স্পোর্টস রিপোর্টার
ক্রিকেটারদের সঙ্গে বোর্ড পরিচালকদের ‘শেয়ার অ্যান্ড কেয়ার’ সেশন। যেখানে ক্রিকেটাররা তুলে ধরেন নিজেদের কথা। সমস্যা-সাফল্য সবই তুলে ধরেছেন লিটন দাস-নাজমুল হোসেন শান্তরা। ক্রিকেটার-বোর্ড পরিচালকদের পাশাপাশি বিসিবির প্রধান নির্বাহী ও কোচিং স্টাফের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন এই সেশনে। প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার সেশন শেষে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল গণমাধ্যমকে জানান, আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। তিনি আরো জানান, ক্রিকেটাররা মন খুলে নিজেদের কথা বলেছেন বিসিবির কাছে।
ক্রিকেটারদের নিয়ে সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল একটি বিশেষ সেশন করবেন এই কথা শোনা যাচ্ছিল অনেকদিন ধরেই। শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরে গতকাল সেই সেশনে বসেন ক্রিকেটার ও বিসিবি পরিচালকরা। ক্রিকেটারদের সবকিছুর দেখভালের দায়িত্ব বিসিবির- সেই চিন্তা থেকেই এই সেশন জানিয়ে বুলবুল বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় অংশীদার আমরা মনে করি ক্রিকেটারদের। তারা মাঠে খেলে। তাদের দেখভাল করা আমাদের দায়িত্ব। দায়িত্ব বলতে শুধু ইনস্যুরেন্স, মেডিকেল নয়। মাঠে কোচরা যে স্কিল ডেভেলপ করে, সেটাই সবকিছু না।’ ক্রিকেটারদের সঙ্গে এই আলোচনার পর বিসিবি নিজেদের অবস্থান বুঝতে পারছে বলেও জানান বুলবুল।
তার কথায়, ‘জিজ্ঞেস করেছি লজিস্টিক, অ্যাটায়ার, অনুশীলনের সুবিধা, মেডিকেল, ওভারঅল সাপোর্ট—আমরা কতটুকু করতে পেরেছি। তারা তাদের কথা মন খুলে লিখেছে, পরামর্শ দিয়েছে। সেখান থেকে আমরা জানতে পেরেছি, আমাদের অবস্থান কোথায়। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের যে এজেন্ডা ছিল, এজেন্ডার বাইরে থেকে এসে ক্রিকেটাররা লাফিয়ে লাফিয়ে মাইক হাতে নিয়ে কথা বলছিল। মনের কথা প্রকাশ করছিল। এটাই সবচেয়ে আনন্দের ব্যাপার।’
ক্রিকেটাররা কীভাবে নিজেদের অবস্থান আরো উন্নত করতে পারেন সেই টোটকাও দিয়েছেন বলে জানান বুলবুল। তিনি বলেন, ‘আমাদের ক্রিকেটারদের সঙ্গে যেটা আলোচনা হয়েছে, পারফরম্যান্স কীভাবে আরো ভালো করতে পারি। আমাদের কাছে মনে হয়েছে যে তারা একেকটা বড় পাওয়ারহাউস। একেকটা ক্রিকেটার কীভাবে বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার হতে পারবে, সেই আত্মবিশ্বাস তাদের দেওয়া হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি।’ তিনি আরো যোগ করেন, ‘তাদের যে সমস্যাগুলো আছে, সেগুলো শেয়ার করেছে। তাদের সফলতাগুলো শেয়ার করেছে। তারা এটাও বলেছে যে, যেসব সাপোর্ট ক্রিকেট বোর্ড থেকে তারা পাচ্ছে, তাতে তারা খুশি। আরো কিছু জায়গায় আমাদের উন্নতি করতে হবে। আমরা যে একটা দল, হারলে শুধু খেলোয়াড়রাই হারে না, কর্মকর্তারাও হারে, সেটা সবাইকে বোঝাতে পেরেছি।’
ক্রিকেটারদের সঙ্গে বোর্ড পরিচালকদের ‘শেয়ার অ্যান্ড কেয়ার’ সেশন। যেখানে ক্রিকেটাররা তুলে ধরেন নিজেদের কথা। সমস্যা-সাফল্য সবই তুলে ধরেছেন লিটন দাস-নাজমুল হোসেন শান্তরা। ক্রিকেটার-বোর্ড পরিচালকদের পাশাপাশি বিসিবির প্রধান নির্বাহী ও কোচিং স্টাফের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন এই সেশনে। প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার সেশন শেষে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল গণমাধ্যমকে জানান, আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। তিনি আরো জানান, ক্রিকেটাররা মন খুলে নিজেদের কথা বলেছেন বিসিবির কাছে।
ক্রিকেটারদের নিয়ে সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল একটি বিশেষ সেশন করবেন এই কথা শোনা যাচ্ছিল অনেকদিন ধরেই। শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরে গতকাল সেই সেশনে বসেন ক্রিকেটার ও বিসিবি পরিচালকরা। ক্রিকেটারদের সবকিছুর দেখভালের দায়িত্ব বিসিবির- সেই চিন্তা থেকেই এই সেশন জানিয়ে বুলবুল বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় অংশীদার আমরা মনে করি ক্রিকেটারদের। তারা মাঠে খেলে। তাদের দেখভাল করা আমাদের দায়িত্ব। দায়িত্ব বলতে শুধু ইনস্যুরেন্স, মেডিকেল নয়। মাঠে কোচরা যে স্কিল ডেভেলপ করে, সেটাই সবকিছু না।’ ক্রিকেটারদের সঙ্গে এই আলোচনার পর বিসিবি নিজেদের অবস্থান বুঝতে পারছে বলেও জানান বুলবুল।
তার কথায়, ‘জিজ্ঞেস করেছি লজিস্টিক, অ্যাটায়ার, অনুশীলনের সুবিধা, মেডিকেল, ওভারঅল সাপোর্ট—আমরা কতটুকু করতে পেরেছি। তারা তাদের কথা মন খুলে লিখেছে, পরামর্শ দিয়েছে। সেখান থেকে আমরা জানতে পেরেছি, আমাদের অবস্থান কোথায়। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের যে এজেন্ডা ছিল, এজেন্ডার বাইরে থেকে এসে ক্রিকেটাররা লাফিয়ে লাফিয়ে মাইক হাতে নিয়ে কথা বলছিল। মনের কথা প্রকাশ করছিল। এটাই সবচেয়ে আনন্দের ব্যাপার।’
ক্রিকেটাররা কীভাবে নিজেদের অবস্থান আরো উন্নত করতে পারেন সেই টোটকাও দিয়েছেন বলে জানান বুলবুল। তিনি বলেন, ‘আমাদের ক্রিকেটারদের সঙ্গে যেটা আলোচনা হয়েছে, পারফরম্যান্স কীভাবে আরো ভালো করতে পারি। আমাদের কাছে মনে হয়েছে যে তারা একেকটা বড় পাওয়ারহাউস। একেকটা ক্রিকেটার কীভাবে বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার হতে পারবে, সেই আত্মবিশ্বাস তাদের দেওয়া হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি।’ তিনি আরো যোগ করেন, ‘তাদের যে সমস্যাগুলো আছে, সেগুলো শেয়ার করেছে। তাদের সফলতাগুলো শেয়ার করেছে। তারা এটাও বলেছে যে, যেসব সাপোর্ট ক্রিকেট বোর্ড থেকে তারা পাচ্ছে, তাতে তারা খুশি। আরো কিছু জায়গায় আমাদের উন্নতি করতে হবে। আমরা যে একটা দল, হারলে শুধু খেলোয়াড়রাই হারে না, কর্মকর্তারাও হারে, সেটা সবাইকে বোঝাতে পেরেছি।’
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৯ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
১০ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগে