কোপা দেল রে ফাইনাল
স্পোর্টস ডেস্ক
এল ক্লাসিকো মানেই বাড়তি উত্তেজনা আর উন্মাদনা। ফুটবল অনুরাগীদের উত্তাপ আর রোমাঞ্চের ভেলায় ভেসে যাওয়া। ভক্ত-সমর্থকদের সেই মনের ক্ষুধা মেটাতে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা। মহারণের এ ম্যাচে থাকছে শিরোপা জয়ের সুযোগ। কোপা দেল রে’র শ্রেষ্ঠত্ব ছিনিয়ে নিতে ফাইনালে মুখোমুখি দুই স্প্যানিশ জায়ান্ট। এ কারণে ধ্রুপদী ম্যাচটি নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহ এখন একটু বেশি। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটি উপভোগ করতে আজ রাতে সবার চোখ থাকবে ভেন্যু সেভিয়ার ঘরের মাঠ এস্তাদিও ডি লা কার্তুজায়।
নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে ৩২তম শিরোপা জিততে চায় বার্সেলোনা। আর রিয়াল জিততে চায় টুর্নামেন্টের ২১তম ট্রফি। তবে এ মিশনটা মোটেই সহজ হবে না লস ব্লাঙ্কোস শিবিরের জন্য। কেননা সদ্যই তারা ছিটকে পড়েছে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর আসর চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে। তার ওপর কোচ হান্সি ফ্লিকের অধীনে চলতি মৌসুমে তাদের প্রতিপক্ষ বার্সা রয়েছে দুর্দান্ত ফর্মে। অভিষেক মৌসুমেই এ জার্মান কোচ জিততে চান চারটি শিরোপা। স্বপ্নটা সত্যি হলেও সেটা হবে অবিস্মরণীয় এক অর্জন।
এ বছর এরই মধ্যে বার্সেলোনা জিতে নিয়েছে স্প্যানিশ সুপার কাপ। ফাইনালে চিরশত্রু রিয়াল মাদ্রিদকে বিধ্বস্ত করে রীতিমতো ৫-২ গোলে। আজ রাতে চলতি মৌসুমে দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের সুযোগ হাতছানি দিয়ে ডাকছে তাদের। এখন লা লিগার শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে এগিয়ে রয়েছে কাতালানরা। পাঁচ ম্যাচ হাতে রেখেও দ্বিতীয় স্থানে থাকা চির প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল থেকে পরিষ্কার চার পয়েন্টে এগিয়ে এখন বার্সা। রাফিনহা-ইয়ামালরা টিকিট কেটেছে চ্যাম্পিয়ন লিগের সেমিফাইনালেরও। ইউরোপের সেরাদের লড়াইয়ের ফাইনালে উঠতে শেষ চারের দুই লেগে ইন্টার মিলানকে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত হচ্ছে তারা।
বার্সা ঠিক কতটা দাপুটে পারফরম্যান্স উপহার দিয়ে যাচ্ছে। সেটা পরিষ্কার তাদের পরিসংখ্যানে। লা লিগায় মায়োর্কার বিপক্ষে ১-০ গোলে জিতেই আজ ফাইনাল খেলতে নামছে ব্লুগ্রানারা। ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত ঘরোয়া ফুটবলে কোনো ম্যাচ হারেনি তারা। ফাইনালে বার্সার আক্রমণভাগকে সামাল দেওয়া রিয়ালের জন্য কঠিন এক চ্যালেঞ্জই বটে। যদিও সর্বশেষ দুই কোপা দেল রে ট্রফি উঠেছে অবশ্য রিয়ালের শোকেসে। কোপা দেল রে’র ফাইনালে বার্সার বিপক্ষে রিয়াল জিতেছিল ২০১১ (১-০ গোলে) ও ২০১৪ (২-১ গোলে) সালে। আর এ টুর্নামেন্টের ফাইনালে রিয়ালের বিপক্ষে বার্সা সবশেষ জিতে ১৯৯০ সালে। গুইলেরমো আমোর ও জুলিও সালিনাসের গোলে জিতেছিল তারা ২-০ ব্যবধানে।
কোপা দেল রে’র ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ক্লাব বার্সা। ৩১ শিরোপার মধ্যে তাদের ঘরে সর্বশেষটি গেছে ২০২০-২১ মৌসুমে। এবারের শিরোপাটাও তারা নিজেদের করে নিতে চাচ্ছে। তারই পথে রিয়াল মাদ্রিদকে এ মৌসুমে তৃতীয়বারের মতো হারাতে চায় বার্সা। অক্টোবরে লিগ ম্যাচে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়ালকে ৪-০ গোলে ধসিয়ে দিয়েছে বার্সা। লা লিগা গেতাফের বিপক্ষে ১-০ গোলে ফাইনালে খেলতে নামছে রিয়াল। কিন্তু দুশ্চিন্তার বিষয় হচ্ছে, আগের দুই এল ক্লাসিকোতে বার্সার কাছে ধরাশায়ী হয়েছে তারা। লিগ শিরোপা লড়াইয়ে টিকে রয়েছে রিয়াল। স্প্যানিশ লিগের শিরোপার ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যেতে পারে ১১ মে’র আরেক এল ক্লাসিকোতে। ওই ম্যাচ হারলেই ট্রফির আশা ছাড়তে হবে তাদের। শেষ হাসি হাসবে বার্সা। তার আগে আজকের এল ক্লাসিকো দিয়ে সেই লড়াইয়ের প্রস্তুতিও সারতে হবে রিয়ালকে।
এল ক্লাসিকো মানেই বাড়তি উত্তেজনা আর উন্মাদনা। ফুটবল অনুরাগীদের উত্তাপ আর রোমাঞ্চের ভেলায় ভেসে যাওয়া। ভক্ত-সমর্থকদের সেই মনের ক্ষুধা মেটাতে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা। মহারণের এ ম্যাচে থাকছে শিরোপা জয়ের সুযোগ। কোপা দেল রে’র শ্রেষ্ঠত্ব ছিনিয়ে নিতে ফাইনালে মুখোমুখি দুই স্প্যানিশ জায়ান্ট। এ কারণে ধ্রুপদী ম্যাচটি নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহ এখন একটু বেশি। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটি উপভোগ করতে আজ রাতে সবার চোখ থাকবে ভেন্যু সেভিয়ার ঘরের মাঠ এস্তাদিও ডি লা কার্তুজায়।
নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে ৩২তম শিরোপা জিততে চায় বার্সেলোনা। আর রিয়াল জিততে চায় টুর্নামেন্টের ২১তম ট্রফি। তবে এ মিশনটা মোটেই সহজ হবে না লস ব্লাঙ্কোস শিবিরের জন্য। কেননা সদ্যই তারা ছিটকে পড়েছে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর আসর চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে। তার ওপর কোচ হান্সি ফ্লিকের অধীনে চলতি মৌসুমে তাদের প্রতিপক্ষ বার্সা রয়েছে দুর্দান্ত ফর্মে। অভিষেক মৌসুমেই এ জার্মান কোচ জিততে চান চারটি শিরোপা। স্বপ্নটা সত্যি হলেও সেটা হবে অবিস্মরণীয় এক অর্জন।
এ বছর এরই মধ্যে বার্সেলোনা জিতে নিয়েছে স্প্যানিশ সুপার কাপ। ফাইনালে চিরশত্রু রিয়াল মাদ্রিদকে বিধ্বস্ত করে রীতিমতো ৫-২ গোলে। আজ রাতে চলতি মৌসুমে দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের সুযোগ হাতছানি দিয়ে ডাকছে তাদের। এখন লা লিগার শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে এগিয়ে রয়েছে কাতালানরা। পাঁচ ম্যাচ হাতে রেখেও দ্বিতীয় স্থানে থাকা চির প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল থেকে পরিষ্কার চার পয়েন্টে এগিয়ে এখন বার্সা। রাফিনহা-ইয়ামালরা টিকিট কেটেছে চ্যাম্পিয়ন লিগের সেমিফাইনালেরও। ইউরোপের সেরাদের লড়াইয়ের ফাইনালে উঠতে শেষ চারের দুই লেগে ইন্টার মিলানকে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত হচ্ছে তারা।
বার্সা ঠিক কতটা দাপুটে পারফরম্যান্স উপহার দিয়ে যাচ্ছে। সেটা পরিষ্কার তাদের পরিসংখ্যানে। লা লিগায় মায়োর্কার বিপক্ষে ১-০ গোলে জিতেই আজ ফাইনাল খেলতে নামছে ব্লুগ্রানারা। ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত ঘরোয়া ফুটবলে কোনো ম্যাচ হারেনি তারা। ফাইনালে বার্সার আক্রমণভাগকে সামাল দেওয়া রিয়ালের জন্য কঠিন এক চ্যালেঞ্জই বটে। যদিও সর্বশেষ দুই কোপা দেল রে ট্রফি উঠেছে অবশ্য রিয়ালের শোকেসে। কোপা দেল রে’র ফাইনালে বার্সার বিপক্ষে রিয়াল জিতেছিল ২০১১ (১-০ গোলে) ও ২০১৪ (২-১ গোলে) সালে। আর এ টুর্নামেন্টের ফাইনালে রিয়ালের বিপক্ষে বার্সা সবশেষ জিতে ১৯৯০ সালে। গুইলেরমো আমোর ও জুলিও সালিনাসের গোলে জিতেছিল তারা ২-০ ব্যবধানে।
কোপা দেল রে’র ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ক্লাব বার্সা। ৩১ শিরোপার মধ্যে তাদের ঘরে সর্বশেষটি গেছে ২০২০-২১ মৌসুমে। এবারের শিরোপাটাও তারা নিজেদের করে নিতে চাচ্ছে। তারই পথে রিয়াল মাদ্রিদকে এ মৌসুমে তৃতীয়বারের মতো হারাতে চায় বার্সা। অক্টোবরে লিগ ম্যাচে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়ালকে ৪-০ গোলে ধসিয়ে দিয়েছে বার্সা। লা লিগা গেতাফের বিপক্ষে ১-০ গোলে ফাইনালে খেলতে নামছে রিয়াল। কিন্তু দুশ্চিন্তার বিষয় হচ্ছে, আগের দুই এল ক্লাসিকোতে বার্সার কাছে ধরাশায়ী হয়েছে তারা। লিগ শিরোপা লড়াইয়ে টিকে রয়েছে রিয়াল। স্প্যানিশ লিগের শিরোপার ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যেতে পারে ১১ মে’র আরেক এল ক্লাসিকোতে। ওই ম্যাচ হারলেই ট্রফির আশা ছাড়তে হবে তাদের। শেষ হাসি হাসবে বার্সা। তার আগে আজকের এল ক্লাসিকো দিয়ে সেই লড়াইয়ের প্রস্তুতিও সারতে হবে রিয়ালকে।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৭ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগে