স্পোর্টস রিপোর্টার
জাতীয় দলের নির্বাচকের পদ ছেড়ে পুরোনো পেশা কোচিংয়ে ফিরেছেন হান্নান সরকার। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) আবাহনীর হেড কোচের দায়িত্ব নিয়ে কোচিংয়ে ফিরেছেন। বয়সভিত্তিক ও জাতীয় দল মিলিয়ে প্রায় ৯ বছর পর কোচিংয়ে ফেরা হান্নানের চাওয়া আপাতত নিজেকে প্রমাণ করা। নির্বাচকের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এখন কোচ হিসেবে ক্রিকেটে অবদান রাখতে চান তিনি। গতকাল আবাহনীর অনুশীলন শেষে আমার দেশকে তেমনটাই বলেছেন জাতীয় দলের সাবেক এই ব্যাটার। পাশাপাশি আর্থিক নিরাপত্তার ব্যাপারটাও মাথায় রেখেছেন তিনি।
মিরপুরে ডিপিএলের অনুশীলনে ক্রিকেটারদের মতোই আলোচনা হচ্ছে হান্নান সরকারকে নিয়ে। নির্বাচকের পদ ছেড়ে কোচিংয়ে আসা সাবেক এই ক্রিকেটার কেমন করবেন- এমন প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে। তবে লম্বা সময় ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পর কোচিংয়ে আসা হান্নান সাফ জানিয়ে দিয়েছেন এখন কোচ হিসেবে অবদান রাখতে চান তিনি। তার কথায়, ‘ক্রিকেটে অবদান রাখার জন্য কোচিং আমার জন্য সবচেয়ে ভালো সুযোগ।’
ক্রিকেটে অবদান রাখার পাশাপাশি আর্থিক বিষয়েও নজর রেখেছেন হান্নান। তার মতে নির্বাচকের চাকরির চেয়ে কোচিংয়ে আর্থিক নিরাপত্তা বেশি। তিনি বলেন, ‘ফিটনেস এবং নিজেকে যদি সুস্থ রেখে নিয়মিত কোচিং করানো যায়- তাহলে আর্থিক নিরাপত্তাটা আরেকটু বেশি। কোচরা যদি সম্মান অর্জন করে নিতে পারে তাহলে সেটা আরো বেশি সম্মানের।’
কোচ হিসেবে আবাহনীর মতো বড় দলের দায়িত্ব নিয়ে পথচলা শুরুর সময়ই খানিকটা ধাক্কা খেয়েছেন হান্নান। মূলত আর্থিক কারণে নামের ভারে এগিয়ে থাকার কারণে আকাশি-নীল শিবিরে নেই বড় নাম। সেই ক্ষতি পোষানোর জন্য তরুণ ক্রিকেটারদের ওপর ভরসা করতে হচ্ছে দলটিকে। বিষয়টি নিয়ে বিচলিত নন হান্নান। বরং এখান থেকেই সাফল্য পেতে মরিয়া তিনি। তার কথায়, ‘বাজেটের সঙ্গে সবকিছু ঠিকঠাক করে কীভাবে মেলানো যায় সেদিকে নজর রেখেছিলাম। সেই বাজেটের সঙ্গে মিলিয়ে দল করা হয়েছে। আর এই খেলোয়াড়দের সঙ্গে আমার কাজ করা ইচ্ছা আগে থেকেই ছিল। সময়ের সঙ্গে প্রিমিয়ার লিগ এগিয়ে যাক, তারা কি রকম পারফর্ম করে সেটা দেখতে হবে। আমি এখনই বলতে পারব না শতভাগ সাফল্য পাব। আমি কিছু কাজ করছি, সেই ফল যদি ইতিবাচক হয়, তাহলে বলব এটা আমার সাফল্য।’
ডিপিএলের অন্যতম শিরোপাপ্রত্যাশী দলের সঙ্গে কাজ করাকে বাড়তি কোনো চাপ হিসেবে নিচ্ছেন না তিনি। বরং এটাকে দেখছেন সুযোগ হিসেবে। খেলোয়াড়ি ও নির্বাচক জীবনের চাপের মতোই করে সামলাতে চান হান্নান। পাশাপাশি কোচ হিসেবে আগে কাজ করার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চান।
নির্বাচকের পর কোচ হিসেবে কেন কাজ করতে আগ্রহী হয়েছেন সেটাও খোলাসা করেন হান্নান সরকার। তিনি বলেন, ‘বিসিবি দেশীয় কোচদের যেভাবে বিবেচনা করছে। এটা আমাদের আরো বেশি অনুপ্রাণিত করছে কোচিংয়ে আসার জন্য। আর দেশীয় কোচদের মধ্যে যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ব্যাপার আছে এটাও আমাদের জন্য বেশ ভালো। এতে সব মিলিয়ে আমাদের ক্রিকেটেরই উন্নতি হবে।’ ডিপিএলে আবাহনীকে কোচিং করানোর পর কোন দিকে যাবেন হান্নান? সেই প্রশ্নের উত্তরও এখনো মেলেনি। তবে এতটুকু নিশ্চয়তা দিচ্ছেন কোচ হিসেবেই থাকছেন তিনি। আপাতত বিসিবির অধীনে কোচিং করাবেন কি না বা বিসিবি থেকে কাজ করার কোনো প্রস্তাব পেয়েছেন কি না, সে বিষয়ে কোনো কিছু খোলাসা করেননি হান্নান।
এই দিকে কোচিংয়ে নতুন করে নাম লেখানোর আগে পুরো ভিন্ন এক ক্যারিয়ারকে পেছনে ফেলে এসেছেন হান্নান। এ নিয়ে তার ভাষ্য, ‘আমি বলব ৭৫-২৫ বা ৭০-৩০ থাকার কারণে নিজেকে সফল বলব। নির্বাচক হিসেবে অনূর্ধ্ব ১৯-এ দুটো সাফল্য এসেছিল। জাতীয় দলের নির্বাচক হিসেবে এক বছর যে সময় ছিল আসলে খুবই অল্প সময়। এক বছরে আসলে ওই রকম জাজমেন্ট করা যায় না। তার মধ্যেও কিছু অর্জন আছে। কিছু খেলোয়াড়ের অবসরের যে বিষয়গুলো ছিল সেগুলো সমঝোতা আলোচনার মধ্যে করতে পেরেছি। এটা দারুণ সাফল্য। কিছু ব্যর্থতাও ছিল। ভালো-খারাপ সবকিছুই ছিল।’ নির্বাচক হিসেবে শতভাগ সেরাটা দিতে পেরেছেন এমনটাও জানান হান্নান। সাফল্যের জন্য প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু ও নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাককেও ধন্যবাদ জানান।
জাতীয় দলের নির্বাচকের পদ ছেড়ে পুরোনো পেশা কোচিংয়ে ফিরেছেন হান্নান সরকার। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) আবাহনীর হেড কোচের দায়িত্ব নিয়ে কোচিংয়ে ফিরেছেন। বয়সভিত্তিক ও জাতীয় দল মিলিয়ে প্রায় ৯ বছর পর কোচিংয়ে ফেরা হান্নানের চাওয়া আপাতত নিজেকে প্রমাণ করা। নির্বাচকের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এখন কোচ হিসেবে ক্রিকেটে অবদান রাখতে চান তিনি। গতকাল আবাহনীর অনুশীলন শেষে আমার দেশকে তেমনটাই বলেছেন জাতীয় দলের সাবেক এই ব্যাটার। পাশাপাশি আর্থিক নিরাপত্তার ব্যাপারটাও মাথায় রেখেছেন তিনি।
মিরপুরে ডিপিএলের অনুশীলনে ক্রিকেটারদের মতোই আলোচনা হচ্ছে হান্নান সরকারকে নিয়ে। নির্বাচকের পদ ছেড়ে কোচিংয়ে আসা সাবেক এই ক্রিকেটার কেমন করবেন- এমন প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে। তবে লম্বা সময় ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনার পর কোচিংয়ে আসা হান্নান সাফ জানিয়ে দিয়েছেন এখন কোচ হিসেবে অবদান রাখতে চান তিনি। তার কথায়, ‘ক্রিকেটে অবদান রাখার জন্য কোচিং আমার জন্য সবচেয়ে ভালো সুযোগ।’
ক্রিকেটে অবদান রাখার পাশাপাশি আর্থিক বিষয়েও নজর রেখেছেন হান্নান। তার মতে নির্বাচকের চাকরির চেয়ে কোচিংয়ে আর্থিক নিরাপত্তা বেশি। তিনি বলেন, ‘ফিটনেস এবং নিজেকে যদি সুস্থ রেখে নিয়মিত কোচিং করানো যায়- তাহলে আর্থিক নিরাপত্তাটা আরেকটু বেশি। কোচরা যদি সম্মান অর্জন করে নিতে পারে তাহলে সেটা আরো বেশি সম্মানের।’
কোচ হিসেবে আবাহনীর মতো বড় দলের দায়িত্ব নিয়ে পথচলা শুরুর সময়ই খানিকটা ধাক্কা খেয়েছেন হান্নান। মূলত আর্থিক কারণে নামের ভারে এগিয়ে থাকার কারণে আকাশি-নীল শিবিরে নেই বড় নাম। সেই ক্ষতি পোষানোর জন্য তরুণ ক্রিকেটারদের ওপর ভরসা করতে হচ্ছে দলটিকে। বিষয়টি নিয়ে বিচলিত নন হান্নান। বরং এখান থেকেই সাফল্য পেতে মরিয়া তিনি। তার কথায়, ‘বাজেটের সঙ্গে সবকিছু ঠিকঠাক করে কীভাবে মেলানো যায় সেদিকে নজর রেখেছিলাম। সেই বাজেটের সঙ্গে মিলিয়ে দল করা হয়েছে। আর এই খেলোয়াড়দের সঙ্গে আমার কাজ করা ইচ্ছা আগে থেকেই ছিল। সময়ের সঙ্গে প্রিমিয়ার লিগ এগিয়ে যাক, তারা কি রকম পারফর্ম করে সেটা দেখতে হবে। আমি এখনই বলতে পারব না শতভাগ সাফল্য পাব। আমি কিছু কাজ করছি, সেই ফল যদি ইতিবাচক হয়, তাহলে বলব এটা আমার সাফল্য।’
ডিপিএলের অন্যতম শিরোপাপ্রত্যাশী দলের সঙ্গে কাজ করাকে বাড়তি কোনো চাপ হিসেবে নিচ্ছেন না তিনি। বরং এটাকে দেখছেন সুযোগ হিসেবে। খেলোয়াড়ি ও নির্বাচক জীবনের চাপের মতোই করে সামলাতে চান হান্নান। পাশাপাশি কোচ হিসেবে আগে কাজ করার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চান।
নির্বাচকের পর কোচ হিসেবে কেন কাজ করতে আগ্রহী হয়েছেন সেটাও খোলাসা করেন হান্নান সরকার। তিনি বলেন, ‘বিসিবি দেশীয় কোচদের যেভাবে বিবেচনা করছে। এটা আমাদের আরো বেশি অনুপ্রাণিত করছে কোচিংয়ে আসার জন্য। আর দেশীয় কোচদের মধ্যে যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ব্যাপার আছে এটাও আমাদের জন্য বেশ ভালো। এতে সব মিলিয়ে আমাদের ক্রিকেটেরই উন্নতি হবে।’ ডিপিএলে আবাহনীকে কোচিং করানোর পর কোন দিকে যাবেন হান্নান? সেই প্রশ্নের উত্তরও এখনো মেলেনি। তবে এতটুকু নিশ্চয়তা দিচ্ছেন কোচ হিসেবেই থাকছেন তিনি। আপাতত বিসিবির অধীনে কোচিং করাবেন কি না বা বিসিবি থেকে কাজ করার কোনো প্রস্তাব পেয়েছেন কি না, সে বিষয়ে কোনো কিছু খোলাসা করেননি হান্নান।
এই দিকে কোচিংয়ে নতুন করে নাম লেখানোর আগে পুরো ভিন্ন এক ক্যারিয়ারকে পেছনে ফেলে এসেছেন হান্নান। এ নিয়ে তার ভাষ্য, ‘আমি বলব ৭৫-২৫ বা ৭০-৩০ থাকার কারণে নিজেকে সফল বলব। নির্বাচক হিসেবে অনূর্ধ্ব ১৯-এ দুটো সাফল্য এসেছিল। জাতীয় দলের নির্বাচক হিসেবে এক বছর যে সময় ছিল আসলে খুবই অল্প সময়। এক বছরে আসলে ওই রকম জাজমেন্ট করা যায় না। তার মধ্যেও কিছু অর্জন আছে। কিছু খেলোয়াড়ের অবসরের যে বিষয়গুলো ছিল সেগুলো সমঝোতা আলোচনার মধ্যে করতে পেরেছি। এটা দারুণ সাফল্য। কিছু ব্যর্থতাও ছিল। ভালো-খারাপ সবকিছুই ছিল।’ নির্বাচক হিসেবে শতভাগ সেরাটা দিতে পেরেছেন এমনটাও জানান হান্নান। সাফল্যের জন্য প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু ও নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাককেও ধন্যবাদ জানান।
সেন্ট্রাল এশিয়া ভলিবল এসোসিয়েশনের (কাভা) টুর্নামেন্ট কাভা কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ। মালদ্বীপকে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা। বুধবার উদ্বোধনী দিনে সহজ জয় পেয়েছে তুর্কমেনিস্তানও।
২৫ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা লিড নিতে পারবে কি না, সেটা নিয়েই দেখা দিয়েছিল অনিশ্চয়তা। কিন্তু দশম উইকেটে ক্যাগিসো রাবাদা পার্টনার সেনুরান মুথুসামির সঙ্গে দুরন্ত ব্যাটিং করে লিখে ফেলেছেন নতুন ইতিহাস। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের তৃতীয় দিনে আজ বুধবার পাকিস্তানের বোলারদের হতাশ করে রেকর্ড গড়েছেন তারকা এ পেসার।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ইনিংসের মতো আফগানিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসও বড় করতে পারল না। রিচার্ড এনগারাভা ও ব্লেসিং মুজারাবানির দুর্দান্ত বোলিংয়ে অতিথি দলটি গুটিয়ে গেল অল্প রানে। তাতে ব্যাট-বলের দাপুটে পারফরম্যান্সে তিনদিনেই হারারে টেস্ট জিতে নিল জিম্বাবুয়ে।
১ ঘণ্টা আগেদারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
১১ ঘণ্টা আগে