তাকালেই বোঝা যায়, চারবারের চ্যাম্পিয়নদের ধরেই ফেলেছিল বাংলাদেশ। ১৭৯ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ইংলিশদের মোকাবেলা করতে হয়েছে ২৭৭ বল! হারাতে হয়েছে ৬ উইকেট। চোখে চোখ রেখে লড়াই করেও ভারতীয় আম্পায়ার গায়াত্রী ভেনুগোপালানের দুটি বিতর্কিত সিদ্ধান্তে জেতা হলো না নিগার সুলতানাদেস। দুটি জীবন পেয়ে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন হিদার নাইট।
৩০তম ওভারে ইংল্যান্ডের রান ছিল ৬ উইকেটে ১৩০। এরপরই বাংলাদেশের অসহায় আত্মসমর্পণ। সপ্তম উইকেটে নাইট ও চার্লি ডিনের অবিচ্ছিন্ন ৭৯ রানের পুঁজিতে জিতে যায় ইংল্যান্ড। ১০১ বলে অপরাজিত ৭৯ রানের ইনিংসে ম্যাচ সেরাও হন নাইট। তবে নাইটের এই ইনিংস খেলা হতো না যদি টিভি আম্পায়ারের দুটি সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের পক্ষে যেত। শূন্য রানে নাইটকে কট বিহাইন্ডের আবেদনে আউট দিয়েছিলেন মাঠের আম্পায়ার। তৃতীয় আম্পায়ার সেই সিদ্ধান্ত বদলে দেন। এরপর ১৩ রানে থাকা নাইটের ক্যাচ দারুণ ক্ষিপ্রতায় মুঠোয় জমিয়েছিলেন ফিল্ডার স্বর্ণা আক্তার। এবারও ‘নট আউট’ ঘোষণা করেন গায়াত্রী ভেনুগোপালন।
রান তাড়ায় নেমে মারুফার তোপে পড়ে ইংল্যান্ড। প্রথম ওভারেই চমৎকার ইনসুইঙ্গারে অ্যামি জোন্স (১) লেগ বিফোরের ফাঁদে। দ্বিতীয় ওভারে নাহিদা আক্তারের বলে ক্যাচ ফেললেও নিজের চতুর্থ আরেকটি ইনসুইঙ্গারে বেউমন্টকে (১৩) ফেরান মারুফা। ইংল্যান্ড এবার ২৯ রানের মধ্যে হারিয়ে ফেলে দুই ওপেনারকে। এরপর নাইটের আউটের নাটক! একটু পর ফাহিমা ফিরিয়ে দেন সিভার-ব্রান্ট, সোফিয়া ডাঙ্কলি ও এমা ল্যাম্বকেও। ইংল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৫ উইকেটে ৭৮। এরপর অ্যালিস ক্যাপসি বিদাশ নিলেও বাকি পথে আর বিপদ হতে দেননি নাইট। ফিফটি করেন ৮৬ বলে।
এর আগে সোবহানা মোস্তারির পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস (১০৮ বলে ৬০) ও রাবেয়া খানের ক্যামিওতে (২৭ বলে ৪৩) লড়ার মতো পুঁজি পায় বাংলাদেশ। শারমিন আক্তার খেলেন ৩০ রানের ইনিংস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৪৯.৪ ওভারে ১৭৮ (সোবহানা ৬০, রাবেয়া ৪৩*, শারমিন ৩০; একলেস্টন ৩/২৪, ডিন ২/২৮, ক্যাপসি ২/৩১)
ইংল্যান্ড: ৪৬.১ ওভারে ১৮২/৬ (নাইট ৭৯*, সিভার-ব্রান্ট ৩২, ডিন ২৭*; ফাহিমা ৩/১৬, মারুফা ২/২৮, মেঘলা ১/২৪)
ফল: ইংল্যান্ড ৪ উইকেটে জয়ী
প্লেয়ার অব দা ম্যাচ: হিদার নাইট
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৯ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
১০ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগে